শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে তপোবন আশ্রমের বাৎসরিক শ্রী শ্রী গীতা হোমযজ্ঞ সম্পন্ন হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন,অধ্যাদেশ জারি জুলাই-আগস্ট আন্দোলন,হাসিনাকে প্রধান আসামি করে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ বিএনপির জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ড জাতিসংঘে পুলিশের পাঠানো ৯৫ জনের তালিকায় রয়েছেন যারা ডেভিল হান্ট: রাঙ্গামাটিতে আটক ১৬ রাঙ্গামাটিতে দীপংকর তালুকদার কলেজ এখন বেতবুনিয়া কলেজ মিজোরামে বিপুল অস্ত্রসহ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির তিন জন আটক কক্সবাজারের উখিয়ায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ৩২ কোটি টাকার গোপন জমির সন্ধান খোদ হাসিনাই হত্যার নির্দেশদাতা,জুলাই-আগস্টে আন্দোলন দমনে বল প্রয়োগ

রাজপথে আন্দোলন করে কি সুপ্রিমকোর্টের রায় পরিবর্তন করা যায়: প্রধান বিচারপতি

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪
  • ৯১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য (স্ট্যান্ডওভার) মুলতবি করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ রায় পাওয়ার পর কোটা নিয়ে নিয়মিত আপিল করার নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। পরে চলমান কোটা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, রাজপথে আন্দোলন করে কি সুপ্রিমকোর্টের রায় পরিবর্তন করা যায়।

সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্য কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র গত ৫ই জুন অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। ফলে সরকারি চাকরিতে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল থাকবে।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এই রায়ের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনা হয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক স্থানে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হয়। এ রায় স্থগিত চেয়ে আপিলও করে রাষ্ট্রপক্ষ। গত ৯ই জুন প্রাথমিক শুনানির পর আবেদনটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে কোটা পদ্ধতি বাতিল করার আগ পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৫৬ শতাংশ পদ বিভিন্ন কোটার জন্য সংরক্ষণ করা হতো। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ছিল ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, জেলা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ কোটা।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions