শিরোনাম
গুম-খুন-কারা নির্যাতিত বিএনপিস্বজনদের আহাজারি,বাঁচার অধিকার না থাকলে সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন তপশিল বাতিল চেয়ে ইসলামী আন্দোলনের ৩ প্রস্তাব মানবাধিকার নিয়ে হুঁশিয়ারি উড়িয়ে দেওয়া যাবে না স্বতন্ত্র আতঙ্কে নৌকা রাজনৈতিক ও নৈতিক বৈধতা ফিরে আসবে এমন নির্বাচন দরকার চরম সংকটে পরিবার চাকরি, ব্যবসা লাটে বাদ পড়লেন শ্বশুর-জামাতা বোর্ড পরীক্ষায় পার্বত্য চট্টগ্রামের পাসের হার হ্রাস পাওয়ায় পিসিপির উদ্বেগ প্রকাশ অবিলম্বে শিক্ষার মানোন্নয়ন নিশ্চিত করা ও শিক্ষক সংকট নিরসনের দাবি ভারতে মেরুকরণের অস্ত্র হতে পারে সিএএ এবার রাজপথে নামবে বিএনপির কারা নির্যাতিত নেতাদের পরিবারের সদস্যরা

তুরস্কে নির্বাচনে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে লড়বেন কিলিচদারোগলু

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৭ মার্চ, ২০২৩
  • ২২৫ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- আগামী ১৪ মে তুরস্কে একযোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনের দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিরোধীদলীয় নেতা কেমাল কিলিচদারোগলু।

এরই আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) চেয়ারম্যান কিলিচদারোগলুর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, তুরস্কের এবার শতাব্দীর সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে।

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার পর আঙ্কারায় একটি সমাবেশে যোগ দেন কিলিচদারোগলু। সেখানে ঘোষণা দেন, নির্বাচিত হলে এরদোয়ানের পররাষ্ট্র ও অর্থনীতি আমূল বদলে দেবেন তিনি। এমনকি সংস্কার আনবেন নাগরিক অধিকার সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতেও।

সংবাদমাধ্যম বলছে, সম্প্রতি মুদ্রাস্ফীতিসহ বেশকিছু অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তুরস্ক। আর এ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন তিনি। তাছাড়া গত মাসে ভূমিকম্পের ফলে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলা নিয়ে এরদোগান সরকারের সমালোচনাও কাজ করবে তার পক্ষে।

তবে এর পরও সাবেক এ অর্থনীতিবিদ এরদোয়ানকে নির্বাচনে হারাতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন অনেকেই। কারণ দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকা এরদোয়ান তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে রুখতে কোনও না কোনও ব্যবস্থা নিশ্চয়ই ভেবে রেখেছেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে যতগুলো বড় নির্বাচনে লড়েছেন, তার সবগুলোতেই পরাজিত হয়েছেন কিলিচদারোগলু। তবে ২০১৭ সালে এক অভ্যুত্থানচেষ্টার পর সাংবাদিক ও শিক্ষাবিদদের ওপর চালানো দমননীতির প্রতিবাদে ‘জাস্টিস মার্চ’ করে তিনি কিছুটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। পরে ২০১৯ সালে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মিউনিসিপ্যালটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে টক্কর দিয়েছেন এরদোয়ানের একে পার্টিকেও। সূত্র: আল জাজিরা, দ্য গার্ডিয়ান, ডেইলি সাবাহ, ওয়াশিংটন পোস্ট

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions