শিরোনাম
বাণিজ্য সম্ভাবনায় ‘সেভেন সিস্টার্স’ দুবাইয়ে বিপু-কাজলের ২০০ কোটির দুই ভিলা পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে,প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা

পাহাড়সম বকেয়া নিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১১৯ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- পাহাড়সম বকেয়া নিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। অপারেশনাল প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ৫০০ কোটি ডলারের দেনা আছে। মিডিয়ার এসব রিপোর্টের সঙ্গে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার সঙ্কটের কথা তুলে ধরে বলেন, প্রতি মাসে ১০০ কোটি ডলার পাওনা পরিশোধে বাধ্যবাধকতা আছে। এই সঙ্কট সমাধানে ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসারদের (আইপিপি) পাওনা পরিশোধের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ‘সোভারিন বন্ড’ ইস্যু করা হবে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সুপরিচিত ব্যাংকগুলোর সঙ্গে এ বিষয়ে চুক্তি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে বিশেষ বন্ড চালু করেছে সরকার। প্রাথমিকভাবে এর মূল্য ১২,০০০ কোটি টাকা। বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের বকেয়া বিল ২০.৬২ বিলিয়ন টাকা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বিলকে কমিয়ে ৪২২.৩ বিলিয়ন টাকায় আনা হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ফাইবার টু ফ্যাশন।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের কাছে ২৫,০০০ কোটি টাকা এবং পেট্রোবাংলার কাছে ৮,০০০ কোটি টাকার দেনা আছে। আদানি, শেভরনের মতো বিদেশি এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের মতো কোম্পানির কাছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ দেনা আছে সরকার।
বিজ্ঞাপন
এর ফলে পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। পাওনা পরিশোধের ইতিহাস থাকা সত্ত্বেও পাহাড়সম দেনা বাকি থাকার কারণে জ্বালানি সরবরাহকারীদের মধ্যে আস্থার সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এর ফলে অপারেশনাল ইস্যু এবং জ্বালানি সঙ্কটের সৃষ্টি হচ্ছে। সব মিলে লোডশেডিংয়ে ভূমিকা রাখছে। আমদানি নির্ভরতা এবং ডলারের সঙ্কট এর ওপর আরও চ্যালেঞ্জ যোগ করেছে। যদি সরকার বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদেরকে স্থানীয় মুদ্রায় পাওনা পরিশোধ করতে চায় তবুও বছরে এই খাতের প্রয়োজন ১২ বিলিয়ন ডলার। তবে বিনিময় হার নিয়েও মতবিরোধ রয়ে গেছে। দেনা পরিশোধের বাধ্যবাধকতা মিটাতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন তাতে প্রতিদিন তিন কোটি ৩০ লাখ ডলার ঘাটতির মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। এক্ষেত্রে সরকার উৎপাদন খরচ ও বিক্রয়মূল্যের মধ্যে ফারাক মিটাতে ভর্তুকি দিয়ে যাচ্ছে। ৫০,৮৫৮.২৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করা সত্ত্বেও উল্লেখ করার মতো ৪৭,৭৮৮.১৭ কোটি টাকা বিপিডিবির লোকসান হয়েছে বলে বলা হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions