শিরোনাম
এ বছর জনপ্রতি ফিতরা সর্বনিম্ন ১১০ টাকা, সর্বোচ্চ ২৮০৫ পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে মোবাইল অ্যাপ ‘ভ্রমণিকা’ অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত,ডা. শোভন দত্তকে গ্রহণে জেলা পরিষদের অস্বীকৃতি রাঙ্গামাটির বরকলে যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবি খাগড়াছড়িতে ৮ পর্যটককে অপহরণের ঘটনায় নারীসহ গ্রেফতার ৪ দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রয়োজন পরিকল্পিত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ‘হ্যাং দ্য রেপিস্ট’ স্লোগানে উত্তাল সারা দেশ প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদোন্নতি পাচ্ছেন ৫ শতাধিক কর্মকর্তা,পদোন্নতির তালিকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, পৌর মেয়রসহ অর্ধশতের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্ঠা মামলা সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব

লামায় তিন বছরেও চালু হয়নি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৩৯ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- জনবল সংকটে উদ্বোধনের তিন বছর পার হলেও এখনো চালু হয়নি লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি। এখনো জনবল নিয়োগ হয়নি। ফলে এই এলাকায় অর্ধ লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবায় উপকারে আসেনি চার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হাসপাতালটি। উদ্বোধন হওয়ার পর থেকে সিকিউরিটি গার্ড শামসুল হক হাসপাতালের অবকাঠামো পাহারা দিয়ে আসছেন।

স্থানীয়রা জানায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দুটি ভবন নির্মাণ, আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তিন বছর আগে হস্তান্তর করেছেন। শুধু জনবল সংকট থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অর্ধ লাখ মানুষ। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসা শতাধিক শিশু-নারী-পুরুষ রোগী চিকিৎসা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন হাসপাতাল থেকে। এদিকে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের আসবাবপত্র ও অবকাঠামো।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ৪ কোটি ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটি নির্মিত হয়। কাজের মধ্যে রয়েছে ১০ শয্যা হাসপাতাল ভবন, স্টাফ কোয়ার্টার ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ। সমাজসেবক মোয়াজ্জেম হোসেন খাঁন হাসপাতালটি নির্মাণের জন্য ৪৫ শতক জমি দান করেন। পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি ২০২০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এ হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর লামার মেডিকেল অফিসার ডা. বাপ্পী মার্মা বলেন, একজন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের মাধ্যমে আমরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিকে সাব-সেন্টার দেখিয়ে কিছু ওষুধপত্র দিয়ে সপ্তাহে এক-দুই দিন সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। এলাকার চাহিদার তুলনায় এটি অপ্রতুল। এই কল্যাণ কেন্দ্রটিতে জনবল নিয়োগ দিতে জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর বান্দরবানের উপপরিচালক অধিদপ্তরে অনেকবার লেখালেখি করেও জনবল নিয়োগ না দেওয়ার ফলে ওষুধ ও সরঞ্জাম বরাদ্দ পাইনি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions