শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে ৮ পর্যটককে অপহরণের ঘটনায় নারীসহ গ্রেফতার ৪ দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রয়োজন পরিকল্পিত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ‘হ্যাং দ্য রেপিস্ট’ স্লোগানে উত্তাল সারা দেশ প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদোন্নতি পাচ্ছেন ৫ শতাধিক কর্মকর্তা,পদোন্নতির তালিকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, পৌর মেয়রসহ অর্ধশতের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্ঠা মামলা সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব বান্দরবানে দলবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে ৪ যুবকের যাবজ্জীবন শেখ পরিবারের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা-স্থাপনার নাম পরিবর্তন রাঙ্গামা‌টি পার্বত‌্য জেলা প‌রিষদ পূর্নগঠন কেন অ‌বৈধ নয় হাইকো‌টের রুল জারী, ২ সদস‌্যকে দা‌য়িত্ব পাল‌নে বিরত থাকার আদেশ রাঙ্গামাটির কাউখালীতে ইউপিডিএফের আস্থানা থেকে বিপুল পরিমান গোলাবারুদসহ সরঞ্জামাদি উদ্ধার

প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদোন্নতি পাচ্ছেন ৫ শতাধিক কর্মকর্তা,পদোন্নতির তালিকায় ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫
  • ৩৮ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদোন্নতি দেয়া হচ্ছে। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তারা। তাদের পদোন্নতি দিতে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) গত শনিবার সভা সম্পন্ন করেছে। পদোন্নতির যোগ্য কর্মকর্তাদের তালিকার চূড়ান্ত।

গতকাল রোববার সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) সুপারিশ করা তালিকার সার সংক্ষেপ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রশাসন ক্যাডার ২৪ ব্যাচের প্রায় তিন শতাধিক কর্মকর্তা ও অন্য ২৫ ক্যাডারের প্রায় ২শতাধিক কর্মকর্তা পদোন্নতি যোগ্য হিসেবে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। পদোন্নতির তালিকা অনুমোদন হলে আজ না হলে চলতি সপ্তাহে প্রশাসনে যুগ্মসচিব পদোন্নতি দেয়া হতে পারে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। যুগ্মসচিব এ পদোন্নতি দেয়ার পরে জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই প্রথম প্রশাসনের কর্মকর্তা উপসচিব থেকে যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতি দিতে যাচ্ছেন। নিয়মিত হিসেবে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিবেচনায় আনা হচ্ছে। এর সঙ্গে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যারা পদোন্নতি বঞ্চিত ছিলেন এমন কর্মকর্তা এবং অন্যান্য ২৫ ক্যাডার কর্মকর্তাদেরও পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তাদের কর্মজীবনে অনুবেদন, প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরি জীবনের শৃঙ্খলা, কর্মক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে কিনা, গোয়েন্দা তথ্যসহ সামগ্রিক বিষয় এসএসবির সভায় পর্যালোচনা করা হয়েছে। গত শনিবার সচিবালয়ে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) সভাপতি ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে একাধিক সভা অনুষ্ঠিত তা গত শনিবার শেষ করা হয়েছে। সভায় নিয়মিত প্রশাসন ক্যাডার ২৪ ব্যাচের প্রায় তিন শতাধিক কর্মকর্তা ও অন্য ২৫ ক্যাডারের প্রায় ২শতাধিক কর্মকর্তা পদোন্নতি যোগ্য হিসেবে বিবেচনায় রয়েছেন। এছাড়াও বিগত সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে যুগ্মসচিব পদোন্নতি বঞ্চিত ছিলেন এমন অর্ধশতাধিক কর্মকর্তাও তালিকায় রাখা হয়েছে। পদোন্নতির বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সকল প্রস্তুতি নিয়ে জোরেশোরে কাজ করছে। আজ না হলে চলতি সপ্তাহে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।

এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এপিডি (নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ) ও অতিরিক্ত সচিব মো. এরফানুল হক বলেন, যুগ্মসচিব পদোন্নতির বিষয়টি নিয়ে গত শনিবার এসএসবি’র সভা হয়েছে। তবে কতজনকে পদোন্নতি দেয়া হবে সেই বিষয়ে আমি জানি না।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান প্রশাসনে যুগ্মসচিবের অনুমোদিত পদ রয়েছে ৫০২টি। তবে কর্মরত রয়েছেন ৮৬২জন কর্মকর্তা। এ পদে দ্বিগুণেরও বেশি কর্মকর্তা রয়েছেন। তারপরও আরেক দফা যুগ্মসচিব পদোন্নতি যোগ্যদের পদোন্নতি দিতে একাধিক বৈঠক করেছে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড এসএসবি। সভায় উপসচিব থেকে যুগ্মসচিব পদোন্নতির জন্য নিয়মিত হিসেবে ২৪ ব্যাচকে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। কারণ গত ২০০৪ সালে বিএনপি সরকারের আমলে এই ব্যাচের ৩৩৬ জন কর্মকর্তা চাকরিতে যোগদান করেছিলেন। তাদের নিয়োগ নিয়েও এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের মাধ্যমে পদত্যাগী আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। দলীয় তকমা লাগিয়ে কথা বলায় এই ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নিয়মিত সেই ব্যাচের প্রায় তিনশতাধিক কর্মকর্তা পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এছাড়াও অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তা ও বঞ্চিতরাও পদোন্নতি পাচ্ছেন। সকল কর্মকর্তার প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরিজীবনের আমলনামা এমনকি ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক সকল বিষয়াদি সম্পর্কেও গোয়েন্দা তথ্য নেওয়া হয়েছে। সব মিলে পৌনে তিনশ’ বা তিনশ’ কর্মকর্তাকে যুগ্মসচিব পদোন্নতি দেওয়া হতে পারে। পদোন্নতি বিধিমালা মতে, উপসচিব পদে অন্যূন পাঁচ বছর চাকরিসহ সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের সদস্য হিসেবে কমপক্ষে ১৫ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অথবা উপসচিব পদে অন্যূন তিন বছর চাকরিসহ ক্যাডার পদে ২০ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

এদিকে পদোন্নতির জন্য তদবিরে এগিয়ে রয়েছে স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগের মন্ত্রীদের একান্ত সচিব এবং সেই সময়ের শেখ হাসিনার আস্থাভাজন জেলা প্রশাসকরা। সরকারের কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং কয়েকজন সচিব তাদের পদোন্নতির পক্ষে জনপ্রশাসনে তদবির করছেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেলেও এখনও বহাল তবিয়তে রয়েছে তার মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের একান্ত সচিব এবং জেলা প্রশাসকরা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সচিবদের একান্ত সচিব পদটি বাগিয়ে নিয়েছেন। এখন তারা যুগ্মসচিব পদোন্নতি পেতে উপদেষ্টাদের মাধ্যমে ডিও লেটার প্রদান করছেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত আছেন আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান। আওয়ামী লীগের আস্থাভাজন এই কর্মকর্তা গত ২০১৫ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত গোপালগঞ্জের মকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ছিলেন। এরপর ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত শেখ হাসিনার কার্যালয়ের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ সময় আস্থার সাথে শেখ হাসিনার দায়িত্ব পালন করায় তাকে উপহার স্বরূপ ২০২১ সালে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এমন চিহ্নিত আওয়ামীপন্থী সুবিধাভোগী কর্মকর্তা এখন যুগ্মসচিব পদোন্নতি পেতে জোর তদবির করে পদোন্নতি নিশ্চিত করেছেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বর্তমান স্থানীয় সরকার বিষয়ক উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ-এর একান্ত সচিব হয়েছিলেন বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন। হাসান আরিফের মৃত্যুর পর এই কর্মকর্তাকে ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আওয়ামী লীগ শাসনামলের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি ঐ ব্যাচের সভাপতি ছিলেন। শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এই কর্মকর্তা ২০১০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খানের একান্ত সচিব হিসেবে কাজ করেছেন। এরপর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মির্জা আজমের একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯ সালে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্যের একান্ত সচিব হিসেবে যোগ দেন। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলামের একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আওয়ামী সুবিধাভোগী এই কর্মকর্তাও যুগ্মসচিব পদোন্নতির জন্য জোর তদবির চালাচ্ছেন। এ ছাড়াও যুগ্মসচিব পদোন্নতির জন্য ভোল পাল্টে ছাত্র-জনতার কাতারে দাঁড়িয়ে সিনিয়র কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও সমন্বয়কদের আশীর্বাদ নিয়ে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। গোপালগঞ্জের বাসিন্দা হওয়ায় শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হয়ে ঢাকা এবং গাজীপুরের মতো জেলার জেলা প্রশাসক হয়েছিলেন আনিসুর রহমান। এর আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, গাজীপুরের কাপাসিয়ার ইউএনও, শিল্প মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত ছিলেন। তিনিও পদোন্নতির জন্য তদবির করছেন। এছাড়া শিক্ষা উপমন্ত্রীর ও ইসকনের নেতা মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের একান্ত সচিব ছিলেন শাহগীর আলম। আওয়ামীলীগের আস্থাভাজন হওয়ায় এই কর্মকর্তাকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা হয়। সেখানে দুই বছর দায়িত্ব পালন শেষে শিক্ষা মন্ত্রী দিপু মনির একান্ত সচিব হিসেবে পদায়ন করা হয় এই কর্মকর্তাকে।

পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো. জহুরুল ইসলাম। এর আগে শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এই কর্মকর্তাকে তার কার্যালয়ের পরিচালক হিসেবে পদায়ন করেছিলেন। এর আগে ঐ কর্মকর্তা আশ্রয়ন প্রকল্পে কর্মরত ছিলেন। স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এবং কৃষি মন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন খন্দকার ইয়াসির আরেফীন। এই কর্মকর্তাকে প্রথমে নীলফামারির জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা হয়। কিন্তু এটি ছোট জেলায় হওয়ায় তার পছন্দ ছিলনা। এজন্য পরবর্তীতে তাকে খুলনার জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা আওয়ামীলীগ সরকার। এর আগে তিনি জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সচিব, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন গওহর রিজভী। সরকারের দাপুটে এই উপদেষ্টার দীর্ঘ ১০ বছরের সহকারী একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মোহাম্মদ আল আমীন যুগ্মসচিব পদোন্নতিতে তদবিরে এগিয়ে রয়েছেন। এছাড়াও পদোন্নতিতে তদবিরে এগিয়ে রয়েছেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর পিএস ও নোয়াখালীর ডিসি সাবেক ডিসি দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, নওগাঁর সাবেক ডিসি খালিদ মেহেদী হাসান, স্বাস্থ্য মন্ত্রীর পিএস ও চাঁদপুরের সাবেক ডিসি কামরুল হাসান, শেরপুরের সাবেক ডিসি সাহেলা আক্তার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উপপ্রকল্প পরিচালক ও পিরোজপুরের সাবেক ডিসি মো. জাহিদুর রহমান, পরিকল্পনা মন্ত্রীর পিএস ও সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি মো. হুমায়ুন কবির, পটুয়াখালীর সাবেক ডিসি মো. কামাল হোসেন এবং জনপ্রশাসন সচিব ফয়েজ আহম্মদ ও ইউসুফ হারুনের পিএস এবং নাটোর ও রাজশাহীর ডিসি শামীম আহমেদ, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রীর পিএস হেমন্ত হেনরী কুবি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের পিএস গোলাম মওলা, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের পিএস নুর আলম, বেসামরিক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর পিএস মো. আ: জলিলসহ অনেক কর্মকর্তারা এখন পদোন্নতির পাওয়ার জন্য তবদির করছেন। নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর পিএস মোহাম্মদ আরবাউল হাসান মজুমদার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের পিএস মোহাম্মদ মিকাইল পদোন্নতি নিশ্চিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।ইনকিলাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions