শিরোনাম
সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন বান্দরবানের রুমায় নিহত কেএনএফ’র তিন সদস্যের মরদেহ উদ্ধার রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ থেকে আওয়ামীপন্থীদের অপসারণ করে জেলা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি রাঙ্গামাটির লংগদুতে জেলা পরিষদের সদস্য মিনহাজ মুরশীদ ও হাবীবকে সংবর্ধনা রাঙ্গামাটিতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা: ৬৭৬ রোগীর চিকিৎসা রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ পুনর্গঠনে তীব্র ক্ষোভ জনমনে: বিতর্কিত নিয়োগ বাতিলের দাবি আওয়ামী লীগ পাহাড়ে বিভাজনের রাজনীতির জন্য দায়ী : ওয়াদুদ ভূইয়া রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে মোটরসাইকেল-চোলাইমদসহ গ্রেপ্তার ৩ বান্দরবানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের তিন সদস্য নিহত

মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবের কোনো ভূমিকা ছিল না : মাহমুদুর রহমান

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ‘স্বাধীনতাসংগ্রামের যে স্টেজ, সেখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা ছিল, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে তার কোনো ভূমিকা ছিল না। কারণ তিনি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছে স্যারেন্ডার করেছিলেন।’

রবিবার (২০ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে ‘ডায়ালগ ফর ডেমোক্রেসি’ আয়োজিত ‘ফ্যাসিবাদী বয়ান নির্মাণে গণমাধ্যমের ভূমিকা : একটি পর্যালোচনা’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম।

মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা শুরু হয়। সবাইকে বাদ দিয়ে এক ব্যক্তির বন্দনা শুরু হয়। যে ব্যক্তির স্বাধীনতাসংগ্রামের যে স্টেজ সেখানে ভূমিকা ছিল; কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা ছিল না, সেই ব্যক্তির নাম শেখ মুজিবুর রহমান।’

তিনি বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা ছিল না।
কারণ তিনি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কাছে স্যারেন্ডার করেন। পরবর্তী সময়ে তার পরিবারকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী খাইয়েছে, পরিয়েছে; তাদের দেখভাল করেছে। কাজেই মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো ভূমিকা ছিল- এটা ইতিহাসের ছাত্র হিসেবে আমি মানতে রাজি না।’

তিনি আরো বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের যে চরিত্রগুলো তাদের আস্তে আস্তে মেরে ফেলা হলো।
যেমন মুক্তিযুদ্ধের চরিত্র যদি আমি বলি, জিয়াউর রহমান, তিনিই প্রথমে যুদ্ধটা শুরু করেছিলেন। যেটাকে মুক্তিযুদ্ধ বলি। মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র জেনারেল ওসমানী। তিনি প্রধান সেনাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র মওলানা ভাসানী।
মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র তাজউদ্দীন আহমদ। কারণ তিনি প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র সৈয়দ নজরুল, তিনি অস্থায়ী সরকারের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাদের নাম কিন্তু মুছে গেল। মুছে গিয়ে ১৯৭২ সালে একটা নামের বন্দনা শুরু হয়ে গেল- শেখ মুজিবুর রহমান।’

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions