শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে জেএসএস এর গুলিতে ইউপিডিএফ প্রসীত সেকশন কমান্ডার রিপেল চাকমা নিহত নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কোরবানীর জন্য প্রয়োজন সমাজের সম্মিলিত প্রয়াস এবং ‘ওয়ান হেলথ’ ধারণার সমন্বিত প্রয়োগ চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে ঈদ উদযাপন ঔষধ শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় ইতিবাচক : ঔষধ শিল্প সমিতি দেশে ফের করোনায় মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ৩ গাজায় ঈদের আগের দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৯০ ফিলিস্তিনি স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন! যে কোন সময় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন: ডিসেম্বর-জুন নিয়ে কেন এই টানাপোড়েন চট্টগ্রামের কালুরঘাট ব্রিজে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে গেছে গাড়ি, নিহত ৩

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা, শীতল লাভাস্রোতে মৃত ৬৭

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪
  • ১৭৪ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে হড়কা বান, শীতল লাভাস্রোত ও ভূমিধসে ৬৭ জন নিহত হয়েছেন, এবং এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ২০ জন। নিখোঁজদের সন্ধানে অনুসন্ধান জারি রেখেছে প্রদেশ প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, গত শনিবার দিনজুড়ে ভারী বর্ষণের জেরে বন্যা শুরু হয় পশ্চিম সুমাত্রার অন্তত ৩টি জেলায়। ওই দিনই সন্ধ্যার পর সক্রিয় হয় প্রদেশটিতে অবস্থিতি জীবন্ত আগ্নেয় পর্বত মাউন্ট মারাপি।

শীতল লাভাকে ইন্দোনেশীয় বলা হয় লহর। এটি এক ঘন কাদার মতো মিশ্রন যার গঠন উপাদান আগ্নেয় ছাই, পাথরের ধ্বংসাবশেষ এবং পানি। সাধারণ অগ্নুৎপাতজনিত সাধারণ লাভার সঙ্গে শীতল লাভার পার্থক্য হলো— এই লাভায় উত্তাপ কম থাকে।

ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মারাপি থেকে মাঝে মাঝেই শীতল লাভার উদ্গিরণ হয়। গত ডিসেম্বরে মাউন্ট রে এরকমই এক লাভা উদ্গিরণের জেরে পশ্চিম সুমাত্রায় ২০ জন নিহত হয়েছিলেন।

বৃষ্টি, হড়কা বান ও লাভায় প্রদেশটির তিন জেলায় ৫২১টি বাড়ি, ৭৯ হাজার ৩৭ একর পরিমাণ জমির ফসল এবং ১৯টি সেতু ধ্বংস হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে প্রদেশ প্রশাসন।

ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগ বিএনপিবি জানিয়েছে, তিন জেলার দুর্যোগ কবলিত এলাকাগুলো থেকে এ পর্যন্ত ৪ হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে বন্যা ও লাভা নিঃসরণের কারণে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তাতে পুরনো বাড়িঘরে ফিরে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি অধিকাংশের।

তাদের আবাসনের দায়িত্ব সরকার নিয়েছে উল্লেখ করে বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বিএনপিবি জানিয়েছে, ‘যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন, তাদেরকে সরকার জমি দেবে এবং সেই জমিতে ঘরও তৈরি করে দেবে। আগামী সময় লাগবে সর্বোচ্চ ছয় মাস। সূত্র : রয়টার্স

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions