শিরোনাম
আ. লীগের যেসব প্রভাবশালী নেতা গ্রেপ্তার হলেন, আত্মগোপনে যারা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জানাজায় যাওয়ার পথে অপহরণ,ফজলে করিম, হাছান মাহমুদসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা বান্দরবানে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী খাগড়াছড়ি সেনানিবাসে গ্রেনেড ফায়ারিং রেঞ্জের উদ্বোধন হাজারী গলিতে যৌথ বাহিনীর ওপর হামলায় ৮২ জন আটক শিরীন শারমিনকে পাসপোর্ট: জড়িতদের গ্রেপ্তারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগে আল্টিমেটাম বন্ধু ট্রাম্পের আমেরিকায় অভিবাসন ও শুল্কে বৈরী নীতির মুখে পড়তে পারে মোদির ভারত ইতিহাস গড়ে জয় ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে ফিরলেন ট্রাম্প, ভাঙলেন ১৩১ বছরের রেকর্ড ডনাল্ড ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন

পর্যটকদের জন্য আগামী ১ নভেম্বর থেকে রাঙ্গামাটি ও ৫ নভেম্বর থেকে খাগড়াছড়ি খুলে দেওয়া হচ্ছে

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৩ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- পর্যটকদের জন্য আগামী ১ নভেম্বর থেকে রাঙ্গামাটি ও ৫ নভেম্বর থেকে খাগড়াছড়ি খুলে দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বান্দরবানও খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সু প্রদীপ চাকমা।

সোমবার (২৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

সু প্রদীপ চাকমা বলেন, আমরা জানি এই পার্বত্য চট্টগ্রামে পর্যটক বন্ধ থাকায় এ খাতের ব্যবসায়ীরা দুর্বল হয়ে পড়েছেন এবং এ খাত কিছুটা বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। এজন্য আমাদের ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত হয়েছে আগামী ১ নভেম্বর থেকে রাঙামাটি এবং ৫ নভেম্বর খাগড়াছড়ি খুলে দেওয়া হবে পর্যটকদের জন্য। এরপর পর্যায়ক্রমে বান্দরবানও খুলে দেওয়া হবে। যেটা দ্রুতই বাস্তবায়ন দেখতে পাবেন। এটা হচ্ছে পর্যটন মৌসুম, এজন্য আমরা খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।

তিনি বলেন, আমার অ্যাসেসমেন্ট আছে যে, বর্তমানে পার্বত্য জেলাগুলোর পরিবেশ মোটামুটি শান্ত হয়েছে। আমি মনে করি না আর আগের মতো অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে। যেটা গত ১৮, ১৯ আগস্ট যে একটা চুরির ঘটনা থেকে এবং এরপর গত ১ অক্টোবর একটি ধর্ষণের ঘটনার পর পরিস্থিতি আরো অশান্ত হয়। হঠাৎ করে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু আমরা চাচ্ছি সবাই মিলে এই সমস্যাগুলো থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারব। পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে একটি সুসম্পর্ক বজায় থাকুক। এটা খুবই জরুরি। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার এটা খুব ভালো করে বোঝে এবং চেষ্টা করছে এ ধরনের ঘটনা যাতে ভবিষ্যতে না ঘটে। একই সঙ্গে সবাইকে অনুরোধ জানাব আইন কেউ নিজের হাতে তুলে না নেয়।

তিনি আরও বলেন, পার্বত্যবাসী অনেক সময় মনে করেন যে, তারা ন্যায়বিচার পাচ্ছেন না। চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলোর কোনো বিচারের সুরাহা এখন পর্যন্ত হয়নি। এজন্য তাদের ভেতরে এমন মনোভাব তৈরি হয়েছে। আমরা পাহাড়িদের আশ্বস্ত করতে চাই, যারা প্রকৃত অপরাধী তারা শাস্তি পাবেই এবং যারা নিরপরাধ তারা যেন কোনো অবস্থাতেই হয়রানির স্বীকার না হয় সেই চেষ্টা চালিয়ে যাব আমরা।

তাহলে কী মনে করছেন পাহাড়ে আর অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে না – এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হঠাৎ করে একটা ঘটনা ঘটে গেলে সেটা তো বলতে পারব না। এ ধরনের ঘটনা আমেরিকাসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও ঘটছে। এটুকুই বলব সেখানে পর্যটক যাওয়ার মতো পরিবেশ রয়েছে। আমাদের সার্ভিস সেক্টর পর্যটকদের জন্য বসে আছে।

পাহাড়ে শান্তি ফেরানোর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগ সফল হবে বলে মনে করছেন – এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকার যেই আসুক সবারই চেষ্টা থাকে শান্তি বজায় রাখার। যেহেতু এই অঞ্চলটা আমাদের বাংলাদেশের। ফলে সরকার যেই হোক উদ্যোগ তো থাকবেই।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions