শিরোনাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙ্গামাটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে-টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: জাগপা নেতা রহমত নতুন সিইসি নাসির উদ্দীনের নাম ছিল বিএনপির তালিকায় নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

তুরস্কে নির্বাচনে এরদোয়ানের বিরুদ্ধে লড়বেন কিলিচদারোগলু

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৭ মার্চ, ২০২৩
  • ৩২৮ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- আগামী ১৪ মে তুরস্কে একযোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনের দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিরোধীদলীয় নেতা কেমাল কিলিচদারোগলু।

এরই আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) চেয়ারম্যান কিলিচদারোগলুর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, তুরস্কের এবার শতাব্দীর সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে।

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার পর আঙ্কারায় একটি সমাবেশে যোগ দেন কিলিচদারোগলু। সেখানে ঘোষণা দেন, নির্বাচিত হলে এরদোয়ানের পররাষ্ট্র ও অর্থনীতি আমূল বদলে দেবেন তিনি। এমনকি সংস্কার আনবেন নাগরিক অধিকার সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতেও।

সংবাদমাধ্যম বলছে, সম্প্রতি মুদ্রাস্ফীতিসহ বেশকিছু অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তুরস্ক। আর এ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন তিনি। তাছাড়া গত মাসে ভূমিকম্পের ফলে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলা নিয়ে এরদোগান সরকারের সমালোচনাও কাজ করবে তার পক্ষে।

তবে এর পরও সাবেক এ অর্থনীতিবিদ এরদোয়ানকে নির্বাচনে হারাতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন অনেকেই। কারণ দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকা এরদোয়ান তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে রুখতে কোনও না কোনও ব্যবস্থা নিশ্চয়ই ভেবে রেখেছেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে যতগুলো বড় নির্বাচনে লড়েছেন, তার সবগুলোতেই পরাজিত হয়েছেন কিলিচদারোগলু। তবে ২০১৭ সালে এক অভ্যুত্থানচেষ্টার পর সাংবাদিক ও শিক্ষাবিদদের ওপর চালানো দমননীতির প্রতিবাদে ‘জাস্টিস মার্চ’ করে তিনি কিছুটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। পরে ২০১৯ সালে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মিউনিসিপ্যালটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে টক্কর দিয়েছেন এরদোয়ানের একে পার্টিকেও। সূত্র: আল জাজিরা, দ্য গার্ডিয়ান, ডেইলি সাবাহ, ওয়াশিংটন পোস্ট

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions