শিরোনাম
২৫ মার্চ গনহত্যা দিবস উপলক্ষে বাঘাইছড়িতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আজ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় গ্রেপ্তার রাঙ্গামাটির সাজেকে জুমের আগুনে দগ্ধ তুহিন ত্রিপুরার মৃত্যু রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের অনুমোদন ছাড়া নির্মাণ করা যাবে না পর্যটন ও বাণিজ্যিক স্থাপনা গণহত্যাকারীদের বিচার এ দেশে হবেই : ড. ইউনূস প্রতিটি রাজনৈতিক দল সংস্কারের পক্ষে ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে– জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা হাসিনার ঘনিষ্ঠতেই আস্থা অন্তর্বর্তী প্রশাসনের! কালো কোট পরতে হবে না আইনজীবী-বিচারকদের উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান

নতুন পরিচয়ে ঋতুপর্ণা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৭৬ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- অভিনয় করে তারকা খ্যাতি পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। বাংলাদেশের রয়েছে তাঁর পরিচিতি। এবার তিনি হাজির হয়েছেন নতুন পরিচয়ে। রেস্তোরা ব্যবসায় নেমেছেন এই অভিনেত্রী। রেস্তোরার নাম দিয়েছেন ‘নিবলস’। খবর এই সময়ের।
যারা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে চেনেন, জানেন তিনি যত্ন করে সবাইকে খাওয়াতে কতটা ভালোবাসেন। তাঁর বাড়িতে গেলে না খাইয়ে ছাড়েন না কখনও। তাঁর এই খাওয়ানোর প্যাশনই এ বার অন্য ভাবে প্রকাশিত হয়েছে। শরৎ বোস রোডে একটি রেস্তোরাঁ কিনেছেন নায়িকা।

ঋতুপর্ণার ভাষায় , ‘‘ ‘নিবলস’ মানে কী সবাই জানেন। আমিও ছোট-ছোট পদক্ষেপ দিয়ে বড় হতে চাই। আমি হেলদি খাবার রেখেছি মেনুতে। কোল্ড প্রেস জুস, স্টিমড-বেকড ডিশ পাবেন এখানে। পুরো মেনুটাই পকেট ফ্রেন্ডলি। তাই প্রিয়জনের সঙ্গে বিশেষ কিছু মুহূর্ত কাটাতে চাইলে এখানে আসতে পারেন। অবশ্যই খাবার কেমন লাগল জানাবেন আমাদের।’

তবে এই রেস্তোরাঁ কেনার পিছনে অন্য একটি বিষয়ও কাজ করেছে। তিনি যোগ করেন, ‘আমার খুব ইমোশনাল জায়গা ‘নিবলস’। এটা আমার স্কুল-কলেজের খুব কাছের এক বন্ধুর রেস্তোরাঁ ছিল। সে এই সুন্দর জিনিসটা শুরু করেছিল। আমার জন্য এখান থেকে প্রায়ই খাবার পাঠাত। আমাদের লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের রি-ইউনিয়নের অনুষ্ঠানের রিহার্সালের সময়ে ও এখান থেকে আমাদের জন্য খাবার নিয়ে যেত।

এখানকার কোল্ড প্রেস জুস খুব ভালো লাগত। বাড়িতে খাবার নিয়ে গিয়ে আমার হেল্পিং হ্যান্ডকে বলত, ‘ভালো করে রেখে দাও। দিদিকে পরে দেবে।’ কিন্তু ২০২৪-এর শুরুতে ও আমাদের ছেড়ে চলে যায়। আমার দুই প্রিয় মানুষ, অভিনেত্রী শ্রীলা মজুমদার আর আমার বন্ধু অনিন্দিতা একদিনে আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। তার হাজ়ব্যান্ডের এই জায়গাটা নিয়ে আর কিছু করার ইচ্ছে ছিল না। আমার মনে হলো, এই কোজ়ি জায়গাটা যদি নিজেদের কাছেই রাখি, তা হলে এর মাধ্যমেই ও আমাদের কাছে থেকে যাবে। সেই থেকে এই উদ্যোগ।’

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions