শিরোনাম
বজ্রপাতে দেশে ৩৮ দিনে ৭৪ জনের মৃত্যু রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে চোলাই মদ সহ আটক ১ খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের উদ্যোগে ঝুলন্ত ব্রিজ নির্মাণ কক্সবাজারের রামুতে গরু পাচারকালে ডাকাতের গুলিতে শ্রমিকের মৃত্যু বান্দরবানে শিশু অপহরণের দায়ে আসামির ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড রাঙ্গামাটি জেলার সকল সড়ক ও নৌ রুটে পরিবহন যে কোন সময় বন্ধ করে দেয়ার হুশিয়ারী উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন বিএনপির বহিষ্কৃত যেসব নেতা চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায়,আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা নির্বাচনে আ.লীগের ৩ প্রার্থীর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াইয়ে চট্টগ্রামর পতেঙ্গায় বিমান বিধ্বস্ত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের মৃত্যু

পাহাড়িকন্যা খাগড়াছড়ি অতিথি বরণে প্রস্তুত

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৭৩ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- রমজানে দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা শেষে খুশির বার্তা নিয়ে আসে ঈদুল ফিতর। অন্যবারের তুলনায় এবার ঈদে মিলছে লম্বা ছুটি। এ ছুটিতে বিনোদনের আশায় পাহাড়ে ছুটবে হাজারো পর্যটক। এক মাসের খরা কাটিয়ে পর্যটক সমাগমের আশায় আছে খাগড়াছড়ির পর্যটনকেন্দ্রগুলো। খাত সংশ্লিষ্টদের আশা, পর্যটকদের পদচারণায় মুখর হবে জেলা শহরের হোটেল-মোটেলগুলো।

মেঘের রাজ্য সাজেককেন্দ্রিক পর্যটকের ভিড়ে বছরজুড়েই মুখর থাকে জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র। দীর্ঘ এক মাস রমজানের কারণে পর্যটকের সংখ্যা কম থাকলেও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে পর্যটকদের চাপ বাড়বে বলে মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।

তাদের মতে, পাহাড়, ঝরনা, উপত্যকা, বন আর ঝিরির টানে প্রতিবছর লাখ লাখ পর্যটক আসেন পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়িতে। প্রতিদিনই সারা দেশ থেকে পর্যটকরা ছুটে আসেন আলুটিলা, রিছাং ঝরনা, তৈদুছড়া, হর্টিকালচার সেন্টার, ঝুলন্ত ব্রিজ, শিলাছড়ি, জলপাহাড়, মায়াবিনী লেকসহ বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে।

খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, পর্যটন অর্থনীতির বিকাশের জন্য আলুটিলা এলাকায় বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আমরা বিনিয়োগে প্রস্তুত আছি। বর্তমানে খাগড়াছড়িতে আসা পর্যটকরা তিন থেকে চার ঘণ্টা ভ্রমণ করলেই সব স্পটে বেড়ানো শেষ হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, এখানে ঝরনাকেন্দ্রিক আরও অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে। সেখানে যেতে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। আলুটিলায় বেড়াতে আসা পর্যটক সাফাত জামান বলেন, এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। তবে রিছাং ঝরনা ছাড়া অন্য ঝরনাগুলোতে যাতায়াতের সে ধরনের কোনো সুবিধা নেই। পর্যটনকেন্দ্রের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সড়ক যোগাযোগ ভালো হওয়ায় খাগড়াছড়ি এখন পর্যটকদের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য বলেও মনে করেন এ পর্যটক। আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক কোকোনাথ ত্রিপুরা বলেন, রমজান শেষে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে আমরা ভালো সাড়া পাব বলে আশা করছি। ঈদের দিন থেকেই পর্যটকদের সমাগম বাড়বে পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে।

খাগড়াছড়িতে আগত পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশও কাজ করে জানিয়ে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্রে আমাদের কন্ট্রোল রুমের নম্বর দেওয়া আছে। কোনো পর্যটক সমস্যায় পড়লে সেই নম্বরে যোগাযোগ করলে আমরা সহযোগিতা করব। এ ছাড়া পুলিশের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন থাকবে পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। কালের কন্ঠ

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions