শিরোনাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙ্গামাটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে-টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: জাগপা নেতা রহমত নতুন সিইসি নাসির উদ্দীনের নাম ছিল বিএনপির তালিকায় নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি ‘নিয়ন্ত্রণে’, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৬০ দেখা হয়েছে

খাগড়াছড়ি :- খাগড়াছড়ির সদর উপজেলা ও পৌর এলাকায় জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। পরিস্থিতি প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে আসায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিকেলে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগের আদেশ বিকেল ৩টায় প্রত্যাহার করা হয়েছে।

গত মঙ্গলবার খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানা নামে এক শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এর জেরে পাহাড়ি-বাঙালি দুই জনগোষ্ঠীর মাঝে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেদিন বিকেল ৩টা থেকে সদর উপজেলা ও পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।

এদিকে বুধবার ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার হওয়ায় বর্তমানে জনমনে কিছুটা আতঙ্ক থাকলেও পরিস্থিতি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবির সতর্ক টহল চলছে সর্বত্র। বাজারের দোকানপাটও খোলা রয়েছে। চলছে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার সব যানবাহন।

মামলা-তদন্ত কমিটি
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যার জেরে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষের ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রোজনিল শহীদ চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যের ওই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

অন্যদিকে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া ও হামলার ঘটনাসহ দুই অভিযোগে আলাদা দুটি মামলা হয়েছে। তবে শিক্ষক সোহেল রানা হত্যার ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।

বুধবার সকালে খাগড়াছড়ি বাজার ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি মোকাবিলায় অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা জনগণকে অনুরোধ করবো যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেন। সোহেল রানার পরিবারের সদস্যরা এলে মামলা দায়ের করা হবে।

খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ইতিমধ্যে আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions