শিরোনাম
উত্তপ্ত তিন পার্বত্য জেলা, যা জানালো আইএসপিআর রাঙ্গামাটিতে পরিবহন ভাঙচুরের প্রতিবাদে যানবাহন চলাচল বন্ধ ঘোষণা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আজ পাহাড়ে আচ্ছেন তিন উপদেষ্টা অশান্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম নিহত ৪ লেবানন থেকে ইসরায়েলে ১৭ হামলা দলে বিশৃঙ্খলা রোধে স্মার্ট অ্যাকশনে তারেক রহমান,আগামী সপ্তাহে ৩ জেলায় সমাবেশ সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের বিরুদ্ধে সাড়ে ৭শ মামলা,রাঙ্গামাটি,বান্দরবানসহ ছয় জেলায় এখনো মামলা হয়নি দেশের ৩ অঞ্চলে হিট ওয়েভের শঙ্কা চট্টগ্রামে হাতকড়া পরে ফিরল সাবেক এমপি ফজলে করিম খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলা-সংঘর্ষ, গুলি,অর্ধশতাধিক দোকানপাটে আগুন

ব্যাংকাররা চোখ বন্ধ করে লোন দিয়েছেন : ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরী

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৪ দেখা হয়েছে

ড. তৌফিক আহমেদ:- নামসর্বস্ব কম্পানিকে কোনোভাবেই এক হাজার কোটি টাকা লোন দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকাররা চোখ বন্ধ বা কাগজ না দেখেই ঋণ প্রদান করেছেন। বিভিন্ন গ্রাহকের সঙ্গে ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে করতে ব্যাংকাররা অনেক অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছেন। তাঁরা গ্রাহকের ঋণ আবেদন দেখলেই বুঝতে পারেন এই ঋণ কেন নেওয়া হচ্ছে? ঋণ নেওয়ার পর গ্রহীতা ব্যাংকের টাকা ফেরত দিতে পারবে কি না?

ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ সহজ বিষয় নয়।
গ্রাহকরা অনেক সময় ঋণের প্রয়োজনীয়তা যথাযথভাবে নিরূপণ না করেই ঋণের আবেদন করেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা ও ঋণ পরিমাপের বিভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে ঋণের পরিমাণ নির্ধারণে কিছু তথ্য লাগে। এসব তথ্যের মধ্যে গ্রাহকের বিনিয়োগ পরিকল্পনা, বর্তমান মালপত্রের পরিমাণ, দেনাদার ও পাওনাদারের বিবরণসহ দেনা-পাওনার পরিমাণ, ব্যবসায় মৌসুমি প্রভাব আছে কি না ইত্যাদি বিবেচনায় নেওয়া হয়।

ঋণ গ্রহণে আগ্রহী গ্রাহক যথাযথ হলে এরপর তাঁর ঋণের জামানত যাচাই-বাচাই করা হয়।
অনেক সময় সম্পদের ওভার ভ্যালুয়েশন বা অতি মূল্য নির্ধারণ করা হয়। পাশাপাশি ভুয়া আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে ব্যবসায়ের মুনাফার উল্লমম্ফন দেখানো হয়। অতিরিক্ত ক্যাশ ফ্লো দেখানো হয়; কিন্তু ব্যাংকাররা তা যাচাই-বাচাই করে প্রকৃত গ্রাহককে ঋণ প্রদান করেন। কিন্তু তার পরও কিছু গ্রাহক ভুয়া তথ্য দিয়ে ঋণ নিচ্ছেন।

এ ক্ষেত্রে ব্যাংকাররা সরাসরি জড়িত। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যাংক কমিশনের প্রতিবেদনে এসব অনিয়মের তথ্য উঠে আসবে। বেনামে যাঁরা ঋণ নিয়েছেন, অতিদ্রুত তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

লেখক : অর্থনীতিবিদ ও সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম)

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions