শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলার প্রস্তুতি শেখ মুজিব দেশে ফ্যাসিবাদের জনক : মির্জা ফখরুল অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীর হাতে পিটুনি

ঊর্ধ্বমুখী মসলার বাজার

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪
  • ১১৪ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- কোরবানির ঈদের বাকি আছে আর মাত্র তিনদিন। প্রতি বছর এমন সময় এলে সব ধরনের মসলার দাম বেড়ে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটছে না। এছাড়া ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের দাম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে মসলা জাতীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে গেছে। তাই দাম বেড়েছে।

তবে ভোক্তারা বলছেন, কোরবানির সময় মসলার চাহিদা বেড়ে যায়। চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রশাসনের উচিত মনিটরিং করে বাজার স্থিতিশীল রাখা। গতকাল চাক্তাই–খাতুনগঞ্জের পাইকারি মসলার বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ২০০ টাকা, জিরা ৫২০ টাকা, গোল মরিচ ৯০০ টাকা, দারুচিনি ২৯০ টাকা এবং লবঙ্গ ১ হাজার ৩২ টাকায়। গত একদিনের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের মসলার দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। অপরদিকে বর্তমানে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, আদা ২৫০ টাকা এবং রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ টাকায়।

পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, আমাদের দেশে প্রায় সব ধরনের মসলা আমদানি করতে হয়। এলাচ আসে গুয়াতেমালা থেকে। বাকি সব পণ্য ভারত থেকেও আসে। সম্প্রতি মসলার বাজারের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বাজারে দামও বেড়েছে। এছাড়া ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ব্যবসায়ীদের আমদানি খরচ বেড়েছে। এটিও দামে প্রভাব পড়েছে।

এদিকে নগরীর কয়েকটি খুচরা বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৫০০ টাকা, দারুচিনি ৫০০ টাকা, জিরা ৯০০ টাকা এবং লবঙ্গের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ টাকা। অন্যদিকে পেঁয়াজ ৯০ টাকা, আদা মানভেদে ২৭০ টাকা এবং রসুন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়।

পূর্ব নাসিরাবাদ রহমান নগর এলাকার খুচরা বিক্রেতা মো. নজরুল ইসলাম পারভেজ বলেন, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পাইকারিতে সব ধরনের মসলা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। আমরা পাইকারি বাজার থেকে অল্প অল্প এনে বিক্রি করি। পাইকারিতে দাম কমে গেলে আমরাও দাম কমিয়ে দিই।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, ভোগ্যপণ্যের বাজার ব্যবসায়ীদের মর্জির ওপর নির্ভরশীল। কোরবানির ঈদের সময় বাজার চাহিদার ভিত্তি করে ব্যবসায়ীরা মসলার দাম বৃদ্ধি করছেন। বিশেষ করে এখন আদা ও রসুনের বাজারে এক ধরনের অরাজকতা চলছে। আমদানি মূল্যের সাথে বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য অনেক বেশি। এছাড়া পেঁয়াজ ও গরম মসলার দামও বাড়তি।আজাদী

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions