শিরোনাম
পাহাড়ের মাঠে তারকা ফুটবলার তৈরি করছেন সুইহলামং মারমা মামলার আগে যেতে হবে লিগ্যাল এইডে,আজ থেকে রাঙ্গামাটিসহ বেশ কিছু জেলায় একযোগে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল পাচ্ছেন বিএনপি’র প্রার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর হামলায় ৩ পুলিশ সদস্য নিহত ১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা! বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ,বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ দেশে আট মাসে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১ হাজার ২০২ ১১ লাখ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে জামানত থাকা সম্পত্তির বড় অংশই ভুয়া রাঙ্গামাটির সাজেকে জীপ খাদে পরে নিহত-১ আহত ১২ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান,টেন্ডারবাজি-নিয়োগবাণিজ্যসহ নানা অভিযোগে

খুলনায় পাটকলের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি, পুড়েছে শত কোটি টাকার সম্পদ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৫১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- স্মরণকালের ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে খুলনার রূপসা উপজেলার সালাম জুটমিলের পাটগুদাম। ভয়াবহ এ আগুনে পুড়েছে জুট মিলের শত কোটি টাকার মালামাল।

আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট কাজ করছে। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সঙ্গে আগুন নিভানোর কাজে অংশ নিচ্ছেন নৌবাহিনীর দুটি ইউনিটের সদস্যরা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ১১টা) আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

এর আগে বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে জাবুসা চৌরাস্তা মোড় এলাকায় অবস্থিত সালাম জুটমিলের ৩ নম্বর গুদামে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুনে প্রায় শত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে মিল কর্তৃপক্ষ।

এলাকাবাসী জানান, বিকেলে সালাম জুট মিলের ৩ নম্বর গুদামে আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পাশের দুটি গুদামে ছড়িয়ে পড়ে। এসময় গুদামে কর্মরত শ্রমিকরা আত্মরক্ষার্থে গুদাম থেকে বের হয়ে আসেন।

প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার বশির আহম্মেদ জানান, ৩ নম্বর গুদামে অবস্থিত একটি মেশিনে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। অল্প সময়ের মধ্যে ১ ও ২ নম্বর গুদামেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

জুট মিলের স্বত্বাধিকারী এম এম এ সালামের দাবি জুট মিলের ৩টি গুদামে ৭৫০ টন উৎপাদিত পণ্য ছিল, যার আনুমানিক মূল্য ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এছাড়া ১ হাজার ৩০০ টন কাঁচাপাট ছিল, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ২০ কোটি। এছাড়া যন্ত্রপাতিসহ আরও অনেক পণ্য গুদামে। আগুনে সবমিলিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক (খুলনা) ফারুক হোসেন শিকদার বলেন, আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার সার্ভিস তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছে। বিশাল গোডাউন যে কারণে আগুন নেভাতে সময় লাগছে। তবে প্রতিষ্ঠানে অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় তিনি মালিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।

তিনি আরও জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে খুলনা সদর, খালিশপুর, দৌলতপুর, রূপসা, বটিয়াঘাটা, বাগেরহাট অঞ্চল থেকে ১৬টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions