বান্দরবান:- বান্দরবানে সীমিত পরিসরে পর্যটন খুলে দেয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে পর্যটন ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদ। গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে চারটায় বান্দরবান প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পর্যটন
রাঙ্গামাটি: অনিবার্য কারণবশত পর্যটকদের আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত রাঙ্গামাটি,বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন। রোববার (৬ অক্টোবর) বিকেলে এমন
খাগড়াছড়ি:- সামপ্রতিক সহিংসতার কারণে খাগড়াছড়ির পর্যটনে বড় ধাক্কা লেগেছে। ১৯ সেপ্টেম্বরের পর থেকে খাগড়াছড়িতে কোনো পর্যটক আসেননি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পর্যটন খাতে অচলাবস্থা কাটবে না বলে মত পর্যটন
রাঙ্গামাটি:- পাহাড়ের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং জানমালের ক্ষতি এড়াতে এবার ০৪ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সাজেকে ভ্রমণে পর্যটকদের নিরুৎসাহ করেছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (০৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা
রাঙ্গামাটি:- গেলো আগস্টে কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধির কারণে বিগত ৪০ দিন ধরে ডুবে আছে সিম্বল অব রাঙ্গামাটি খ্যাত রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত সেতুটি। এতে করে রাঙ্গামাটিতে আসা পর্যটক ও স্থানীয়রা সেতুটিতে প্রবেশ
রাঙ্গামাটি: পাহাড়ের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং যানমালের ক্ষতি এড়াতে আগামী মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তথা তিনদিন রাঙ্গামাটির পর্যটন নগরী সাজেকে ভ্রমণে নিরুৎসাহ করেছে জেলা প্রশাসন। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর)
বান্দরবান:- বান্দরবানে আগামী ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বরের পর্যন্ত ২ মাস পর্যটকদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ২০ শতাংশ ছাড় দেয়া ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোবাস, জিপ ও পিকআপ মালিক সমবায় সমিতির নেতারা। এছাড়াও ৩০
রাঙ্গামাটি:- পর্যটকদের নিরাপত্তা ও যানমালের ক্ষতি এড়াতে রাঙ্গামাটির পর্যটন নগরী সাজেকে পর্যটকদের ভ্রমণে আরও তিনদিন জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে
রাঙ্গামাটি:-পরিকল্পনা করে সাজাতে পারলে রাঙ্গামাটিকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন নগরী গড়ে তোলা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন, জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মোহম্মদ রেজাউল করিম। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে রাঙ্গামাটি পর্যটন
বান্দরবান:- বান্দরবানে প্রান্তিকলেক পর্যটন স্পটের সৌন্দর্যে মুগ্ধ ভ্রমণপিপাসুরা। সুনসান নীরবতা, হরেক রকমের পাখির কলকাকলি এবং নানা প্রজাতির সবুজ গাছগাছালিতে ভরপুর প্রান্তিকলেক দর্শণীয় স্থানটি প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে উপভোগের এটি একটি