শিরোনাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙ্গামাটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে-টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: জাগপা নেতা রহমত নতুন সিইসি নাসির উদ্দীনের নাম ছিল বিএনপির তালিকায় নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

কক্সবাজারে পর্যটকদের ব্ল্যাকমেইল করে সর্বস্ব লুট, নারীসহ আটক ১৮

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২০১ দেখা হয়েছে

কক্সবাজার:- পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ ভ্রমণে আসে। কিন্তু আনন্দের সময় কাটাতে এসে প্রায় সময় পর্যটকের উপর নেমে আসে নানা বিপত্তি। ফলে কেউ কেউ হয়ে পড়ে সর্বহারা। পর্যটকের এমন চাঞ্চল্যকর তথ্যের ভিত্তিতে অনুসন্ধানে নামে কক্সবাজারের টুরিস্ট পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার গভীর রাতে কক্সবাজার শহরের হোটেল মোটেল কটেজ জোনে অভিযান পরিচালনা করে টুরিস্ট পুলিশ। এসময় অপরাধী চক্রের ১১ জন পুরুষ ও ৭ জন নারীকে আটক করে।

যাদের বিরুদ্ধে পর্যটকদের ব্ল্যাকমেইল করে সর্বস্ব লুটে নেয়াসহ নানা অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ পাওয়া যায়।

মঙ্গলবার দুপুরে টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের কনফারেন্স রুমে এক সংবাদ সম্মেলন ডেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ।

এই কর্মকর্তা বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর্যটক হয়রানির তথ্য অনুসন্ধান করে তারা জানতে পারে দালাল চক্র বিভিন্ন কৌশলে পর্যটকদের কটেজ জোনের রুমে নিয়ে যায়। পরে অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত নারীদের দিয়ে ভিডিও করে তাদের ব্ল্যাকমেইল করে সর্বস্ব করে ফেলে।

এতে অপরাধের অভয়ারণ্যে পরিণত হয় কটেজ জোন। যেখানে মাদকের ছড়াছড়ি হয়েছে বেশ। আটককালে এমন অপরাধের কথা স্বীকার করে অপরাধী চক্রের সদস্যরা। কটেজ জোনের ৬টি হোটেল চিহ্নিত করা হয়েছে। যেখানে এসব অপরাধ সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলে। ইতোমধ্যে চিহ্নিত হোটেলের মালিক এবং ম্যানজারদের বিরুদ্ধে তারা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে জানান।’

টুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, দালাল চক্রের ৪০-৫০ জন সদস্য রয়েছে। যেখানে নারী রয়েছে ১২-১৩ জন। মূলত তারা দেশের নানা প্রান্ত থেকে নারীদের ফুসলিয়ে কক্সবাজারে নিয়ে এসে এমন অসামাজিক কার্যকলাপে বাধ্য করে। তালিকায় রয়েছে রোহিঙ্গারাও। তাদেরও চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। আর যেসব কটেজ নাম ঠিকানাবিহীন, রেজিস্ট্রেশন নেই এবং কোনো সাইনবোর্ড নেই সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। মাদক, ছিনতাই, অপরাধের বিরুদ্ধে টুরিস্ট পুলিশ সবসময় শক্ত অবস্থানে থাকবে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions