শিরোনাম
বাণিজ্য সম্ভাবনায় ‘সেভেন সিস্টার্স’ দুবাইয়ে বিপু-কাজলের ২০০ কোটির দুই ভিলা পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে,প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা

কিছু ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণের ইঙ্গিত দিলেন সিইসি

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৬৯ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:-কিছু কিছু ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণের ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের বিপক্ষে কখনোই আমাদের অবস্থান নয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের যে কর্মকাণ্ড, সার্বিক স্বার্থে যদি নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন হয়, সেই জিনিসগুলো আমরা দেখব। সোমবার নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি’র (আরএফইডি) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের পুলিশি বাধার বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচন কমিশন অনুমতি দেয়ার পরেও পুলিশ ঢুকতে না দিলে সিরিয়াসলি নিতে হবে আমাদের। পুলিশ ঢুকতে না দিলে ছবি তুলে দেখানোর পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, আপনাদের ক্যামেরা থাকবে। তর্ক-বিতর্ক হচ্ছে পুলিশের সঙ্গে সেই দৃশ্য আপনারা ক্যামেরায় ধারণ করে আমাদের অবহিত করতে পারেন। যতটুকু ক্ষমতা আমরা গণমাধ্যমকে দেবো, সেটা যেন তারা স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করতে পারে সেটা নিশ্চিত করার জন্য হয়তো কমিশন একমত হবে। আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বিষয়গুলো দেখব।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, আপনাদের দায়িত্ব পালনে বিধি-বিধান সহায়ক হোক। আপনারা আরও উদার, বস্তুনিষ্ঠ ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে চিত্র, সংবাদে ধারণ করে যদি স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাহলে আগামী নির্বাচন দেশবাসীর কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, যতই সাংবাদিকদের বাধা দেয়া হবে ততই উনাদের মনে হবে-ডাল মে কুচ কালা হ্যায়। এ ধরনের একটা ভাব সৃষ্টি হতে পারে।

আমি বিশ্বাস করি স্বচ্ছতা লাগবে। স্বচ্ছতা না হলে আমরা আবারও গত নির্বাচন যেভাবে বিতর্কিত হয়েছে হয়তো পুরোটাই সত্য নয়…কাজেই স্বচ্ছতার বিষয়টাতে আমাদের জোর দিতে হবে।
ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, স্লো করা যদি অপকৌশল হিসেবে করা হয়, তাহলে নির্বাচনকে ব্যাপকভাবে বিতর্কিত করবে। এটা সরকারের অনুধাবন করা উচিত। সরকার যদি স্বচ্ছতায় বিশ্বাস করে, নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিশ্বাস করে, তাহলে নির্বাচনের দিন এ জিনিসগুলো না করলেই বোধ হয় ভালো হবে। কেননা এতে সন্দেহের উদ্বেগ হবে। অনেকেই ভাববেন অপকর্মের জন্যই এটা করা হয়েছে।
অন্য এক প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, প্রিজাইডিং অফিসারের কর্তৃত্ব খর্ব করা ঠিক হবে না। তিনি ভোটের দিন দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে থাকেন। তবে তিনি কোনো অপকর্ম করলে আইনে বিধান আছে। এতে কোনো ঘাটতি থাকবে না।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions