শিরোনাম
বঙ্গভবনের সামনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হাসনাত আব্দুল্লাহকে আহ্বায়ক করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি যে পর্যবেক্ষণে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয় বিচারপতি সিনহাকে ‘কোনো একজন ব্যক্তি দ্বারা কোনো একটি দেশ বা জাতি তৈরি হয়নি’ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিলেন আন্দোলনকারীরা সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান এখন লন্ডনে, আমিরাতে আরও ৩০০ বাড়ির সন্ধান শাহবাগে না, সভা-সমাবেশ করতে হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বান্দরবানে ভিক্টরী টাইগার্সের ৫৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন পাহাড়ে ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছেন না প্রান্তিক চাষীরা, কমেছে মিষ্টি কুমড়ার ফলন রাঙ্গামাটিতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান

রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের সম্ভাবনায় এলাকা পরিদর্শনে ডিসি ও এসপি

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
  • ৮৮ দেখা হয়েছে

রাঙ্গামাটি:- রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা আছে এমন এলাকা পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন ও পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ। মঙ্গলবার বিকালে শহরের মধ্যে সম্ভাবনাময় পাহাড় ধস ঝুকিপূর্ণ এলাকা রুপনগর ও শিমুলতলী সরেজমিনে পরিদর্শনে যান তারা।

জেলা প্রশাসন বলেন, শহর এলাকাসহ জেলার প্রতিটি উপজেলায় পাহাড়ের ঢালে ও পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করা লোকজনকে আগেভাগে নিরাপদে বা জেলা ও উপজেলায় প্রস্তুতকৃত আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে বলা হচ্ছে। এ ব্যাপারে সতর্কবার্তা জারি করে সার্বক্ষণিক মাইকিং করে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। কেউ নিজ উদ্যোগে নিরাপদে সরে না গেলে প্রয়োজনে তাদের প্রাঁণ বাঁচাতে জোর করে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হবে। জেলা ও উপজেলায় জরুরি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে যে কোন সমস্যার কথা আপনারা জানাতে পারবেন।

পুলিশ সুপার বলেন,মানুষের জীবন রক্ষার্থে তাদেরকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে নির্দেশ দেওয়ার পরেও কেউ স্বেচ্ছায় না গেলে তাদেরকে জোরপূর্বক আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। জনস্বার্থে প্রয়োজনে প্রশাসনের লোকজন দিয়ে মানুষ বাঁচাতে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সর্বদা জনসেবায়
নিয়োজিত আছেন।

জেলা সদরের পৌরসভা এলাকায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসাবে ৩১টি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে শহরের রিজার্ভবাজারে চেঙ্গিমুখ, চম্পানি মা টিলা, শহিদ আবদুল আলী একাডেমি বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকা, পুলিশ সুপার কার্যালয় সংলগ্ন এলাকা, গর্জনতলী, ভেদভেদী নতুনপাড়া, শিমুলতলী, রূপনগর, যুব উন্নয়ন এলাকা অন্যতম। ওইসব এলাকায় অতিবৃষ্টির কারণে সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারের সংখ্যা ১৩৬৬। তাদের মধ্যে রয়েছে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে ১৭টি, ২নং ওয়ার্ডে ৫০টি, ৩নং ওয়ার্ডে ৩১৯টি, ৪নং ওয়ার্ডে ১৮টি, ৫নং ওয়ার্ডে ২৫টি, ৬নং ওয়ার্ডে ৫৪০টি, ৭নং ওয়ার্ডে ২৩৮টি, ৮নং ওয়ার্ডে ৪৪টি এবং ৯নং ওয়ার্ডে ২১৪টি পরিবার। এসব ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করা লোকজনের নিরাপত্তায় পৌরসভায় মোট ২৩টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা রাখা হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions