শিরোনাম
দুবাইয়ে বিপু-কাজলের ২০০ কোটির দুই ভিলা পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে,প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলার প্রস্তুতি

পাল্টে যাচ্ছে তিস্তার গতিপথ, ভারতের কপালে চিন্তার ভাঁজ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪
  • ৯৭ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- ভারতের অভ্যন্তরে পাল্টে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, যা স্থানীয়ভাবে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত বছরের অক্টোবরে তিস্তার ভয়াবহ রূপ দেখেছিল দেশটির সিকিম রাজ্য। এবার সেই তিস্তার বুকে বড় পরিবর্তন দেখা গেছে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, তিস্তার গতিপথ ক্রমেই বদলাচ্ছে। চিন্তার বিষয় হল- তিস্তার গতিপথ ইতোমধ্যে একাধিক জায়গায় বদলে গেছে।

এদিকে সামনে বর্ষা এলে ফুঁসে উঠবে তিস্তা, তখন কোথায় কী হয় সেটা আগে থেকে আঁচ করা মুশকিল। এমতবস্থায় বিষয়টি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দেশটির সেচ দফতরের কাছে।

জানা গেছে, সম্প্রতি রিভার রিসার্চ ইন্সটিটিউট নদীপথ নিয়ে সমীক্ষা করেছে। আপাতত সেই রিপোর্টের অপেক্ষায় আছে সেচ দফতর। কোথায় নদী কতটা সরে গেছে, কতটা কোথায় চওড়া হয়েছে, কোথায় কতটা সরু হয়েছে তা সেই রিপোর্টে থাকবে। সেই অনুসারেই ব্যবস্থা নেবে সেচ দফতর। কারণ সেই অনুসারেই বন্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

প্রাথমিকভাবে সেচ দফতর ২৮ কোটি রুপির কাজ শুরু করেছে। একাধিক জায়গায় বন্যা রোধে স্পার তৈরি করতে হবে। পুরনো গতিপথ বদলে ফেলার জেরে নতুন নতুন জায়গায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। সেবক থেকেই সমতলের উপর দিয়ে বইছে তিস্তা। আর সেই পাথুরে জমির পর থেকেই তিস্তাও তার গতিপথ বদলে ফেলেছে।

এর আগেও উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে তিস্তার বদলে যাওয়ার ইঙ্গিত মিলেছিল। উপগ্রহের মাধ্যমে সেই ছবি ধরা পড়েছে। আর সেই ছবিতে দেখা গিয়েছিল একাধিক জায়গায় তিস্তার গতিপথ বদলে গেছে।

এদিকে গতিপথ বদলের ছবি দেখে হতবাক সেচ দপ্তর। ইতোমধ্যেই বিষয়টি রাজ্য ও কেন্দ্রের নদীর সংক্রান্ত যে সমস্ত দফতরগুলো রয়েছে তাদের কাছে জানানো হয়েছে।

গত ৪ অক্টোবর তিস্তা নদীতে মেঘ ভাঙা বৃষ্টির জেরে ভেঙে যায় বাঁধ। লোনাক হ্রদ ঝাঁপিয়ে পড়ে তিস্তার উপর। তারপরেই তিস্তার ভয়াবহ হড়পা বানে অন্তত ৪৬ জনের মৃত্যু হয় এবং ৭৭ জন নিখোঁজ হন। এছাড়া প্রায় ৮৮,০০০ মানুষ প্রভাবিত হয়েছিলেন। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সিকিমে। সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions