শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে চাকমা স্কুল শিক্ষিকা‌ ও এক ত্রিপুরা নারীকে ধর্ষণের দুই মামলায় পাঁচ ত্রিপুরা যুবক গ্রেপ্তার সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া ১৮ জেলের খোঁজ মেলেনি দেড় মাসেও খাগড়াছড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার স্কুলশিক্ষিকা, অভিযুক্ত লিটন ত্রিপুরা গ্রেফতার বান্দরবানে বিএনপির সদস্য সংগ্রহে পাহাড়িদের ঢল হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরাইলের জনপ্রশাসন নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে, আলোচনায় আবারো ৮২ ব্যাচ কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ঘোষণার ১১ দিনের মাথায় প্রজ্ঞাপন স্থগিত রাঙ্গুনিয়ায় পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল একই পরিবারের তিন শিশুর রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে প্রতিবন্ধী মারমা নারী ধর্ষণের বিচারের দাবিতে পিসিসিপির বিক্ষোভ ৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

হিজবুল্লাহ কমান্ডার কার্কিকে হত্যার দাবি ইসরাইলের

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩৪ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- দক্ষিণ লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়ে দেশটির শক্তিশারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর দক্ষিণ ফ্রন্ট সদর দপ্তরের লজিস্টিক প্রধান কমান্ডার আব্বাস হাসান কার্কিকে হত্যার দাবি করেছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার ভোরে দক্ষিণ লেবাননের নাবাতিহ শহরের কাছাকাছি তুল শহরে গাড়ি চালানোর সময় কার্কিকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক মাসগুলোতে আব্বাস কার্কি হিজবুল্লাহর যুদ্ধ ক্ষমতা পুনর্গঠন প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং যুদ্ধের সময় ভেঙে ফেলা অবকাঠামো পুনর্র্নিমাণের সহায়তা করেছেন। এছাড়াও তিনি দক্ষিণ লেবাননে অস্ত্র স্থানান্তর ও সংরক্ষণ পরিচালনা এবং হিজবুল্লাহর অন্যান্য উচ্চপদস্থ পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন।’

আইডিএফ আরও বলেছে, ‘কার্কির কর্মকাণ্ড ইসরাইল এবং লেবাননের মধ্যে সমঝোতার লঙ্ঘন করেছে।’

এদিকে লেবাননের জনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দক্ষিণ লেবাননের তুল শহরে একটি গাড়ি লক্ষ্য করে ইসরাইলি ড্রোন হামলায় দুজন নিহত এবং দুজন আহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে। তবে হামলায় হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত হওয়ার ইসরাইলের দাবির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর লেবাননে ব্যাপক আক্রমণ শুরু করে ইসরাইল, যা ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়।

সরকারী তথ্য অনুসারে, এই সংঘাতে কমপক্ষে ৪ হাজার মানুষ নিহত, ১৭ হাজারের বেশি মানুষ আহত এবং প্রায় ১৪ লাখ লেবানিস বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্ততায় ২০২৪ সালের নভেম্বরে দুপক্ষ যুদ্ধবিরতি রাজি হয়। যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুসারে, চলতি বছরের জানুয়ারির মধ্যে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরাইলি বাহিনী সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার করার কথা ছিল। কিন্তু তারা এখনো পর্যন্ত কেবল আংশিকভাবে সেনা প্রত্যাহার করেছে এবং পাঁচটি সীমান্ত চৌকিতে সামরিক উপস্থিতি বজায় রেখেছে। একই সঙ্গে দক্ষিণ লেবাননে প্রায় প্রতিদিনই আক্রমণ চালিয়ে আসছে ইসরাইলি বাহিনী।

সূত্র: টাইমস অব ইসরাইল

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions