শিরোনাম
রাঙ্গামাটি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের যাত্রা শুরু উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত করছে আঞ্চলিক কিছু সশস্ত্র সংগঠন: রিজিয়ন কমান্ডার রাঙ্গামাটিকে মাদকমুক্ত রাখার দাবিতে মানববন্ধন পুলিশ সদস্যরাই মাদক পাচারে যুক্ত, কেউ করেছেন ডুপ্লেক্স বাড়ি, কেউ হোটেল,ওসি শহিদুলের মাদকসংশ্লিষ্টতা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় পাহাড় কাটার দায়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা রাঙ্গামাটির চিৎমরম ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ বিহারে অষ্টপরিস্কার দান সংঘদান রাঙ্গামাটিতে দেড় দশকে বন্যহাতির আক্রমণে ৩৬ জনের মৃত্যু অন্তর্বর্তী সরকারের ষোলো মাস,উপদেষ্টা পরিষদের ৫১ বৈঠক ও ৮১টি অধ্যাদেশ প্রণয়ন জামায়াতের তালিকা থেকে বাদ পড়ছেন ১০০ প্রার্থী,রাঙ্গামাটিতে সর্বমিত্র চাকমা বা ফরহাদ,খাগড়াছড়িতে সাদিক কায়েম,বান্দরবনে খোঁজা হচ্ছে উপজাতি প্রার্থী যেভাবে ফাঁদে পড়েন প্রভা

কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদ-জাতীয় পার্টি সংঘর্ষে সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫
  • ৫৫১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- রাজধানীর কাকরাইলে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনায় শুরুতে শান্তিপূর্ণ সমাধানের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়। পরে জননিরাপত্তা রক্ষায় লাঠিপেটা ও বল প্রয়োগ করতে বাধ্য হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে সেনাবাহিনীর পাঁচ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রথমে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চেষ্টা চালায়। কিন্তু পরিস্থিতি বেড়ে গেলে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়া হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শুরুতে উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার, স্থান ত্যাগ করার ও দেশের বিদ্যমান আইন মেনে মতপার্থক্য দূর করার আহ্বান জানায়। তবে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু নেতা-কর্মী তা উপেক্ষা করে সংঘর্ষ চালিয়ে যেতে থাকেন।

রাত ৯টার দিকে মশাল মিছিল নিয়ে সহিংসতা আরও বাড়ে। এ সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয় এবং বিভিন্ন স্থাপনায় আগুন দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়। সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে বিজয়নগর, নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় জনসাধারণের চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয় এবং চরম ভোগান্তির সৃষ্টি হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, শান্তিপূর্ণ সমাধানের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে জননিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী লাঠিপেটা ও বল প্রয়োগ করে। এতে সেনাবাহিনীর পাঁচ সদস্য আহত হন। সরকার জানিয়েছে, মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে তাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। সেনাবাহিনীও সেই অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছে, জনগণের নিরাপত্তা ও স্বস্তি নিশ্চিত করতে তারা যেকোনো সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকবে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions