শিরোনাম
বান্দরবানে বম পার্টির প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে সেনা অভিযান, সরঞ্জাম উদ্ধার রাঙ্গামাটির সাজেকের জুমে ইঁদুরের উপদ্রব,২৩২ পরিবারের ফসলের ক্ষতি কঠোর অবস্থানে নেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী,নিরাপদ নন সাধারণ মানুষ আফগানিস্তানে আবারও ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ, আক্রান্ত ব্যক্তিই হচ্ছেন আসামি সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি,কোন্দল ষড়যন্ত্রে ত্যাগীরা বিপাকে সংসদের ৪৬ আসনের সীমানায় পরিবর্ত,ইসির তালিকা চূড়ান্তন জুলাই জাতীয় সনদ,পটভূমি ও অঙ্গীকারনামায় পরিবর্তন আসছে বিএনপি বিরোধী জোটের নানা তৎপরতা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করতে পুলিশকে দুদকের চিঠি

ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বে যেসব পরিবর্তনের প্রস্তাব

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১০৫ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইউনিয়ন পরিষদকে অধিকতর দায়িত্ব দেওয়ার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান-সদস্যদের নির্বাচনি পদ্ধতি, শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্ব, স্বাস্থ্যসেবাসহ বিভিন্ন কমিটি ও সালিশি ব্যবস্থাসহ নানা সুপারিশ করা হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।

এরপর প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটির নির্বাহী সারসংক্ষেপ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

প্রতিবেদনে বলা হয়, উপানুষ্ঠানিক ও মসজিদভিত্তিক উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদকে দেওয়া যেতে পারে। ইউনয়ন পর্যায়ে ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কৃষি ও পানিবিষয়ক কমিটি গঠন করা যেতে পারে। একইভাবে পরিষেবা-সংক্রান্ত স্বাস্থ্যসেবা কমিটিসহ ও অন্যান্য কমিটি গঠন করা যেতে পারে।

আরও বলা হয়, ইউনিয়ন পরিষদে বর্তমানে যে গ্রাম আদালত বা সালিশি ব্যবস্থা রয়েছে, তাকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করা হলে গ্রাম পর্যায়ে মামলা-বিরোধ ইত্যাদি কমে আসবে।

এলাকার জনসাধারণের বিষয়ে বলা হয়েছে, তাদের আমন্ত্রণ জানিয়ে গণশুনানির মাধ্যমে এসব কমিটি গঠন করতে হবে এবং কমিটিগুলোর কার্যক্রমে তাদের উপস্থিত থাকার সুযোগ দিতে হবে।

ইউনিয়ন পরিষদের সংস্কার প্রস্তাবে যা বলা হয়েছে

ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সংখ্যা জনসংখ্যার অনুপাতে ৯- মধ্য ১১ করা যেতে পারে। প্রতিটি ওয়ার্ডে দুজন সদস্য নির্বাচিত হবেন, যাদের মধ্যে একজন অবশ্যই নারী হতে হবে বলে বিধান করার সুপারিশ করা হয়। এর ফলে একদিকে নারীদের ৫০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব এবং তাদের কর্ম এলাকা সুনিশ্চিত হবে।

প্রস্তাবে বলা হয়, ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন ইউপি সদস্যদের ভোটে। কারণ, চেয়ারম্যান একবার নির্বাচিত হলে সদস্যদের আর গুরুত্ব দেন না।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions