শিরোনাম
রাঙ্গামাটি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের যাত্রা শুরু উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত করছে আঞ্চলিক কিছু সশস্ত্র সংগঠন: রিজিয়ন কমান্ডার রাঙ্গামাটিকে মাদকমুক্ত রাখার দাবিতে মানববন্ধন পুলিশ সদস্যরাই মাদক পাচারে যুক্ত, কেউ করেছেন ডুপ্লেক্স বাড়ি, কেউ হোটেল,ওসি শহিদুলের মাদকসংশ্লিষ্টতা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় পাহাড় কাটার দায়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা রাঙ্গামাটির চিৎমরম ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ বিহারে অষ্টপরিস্কার দান সংঘদান রাঙ্গামাটিতে দেড় দশকে বন্যহাতির আক্রমণে ৩৬ জনের মৃত্যু অন্তর্বর্তী সরকারের ষোলো মাস,উপদেষ্টা পরিষদের ৫১ বৈঠক ও ৮১টি অধ্যাদেশ প্রণয়ন জামায়াতের তালিকা থেকে বাদ পড়ছেন ১০০ প্রার্থী,রাঙ্গামাটিতে সর্বমিত্র চাকমা বা ফরহাদ,খাগড়াছড়িতে সাদিক কায়েম,বান্দরবনে খোঁজা হচ্ছে উপজাতি প্রার্থী যেভাবে ফাঁদে পড়েন প্রভা

খাগড়াছড়িতে স্মরণকালের বন্যা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৪৬ দেখা হয়েছে

খাগড়াছড়ি:- ২০০৭ সালের পর এ বছরে এসে আবারও স্মরণকালের বন্যা দেখল খাগড়াছড়িবাসী।
সর্বশেষ শুক্রবার (০২ আগস্ট) জেলায় বন্যা দেখা দেয়।
টানা বর্ষণের কারণে পাহাড়ি ঢল ও বন্যায় খাগড়াছড়ি পৌরসভা ও সদর উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। চেঙ্গী ও মাইনি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

চেঙ্গী নদীর দুই কুল উপচে পৌর এলাকার মুসলিমপাড়া, শান্তিনগর, বাঙ্গালকাটি, খবংপুড়য়া, রাজ্যমনিপাড়া, ফুটবিল, বটতলীসহ কয়েকটি এলাকার হাজারো পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। শহরের পৌর বাস টার্মিনাল, নিচের বাজার ও আশপাশ এলাকা নিমজ্জিত হয়েছে। খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম প্রধান সড়ক দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।

এছাড়া সদর উপজেলার কমলছড়ি ও গোলাবাড়ি ইউনিয়নের গঞ্জপাড়াসহ কয়েকটি গ্রামে প্রায় ৩০০ ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে। রাস্তায় কোমর ও গলা সমান পানি থাকায় গ্রামবাসী গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন।

বিগত সময়গুলোতে টানা কয়েকদিনের বর্ষণে বন্যা হলেও এবার এক রাতের মুষলধারে বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে খাগড়াছড়ির অধিকাংশ এলাকা। সকালে নিচু এলাকা প্লাবিত হলেও দুপুরের পর থেকে অধিকাংশ এলাকা দ্রুত পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে।

খাগড়াছড়ি পৌরসভার মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী জানান, বন্যায় পৌর এলাকার ৬-৭ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাদের জন্য ২৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয় নেওয়া প্রত্যেকের জন্য খাবার ব্যবস্থা করছে পৌরসভা।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, প্রবল বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় দুর্গত ও পাহাড়ের ঝুঁকিতে বসবাসকারীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত জেলা প্রশাসন।

এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।বাংলানিউজ

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions