শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলার প্রস্তুতি শেখ মুজিব দেশে ফ্যাসিবাদের জনক : মির্জা ফখরুল অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীর হাতে পিটুনি

বিজিবি কেন? বাংলাদেশের সীমান্ত কি শাহবাগ পর্যন্ত ঠেকেছে? বুয়েট শিক্ষকের প্রশ্ন

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪
  • ৮৫ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট”- বাংলাদেশের সীমান্ত কি এখন শাহবাগ পর্যন্ত এসে ঠেকেছে যে আজকে বিজিবি এখানে টহল দিচ্ছে? আজ বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’ শীর্ষক এক কর্মসূচি থেকে এমন প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি ড. আবদুল হাসিব চৌধুরী।

চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড, হামলা ও নির্যাতনে দায়ী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে বিচার করে শাস্তি দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবিতে সমাবেশ করেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষক।

ওই সমাবেশে ড. আবদুল হাসিব চৌধুরী বলেন, “স্কুল-কলেজ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে গলা চেপে ধরা হয়েছে। শাহবাগে আমরা দেখলাম, বিজিবি সেখানে টহল দিচ্ছে। বলি, বাংলাদেশের সীমান্ত কি এখন শাহবাগ পর্যন্ত এসে ঠেকেছে যে বিজিবি আজকে এখানে? আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রতিবাদ জানাই এবং তাদেরকে প্রত্যাহার করার দাবি জানাই। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের যেমন একটা রাজনৈতিক ফলাফল ছিল অতি উচ্চ পর্যায়ে, এবারের এই আন্দোলনের ফলাফল একই রকম হবে না, কিন্তু তার একটা সুদূরপ্রসারী প্রভাব এখানে ঘটবে।”

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions