শিরোনাম
বঙ্গভবনের সামনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হাসনাত আব্দুল্লাহকে আহ্বায়ক করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি যে পর্যবেক্ষণে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয় বিচারপতি সিনহাকে ‘কোনো একজন ব্যক্তি দ্বারা কোনো একটি দেশ বা জাতি তৈরি হয়নি’ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিলেন আন্দোলনকারীরা সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান এখন লন্ডনে, আমিরাতে আরও ৩০০ বাড়ির সন্ধান শাহবাগে না, সভা-সমাবেশ করতে হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বান্দরবানে ভিক্টরী টাইগার্সের ৫৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন পাহাড়ে ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছেন না প্রান্তিক চাষীরা, কমেছে মিষ্টি কুমড়ার ফলন রাঙ্গামাটিতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান

মিছিল নিয়ে শাহবাগে শিক্ষার্থীরা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪
  • ৬১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- সরকারি চাকরির সব গ্রেডে কোটার যৌক্তিক সংস্কার করে জাতীয় সংসদে আইন পাসের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন।

শুক্রবার (১২ জুলাই) বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে শিক্ষার্থীরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
আধঘণ্টা অবস্থান করে আজকের মতো কর্মসূচি শেষ করবেন তারা।

এর আগে বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন, ক্যাম্পাস শ্যাডো, উপাচার্যের বাসভবন চত্বর, রাজু ভাস্কর্য হয়ে শিক্ষার্থীরা শাহবাগে আসেন।

আন্দোলনের অন্যতম সমম্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, আমরা এখানে ৩০-৪০ মিনিট অবস্থান করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা দেব।

চাকরির নিয়োগে কোটা সংস্কারের দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর ধারাবাহিকতায় ১০ জুলাই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ডাকে তারা। তবে সেদিনই সকালে সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা (স্ট্যাটাসকো) দেন আপিল বিভাগ। ফলে আপাতত কোটা বাতিল করে দেওয়া পরিপত্র বহাল থাকবে।

আন্দোলনকারীরা এ আদেশে হতাশা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, আদালতের ‘ঝুলন্ত রায়’ তারা মানেন না। তারা স্থায়ী সমাধান চান। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

এরপর বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের মূল অংশ প্রকাশ হয়। এতে আদালত বলেছেন, সব কোটা বজায় রেখে সরকারি নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রয়োজন মনে করলে সরকার কোটার হার পরিবর্তন বা বাড়াতে-কমাতে পারে। যেকোনো পাবলিক পরীক্ষায় কোটা পূরণ না হলে সাধারণ মেধাতালিকা থেকে শূন্য পদ পূরণ করায় বিবাদীদের স্বাধীনতা রয়েছে।

আদালতের এ আদেশ সত্ত্বেও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তারা বলছেন, নির্বাহী বিভাগ থেকে এ বিষয়ে স্পষ্ট ও স্থায়ী সমাধান দিতে হবে।

যদিও আন্দোলনের নামে যেকোনো ধরনের অরাজকতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিচ্ছে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions