শিরোনাম
শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে সারদায় পুলিশের ২৫০ এসআইকে অব্যাহতি আন্তর্জাতিক সংস্থা কানেক্ট বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল(সিবিআই) ইউকে এর কার্যকরি কমিটি গঠিত বিতর্কে জড়ালেন রাষ্ট্রপতি, বাড়ছে পদত্যাগের চাপ কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একই পরিবারের তিন সদস্যকে গুলি করে হত্যা চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে কাপড় ইস্ত্রি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু দিল্লি থেকে মীরাটের সেনানিবাসে শেখ হাসিনা? পদত্যাগপত্রের খোঁজ শাজাহান খানের ২৪ হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি দুর্নীতির টাকায় ব্যাংক বানিয়েছেন আনিসুল,অবৈধ উপার্জনের প্রধান উৎস ছিল নিয়োগ-বাণিজ্য মিরপুরে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তো বাংলাদেশ!

আপত্তিকর ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল, চাকরি হারালেন পুলিশ কর্মকর্তা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ৭৫ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- নারী ও পুরুষকে একসঙ্গে নিয়ে আপত্তিকর ছবি তুলে জিম্মি করে অর্থ আদায় করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চাকরি হারালেন পুলিশ একাডেমি, সারদার সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ইয়াকুব হোসেন। এ কাজের জন্য পাঁচজন পুলিশ সদস্য নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্রও গড়ে তুলেছিলেন তিনি।

রবিবার (৩০ জুন) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরের আদেশ দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে সহকারী পুলিশ সুপার ইয়াকুব হোসেন কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর সার্কেলে দায়িত্বে ছিলেন। তখন তার নিয়ন্ত্রণাধীন মিরপুর থানার সাবেক এসআই জীবন বিশ্বাস, কনস্টেবল আল আমিন, কনস্টেবল মো. আব্দুস সবুর, গাড়িচালক কনস্টেবল সামিউল, কনস্টেবল রানা ও কনস্টেবল অনিকের সমন্বয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে একটি দল গঠন করেন।

২০১৯ সালে ১৯ জানুয়ারি পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, পৌর এলাকার মোশারফপুর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লিপি কমিশনারের বাড়িতে আকস্মিকভাবে প্রবেশ করেন। সেখানে এক নারীর সঙ্গে মো. আশরাফ হোসেন ও মো. শামীম রেজা অবস্থান করাকে অবৈধ কাজের অভিযোগ তুলে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। পরে তাদের অর্ধনগ্ন অবস্থায় ছবিও তোলেন। পরবর্তীতে মিরপুর বাজারে বিকাশ ব্যবসায়ী সোহেল রানার মাধ্যমে অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে এক লাখ টাকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেন।

বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী আশরাফ পুলিশ সদর দপ্তরে অভিযোগ করেন। অভিযোগের বিপরীতে অভিযুক্ত সহকারী পুলিশ সুপার ইয়াকুব হোসেনকে কারণ দর্শাতে বলা হয়।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, পরবর্তী তদন্তে বিষয়টি প্রমাণিত হয়। অপরাধের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদিসহ সার্বিক বিবেচনায় তাকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ৩ (খ) ও ৩ (ঘ) বিধি অনুযায়ী যথাক্রমে ‘অসদাচরণ’ ও ‘দুর্নীতি’ এর অভিযোগে একই বিধিমালার বিধি ৪ এর উপ-বিধি ৩ (খ) মোতাবেক ‘বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান’ গুরুদণ্ড দেওয়া হয়।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions