৬৪ ডিসি অফিসে ৪১২৫ চেয়ার ফাঁকা,প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের জেলায় চাকরি করতে অনীহা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪
  • ৬৪ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- মাঠ প্রশাসনের ক্যাডার কর্মকর্তাদের জন্য দুর্গমভাতা চালু থাকলেও দুর্গম এলাকায় জেলাগুলোতে যেতে চায় না প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা। মাঠ প্রশাসনের ৬৪টি জেলার ডিসি অফিসগুলোতে প্রশাসন ক্যাডার পদের বেশিরভাগ চেয়ার শূন্য থাকছে। আট বিভাগের ৬৪ জেলায় ডিসি অফিসের জনবল কাঠামো অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১৭ হাজার ৮৮৯টি। এর মধ্যে ডিসি অফিসের নিয়োগযোগ্য শূন্যপদে চেয়ার ফাঁকা রয়েছে ৪১২৫টি। অন্যদিকে চলমান নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রয়েছে ১ হাজার ৩৩৫টি। বিভাগীয় কমিশনাদের নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১১ হাজার ৭৪৮টি এবং বিভাগীয় কমিশনাদের নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য শূন্য পদে ফাঁকা রয়েছে ৬ হাজার ৭৫৬টি। এদিকে অবস্থানগত কারণে বেশি গুরুত্ববহ জেলাকে ‘বিশেষ ক্যাটাগরি’র অন্তর্ভুক্ত জেলা গুলোতে যেতে আগ্রহী বিসিএস ক্যাডারের কর্মকর্তারা। দুর্গম জেলার ডিসি অফিস গুলোতে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা না থাকার কারণে কোটি কোটি সাধারণ মানুষ সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবার অনেক ডিসি অফিসে এক কর্মকর্তাকে কয়েকটি পদে একাই দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে পদ ছাড়াই চলছে বাব বার পদোন্নতি। আবার বদলী যোগ্যপদ হওয়ার কারণে প্রশাসন ক্যার কর্মকর্তারা বেশি বদলী ও হচ্ছেন।

জানতে চাইলে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার জাকি হোসাইন বলেন, সরকারি চাকরি যেখানে বদলী হবে, সেখানে যেতেই বাধ্য। কিন্তু বর্তমান সেগুলো থাকছে না। সে কারণে এ বিভাগে সরকারি কর্মকর্তারা আসতে চায় না। আবার যারা আসে তারা যেতে চান না। রংপুর বিভাগের ডিসি অফিসগুলোতে অনেক কর্মকর্তার পদ ফাকা রয়েছে।

দেশে ২৫ জেলার ৭২ উপজেলাকে দুর্গম হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলো সরকার। একই সাথে দুর্গম জেলা ও উপজেলায় যেসব কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করবেন তাদের জন্য দুর্গম ভাড়া চালু করা হয়েছে। এসব দুর্গম ও পাহাড়ী এবং উত্তরাঞ্চলের অনেক জেলায় বদলী করা হলে যেতে চান না প্রশাসনের ক্যাডার কর্মকর্তারা। এসব কর্মকর্তাদের চাকরি ও ক্ষমতা প্রয়োগ করতে বেশি পছন্দ। তারা ঢাকা বিভাগীয় কমিশনের কার্যালয়, পাশের বিভিন্ন জেলাসহ এবং ঢাকা ডিসি অফিসে চাকরি করতে অনেক পছন্দ। অনেক জেলায় ক্যাডার কর্মকর্তা অফিসার পাচ্ছে না জেলা প্রশাসকরা। এ কারণে অনেক ডিসি অফিসে জনবল কাঠামো শূন্যই থাকছে। ঢাকা বিভাগীগের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের চাহিদার চেয়ে কর্মকর্তা বেশি রয়েছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, উপ-পরিচালক এর অধীনে আছে একটি স্থানীয় সরকার বিভাগ,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক-এর অধীনে আছে সাধারণ শাখা, নেজারত শাখা, আইসিটি শাখা, ট্রেজারী শাখা,সংস্থাপন শাখা, ই-সেবা শাখা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এর অধীনে আছে রাজস্ব শাখা,এলও শাখা,সার্টিফিকেট শাখা, রেভিনিউ মুন্সিখানা শাখা। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর অধীনে আছে জুডিশিয়াল মুশাখানা শাখাও রয়েছে। পদে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তার বদলীর আদেশ হলেও যোগদান করতে চায় না। সব কর্মকর্তার নজর থাকছে ক্যাডাগরি-১ জেলায়। আবার অনেক বিভাগীয় কমিশনার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চাহিদা দিয়েও কর্মকর্তারা পাচ্ছেন না। মাঠ প্রশাসনের ডিসি অফিস গুলোতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা-ের প্রত্যেক দপ্তরের সিটিজেন চার্টার সন্নিবেশিত করা থাকলেও দেশের সাধারন জনগণ ক্যাডার কর্মকর্তাদের সেবা থেকে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত হচ্ছেন। এছাড়া অনেক জেলায় তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করতে পারছে না মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো.নাজমুছ সাদাত সেলিম বলেন, মাঠ প্রশাসনে অনেক পদ শূন্য রয়েছে। এ গুলো নিয়ে বিভাগীয় কমিশনারা আমাদের কাছে চিঠি দিয়েছেন। মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য পদ গুলোতে নিয়োগ চলমান রয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের জন্য দুর্গম ভাতা চালু করেছে সরকার এরপর কেন দুর্গম জেলায় যেতে চায় না এমন প্রশ্নের জবাবে এপিডি বলেন, আসলে এ বিষয়ে আমার জানা নেই।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের আট বিভাগের ৬৪ জেলায় ডিসি অফিসের জনবল কাঠামো অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১৭ হাজার ৮৮৯টি। এর মধ্যে ডিসি অফিসের নিয়োগযোগ্য শূন্যপদে ফাঁকা রয়েছে ৪ হাজার ১২৫টি। ডিসি অফিস গুলোতে চলমান নিয়োগপ্রক্রিয়ায় রয়েছে ১ হাজার ৩৩৫টি। বিভাগীয় কমিশনাদের নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১১ হাজার ৭৪৮টি এবং বিভাগীয় কমিশনাদের নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য শূন্য পদে ফাঁকা রয়েছে ৬ হাজার ৭৫৬টি। বিভাগীয় কমিশনাদের নিয়োগকার্যক্রম চলমান রয়েছে ১ হাজার ৭৫৩টি। এছাড়া মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১০ হাজার ৭৬৪টি,মন্ত্রণালয়ের নিয়োগযোগ্য এবং সুপারিশযোগ্য শূন্য পদের সংখ্যা রয়েছে ৪ হাজার ২৬৩টি। দেশের দুর্গম হিসেবে ২৫ জেলার রয়েছে। এ গুলো হচ্ছে, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ (অংশ), বাগেরহাট, খুলনার (অংশ),বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, নেত্রকোনার (অংশ), কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, মানিকগঞ্জের (অংশ) ফরিদপুরের (অংশ), সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, চাঁদপুরের (অংশ), লক্ষ্মীপুরের (অংশ), নোয়াখালীর (অংশ), চট্টগ্রামের (অংশ), কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি এবং বান্দরবান জেলা। অবস্থানগত কারণে বেশি গুরুত্ববহ জেলাকে ‘বিশেষ ক্যাটাগরি’র অন্তর্ভুক্ত করেছে সরকার। জেলার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা-ের প্রত্যেক দপ্তরের সিটিজেন চার্টার সন্নিবেশিত আছে যা জনগণের তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। মাঠ প্রশাসনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক,উপ-পরিচালক এর অধীনে আছে একটি স্থানীয় সরকার বিভাগ,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক-এর অধীনে আছে সাধারণ শাখা, নেজারত শাখা, আইসিটি শাখা, ট্রেজারী শাখা, সংস্থাপন শাখা, ই-সেবা শাখা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এর অধীনে আছে রাজস্ব শাখা,এলও শাখা,সার্টিফিকেট শাখা, রেভিনিউ মুন্সিখানা শাখা। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর অধীনে আছে জুডিশিয়াল মুশাখানা শাখাও রয়েছে। পদে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তার বদলীর আদেশ হলেও যোগদান করতে চায় না। সব কর্মকর্তার নজর থাকছে ক্যাডাগরি-১ জেলায়। আবার অনেক বিভাগীয় কমিশনার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চাহিদা দিয়েও কর্মকর্তারা পাচ্ছেন না।

দেশের সকল জেলার শ্রেণী হালনাগাদ করেছে সরকার। জেলাগুলোকে চার শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। ‘বিশেষ’, ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ শ্রেণী। সম্প্রতি হালনাগাদ করা ৬৪ জেলার শ্রেণীর পরিপত্র জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আট বা এর বেশি উপজেলা থাকা জেলাকে ‘এ’, পাঁচ থেকে সাতটি উপজেলা থাকা জেলাকে ‘বি’ এবং পাঁচটির কম উপজেলা থাকা জেলাকে ‘সি’ শ্রেণীর উপজেলার মর্যাদা দেয়া হয়েছে। অবস্থানগত কারণে বেশি গুরুত্ববহ জেলাকে ‘বিশেষ ক্যাটাগরি’র অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রধান হিসেবে আছেন একজন জেলা প্রশাসক তার পরে আছেন একজন উপ-পরিচালক, তারপরে আছেন তিন জন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক। উপ-পরিচালক এর অধীনে আছে একটি স্থানীয় সরকার বিভাগ। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক-এর অধীনে আছে সাধারণ শাখা, নেজারত শাখা, আইসিটি শাখা, ট্রেজারী শাখা, সংস্থাপন শাখা, ই-সেবা শাখা। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)-এর অধীনে আছে রাজস্ব শাখা, এলও শাখা, সার্টিফিকেট শাখা, রেভিনিউ মুন্সিখানা শাখা। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর অধীনে আছে জুডিশিয়াল মুশাখানা শাখা। দেশের সকল জেলার শ্রেণী হালনাগাদ করেছে সরকার। জেলাগুলোকে চার শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। ‘বিশেষ’, এ, ‘বি’ এবং ‘সি’ শ্রেণী। সম্প্রতি হালনাগাদ করা ৬৪ জেলার শ্রেণীর পরিপত্র জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আট বা এর বেশি উপজেলা থাকা জেলাকে ‘এ’, পাঁচ থেকে সাতটি উপজেলা থাকা জেলাকে ‘বি’ এবং পাঁচটির কম উপজেলা থাকা জেলাকে ‘সি’ শ্রেণীর উপজেলার মর্যাদা দেয়া হয়েছে। অবস্থানগত কারণে বেশি গুরুত্ববহ জেলাকে ‘বিশেষ ক্যাটাগরি’র অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শ্রেণী অনুযায়ী সরকার এসব জেলায় সরকারী দফতরগুলোতে জনবল নিয়োগ দেয়। এছাড়া জেলাগুলোতে উন্নয়ন পরিকল্পনা নেয়া ও ত্রাণ বরাদ্দও করা হয় এই শ্রেণী বা ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে। নতুন নতুন উপজেলা সৃষ্টি হওয়ায় কোন কোন জেলার ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়েছে। আগে জেলার শ্রেণী এক জায়গায় ছিল না, পরিপত্রের মাধ্যমে সেগুলোকে একত্রিত করা হয়েছে। হালনাগাদের পর ‘বিশেষ ক্যাটাগরি’র ছয়টি জেলা, ২৬টি ‘এ’ ও ২৬টি ‘বি’ এবং ছয়টি ‘সি’ শ্রেণীর জেলা রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগ : গুরুত্ব বিবেচনায় ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও গাজীপুর জেলা বিশেষ ক্যাটাগরির মধ্যে পড়েছে। যদিও মাত্র পাঁচটি করে উপজেলা রয়েছে এই দুটি জেলার। এই বিভাগের কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও ফরিদপুর ‘এ’ শ্রেণীতে পড়েছে। মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও রাজবাড়ী ‘বি’ শ্রেণীতে রয়েছে। মাদারীপুর ‘সি’ শ্রেণীর জেলা।
চট্টগ্রাম বিভাগ: এ বিভাগের চট্টগ্রাম জেলা রয়েছে বিশেষ ক্যাটাগরিতে। কুমিল্লা, রাঙ্গামাটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কক্সবাজার ‘এ’ শ্রেণীর জেলা। বান্দরবান, ফেনী ও লক্ষ্মীপুর রয়েছে ‘বি’ শ্রেণীতে। রাজশাহী বিভাগ : রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলা রয়েছে বিশেষ ক্যাটাগরির মধ্যে। বগুড়া, নওগাঁ, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ ‘এ’ শ্রেণীতে রয়েছে। ‘বি’ ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও জয়পুরহাট জেলা। রংপুর বিভাগ:রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম ও রংপুর জেলা ‘এ’ শ্রেণীভুক্ত। ‘বি’ শ্রেণীতে রয়েছে- গাইবান্ধা, নীলফামারী, লালমনিরহাট, পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলা। খুলনা বিভাগ: খুলনা বিভাগের খুলনা বিশেষ ক্যাটাগরির জেলা। বাগেরহাট ও যশোর ‘এ’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে সাতক্ষীরা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা। ‘সি’ ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছে চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, মেহেরপুর ও নড়াইল জেলা। বরিশাল বিভাগ: বরিশাল, পটুয়াখালী ‘এ’ শ্রেণীর জেলা। এই বিভাগের ভোলা, পিরোজপুর ও বরগুনা ‘বি’ ক্যাটাগরির এবং ঝালকাঠি ‘সি’ ক্যাটাগরির জেলা। সিলেট বিভাগ: সিলেট বিভাগের চারটি জেলাই ‘এ’ শ্রেণীর। এই বিভাগের অধীন জেলাগুলো হচ্ছে, সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার। ময়মনসিংহ বিভাগ: ১৩টি উপজেলা নিয়ে ময়মনসিংহ জেলা বিশেষ ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত। এ বিভাগের নেত্রকোনা ‘এ’ শ্রেণী, জামালপুর ও শেরপুর জেলা ‘বি’ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানা গেছে। ভোলা জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুজ্জামান বলেন,আমার জেলা আসলে দুর্গম জেলা। এখনে অনেক কর্মকর্তা আসতে পছন্দ করে না। কিন্তু যারা আসে তারা আবার যেতে চায় না।ইনকিলাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions