শিরোনাম
রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি পরিস্থিতি শান্ত আবার চালু হচ্ছে বন্ধ করে দেওয়া গণমাধ্যমগুলো পার্বত্য ইস্যুতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনমন চায় ভারতের চাকমারা “পাহাড়ে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনায় বিদেশী শক্তি ও পতিত সরকারের ইন্ধন রয়েছে”ভবিষ্যতে আইনশৃঙ্খলা অবনতির চেষ্ঠাকারিদের হাত ভেঙ্গে দেওয়া হবে রাঙ্গামাটিতে তিন ক্যাটাগরিতে হবে ভোটার নিবন্ধন রাঙ্গামাটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি রাঙ্গামাটিতেও অগ্নিসংযোগ ব্যাপক ভাংচুর ও তান্ডব-লীলা মামুন হত্যাকান্ড: দীঘিনালা পাহাড়ি বাঙালি সংঘর্ষ, বাড়িঘরে ও দোকানপাটে আগুন দিলো কারা? উত্তপ্ত তিন পার্বত্য জেলা, যা জানালো আইএসপিআর রাঙ্গামাটিতে পরিবহন ভাঙচুরের প্রতিবাদে যানবাহন চলাচল বন্ধ ঘোষণা

সাংবাদিক সাব্বিরকে রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৪
  • ৭৫ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- সময়ের আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সাব্বির আহমেদের ওপর রড, লাঠিসোটা দিয়ে হামলা করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এতে সাংবাদিক সাব্বির আহমেদ গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। হামলায় তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ রক্তাক্ত হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীদের ইফতার মাহফিল থেকে অফিসে যাওয়ার পথে তিতুমীর কলেজের আক্কাছুর রহমান আঁখি হলের সামনের প্রধান সড়কে এক দল মুখোশধারী তাকে অতর্কিত হামলা করে। এ সময় তাকে বেধড়ক পেটানো হয়। এতে তার পিঠ, ঘাড়, হাত, পা, মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে মারাত্বক জখম হয়েছে। হামলাকারীরা তাকে জানে মেরে ফেলা হবে বলে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকে।
আহত সাব্বির বলেন, যারা হামলা করেছে তারা সবাই ছাত্রলীগের কর্মী। আমি যেন তাদের চিনতে না পারি এজন্যই তারা মুখোশ পরা অবস্থায় হামলা চালায়।
জানা গেছে,, একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের নেতৃত্বে কলেজ ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক এস এম ইমরুল রুদ্র এই হামলা করে।
ঘটনার বিষয়ে সাব্বির আহমেদ বলেন, আমার ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে অংশ নিতে ক্যাম্পাসে যাই। সেখানে ছাত্রলীগের নেতা এস এম ইমরুল রূদ্র এসে আমার সাথে সাক্ষাৎ করে। ইফতার শেষে রূদ্র আক্কাসুর রহমান আঁখি হলের নেতাকর্মীদের নিয়ে আমার ওপর অতর্কিত হামলা করে ।
তিনি আর‌ও বলেন, তারা রড, লাঠিসোটা নিয়ে এলোপাথাড়ি আঘাত করে।

এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এ সময় আমার মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায় হামলাকারীরা।
সাব্বির আহমেদ বলেন, কলেজ প্রশাসনকে পরিচালনা করছেন তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল। ক্যাম্পাসে কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলেও কলেজ প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেয় না।

হামলার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে অবগত করা হলে তারা বলেন, যারা হামলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ সভাপতি রিপন মিয়ার কাছে জানতে চাইলে বলেন, তিনি এ বিষেয়ে কিছুই জানেন না। কে বা কারা হামলা করেছে সে সম্পর্কে তিনি জানেন না।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions