শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে ইউপিডিএফ সদস্যসহ ২ জনকে হত্যার প্রতিবাদে ২০ মে জেলায় অর্ধদিবস সড়ক ও নৌপথ অবরোধের ডাক রাঙ্গামাটির লংগদুতে সন্তু গ্রুপ কর্তৃক ইউপিডিএফ সদস্যসহ ২ জনকে গুলি করে হত্যার নিন্দা ও প্রতিবাদ রাঙ্গামাটিতে ব্রাশ ফায়ারে ইউপিডিএফের সদস্যসহ দুইজন নিহত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পদ ৯৬,০০০ আবেদন ২৪,০০০ রিজার্ভ নিয়ে তিন হিসাব, চাপ বাড়ছে বিরোধী রাজনীতিতে নতুন মেরূকরণ! এক মঞ্চে আসছে বিএনপি-জামায়াত পাহাড়ে অস্ত্রধারীদের গোপন আস্তানা,দেড় বছরে ৮০ খুন গ্রেফতার ১১০ * অপরাধীদের শনাক্ত করতে চলছে অনুসন্ধান মেয়াদোত্তীর্ণ সিন্ডিকেট সদস্য দিয়ে চলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সারা দেশে ১৭৩ কিশোর গ্যাং ইসরায়েলে ৭৫টি রকেট হামলা করেছে হিজবুল্লাহ

মাঠ প্রশাসনে অস্থিরতা বাড়ছে

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
  • ৮৪ দেখা হয়েছে

** কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত-শাস্তি-পদোন্নতি সবই হচ্ছে মর্যাদা কমছে সরকারি কর্মকর্তাদের

ডেস্ক রির্পোট:- দীর্ঘদিন ধরেই দেশের মাঠ প্রশাসনে এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। মাঝেমধ্যে কোনো কোনো ঘটনায় সে অস্থিরতা সামনে চলে আসে। সময়ের ব্যবধানে আবার তলিয়ে যায়। তবে এবারের ঘটনাটি রীতিমতো বিস্ফোরণমূখ। বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের মাঠ প্রশাসনে এই নাজুক পরিস্থিতি একদিনে তৈরি হয়নি। এর বীজও অনেক গভীরে প্রোথিত। মূলত দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রভাব পড়েছে মাঠ প্রশাসনে। যার প্রতিফলন দেখা যায় ঘটনাচক্রে। এর জন্য মোটা দাগে তিনটি কারণকে চিহ্নিত করেছেন অভিজ্ঞ মহল। বর্তমান সরকারের আমলে দেশে আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভরতা অনেক বেড়েছে। ফলে সবস্তরের আমলারাই নিজেদের অধিক ক্ষমতাবান ভাবতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন। তৃণমূল পর্যায়ের আমলারা সেই ক্ষমতার ভারসাম্য রাখতে পারছেন না। উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে কর্মরত আমলাদের মধ্যে এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতির প্রভাব বহমান।
ক্ষমতা পেয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি বা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের তেমন আমলে নিতে চান না তারা। সরকারও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জনপ্রতিনিধিদের এড়িয়ে আমলাদের অগ্রাধিকার দেয়। এ কারণে কোনো কোনো কর্মকর্তা রাজনীতিকদের প্রতি অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছেন। তাছাড়া বর্তমান বাস্তবতায় দেশে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়ায় আমলাতন্ত্র অধিকতর ক্ষমতা নিয়ে মাঠে নেমেছে। বিশেষত তৃণমূল পর্যায়ে বিষয়টি প্রকটভাবে দৃশ্যমান।
সম্প্রতি বিভাগীয় কমিশনারে সভায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির অন্তত ৩ বছর পর ডিসি পদে পদায়ন করা হতো। ১৫-১৬ বছর চাকরি করার পর ডিসি পদে পদায়ন করা হতো। ১১-১২ বছর চাকরি করার পর ইউএনও করা হতো। বর্তমানে চাকরির ৪-৫ বছরের মধ্যে কর্মকর্তারা ইউএনও হচ্ছেন। এসব কর্মকর্তারা পরিপক্বতা না হওয়া কারণে প্রশাসনে একই অবস্থা। মাঠে অনেক কর্মকর্তারা মর্যাদা ধরে রাখতে পারছে না। অনেক উপজেলা উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা ও এসিল্যান্ড দের মাঝে বিরোধ চলছে। সব মিলে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দুর্নীতিও কর্মকাণ্ডের তদন্ত হয়, আবার অনেক সময় শাস্তিও দেয়া হয়। কিন্তু ৬ মাস যেতে না যে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে মুক্তিও দেয়া হচ্ছে। এদিকে মাঠ প্রশাসনে কর্মকর্তাদের কারণে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বিব্রত হতে হচ্ছে। প্রশাসনে কর্মকর্তাদের মর্যাদা বাড়াতে নিরপক্ষ প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া জরুরী বলে মনে করছেন অনেকেই।

এদিকে আওয়ামী লীগ সরকার টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আছে। এ অবস্থায় এসে প্রশাসনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিদের টানাপোড়েন সৃষ্টি হচ্ছে এবং এই টানাপেড়েন প্রায় ক্ষেত্রেই শিষ্টাচার বিহির্ভূত অবস্থায় পৌঁছে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে একটি বিভাগে এমন ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া এক জেলার ডিসির বিরুদ্ধে জাতীয় নির্বাচনে ঘুষ নেয়া অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তদন্ত করা হচ্ছে। দুইযুগ আগে মাঠ প্রশাসনের যেসব কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তারা এখানো সেই সব এলাকায় গিলে ভালো ভাবো মর্যাদা পাচ্ছেন। আর বর্তমান প্রশাসনের দায়িত্ব প্রাপ্তরা এক বছরে পরে সেই এলাকায় গিলেও সেই মযার্দা পাচ্ছেন না।

সরকারের সাবেক সচিব ও রাজনীতি বিশ্লেষক এবং প্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবু আলম মো. শহীদ খান বলেন, মাঠ প্রশাসনের ‘কর্মকর্তাদের এ ধরনের আচরণ খুবই দুঃখজনক বিষয়। যারা এমন আচরণ করেন তারা বোঝেন না, জনগণের কল্যাণের জন্য তারা নিয়োজিত, এটাই তাদের দায়িত্ব। আমি মনে করি, এ ধরনের আচরণ যারা করেন তাদের শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কর্মকর্তাদের চাকরিবিধি অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা ও বিভাগীয় সংশোধনের বিষয়ে জোর দেয়া উচিত। প্রশাসনে কর্মকর্তাদের মর্যাদা বাড়াতে নিরপক্ষ প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া জরুরী ।

প্রশাসনে তৃণমূল পর্যন্ত নিয়মনীতি এবং সরকারি কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্যই মাঠ প্রশাসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভাগীয় কমিশনার জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সহকারি কমিশনার (ভূমি) একেকটি উপজেলা, জেলা এবং বিভাগে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বহুগুণ বেড়েছে। তারা জনপ্রতিনিধিদের কাছে আর জবাবদিহিতা করেন না। আর এটিও সরকারের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জমি খারিজ সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাওয়ায় পাঁচ সাংবাদিককে আটকে রেখে জেলে পাঠানোর হুমকি দেওয়ার অভিযোগের ঘটনায় লালমনিরহাট সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (এসিল্যান্ড) আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমানের দেওয়া আদেশে তাকে ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় এসিল্যান্ড হিসেবে যোগদান করতে বলা হয়েছে। লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্ল্যাহ। তিনি বলেন, আপাতত আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকার হরিপুর উপজেলায় যোগদান করবেন। পরবর্তীতে তাকে মন্ত্রণালয়ে বদলি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে অনুমতি পাওয়া গেলে দ্রুত বিভাগীয় তদন্তকাজ শুরু করা হবে। গত ৫ মার্চ শেরপুরের নকলা উপজেলায় স্থানীয় সংবাদিক শফিউজ্জামান রানা ইউএনওর কাছে তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার জেরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শিহাবুল আরিফ। জানা গেছে, একটি প্রকল্পের তথ্য চেয়ে সম্প্রতি ইউএনও কার্যালয়ে আবেদন করেন রানা। তথ্য চাওয়ায় তার ওপর ক্ষুব্ধ হন ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন। তিনি বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ৩৪তম ব্যাচের কর্মকর্তা। একপর্যায়ে নকলা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ইউএনওর সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগে রানাকে গ্রেপ্তার করে। পরে নকলা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শিহাবুল আরিফ ওই কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রানাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন। এ ঘটনা সারা দেশে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।

এদিকে গত ১৪ মার্চ লালমনিরহাটে ভূমি অফিসে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন স্থানীয় ৫ সাংবাদিক। তাদের তালাবদ্ধ করে রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল নোমান। বিতর্কের মুখে তাকে বদলি করেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার। নকলা ও লালমনিরহাট ছাড়াও গত কয়েক বছরে বেশ কিছু বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দেন মাঠ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা। কেউ কেউ নারী কেলেঙ্কারির সঙ্গেও জড়িয়েছেন। সেবাপ্রত্যাশী সাধারণ মানুষের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করার ঘটনা ঘটছে অহরহ। তবে মাঠ পর্যায়ের কর্তাদের সবচেয়ে বেশি ঝামেলার ঘটনা ঘটছে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে। কুমিল্লার বুড়িচংয়ের ইউএনও মোছাম্মৎ সাবিনা ইয়াছমিনকে ‘আপা’ সম্বোধন করায় তিনি স্থানীয় এক ব্যবসায়ীকে ‘মা’ বলে ডাকতে বলেন। মানিকগঞ্জের সিংগাইয়ের ইউএনও রুনা লায়লাকে ‘স্যার’ না বলে ‘আপা’ বলায় পুলিশ দিয়ে ব্যবসায়ীকে পেটানোর খবরও চাউর হয়েছিল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) কার্যালয়ের বাগানে ‘ছাগলে ফুল খাওয়ার অপরাধে’ মালিককে দুই হাজার টাকা জরিমানা করে সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলার ইউএনও সীমা শারমীন। তার এমন কাণ্ডে হতবাক হয়েছিল পুরো দেশ।

সম্প্রতি মাঠ প্রশাসনের চার কর্মকর্তার বিতর্কিত কর্মকাণ্ড নতুন করে সেই আলোচনায় যেন ঘি ঢেলেছে। তাদের একজন বান্দরবানের আলীকদমের ইউএনও মেহরুবা ইসলাম। তিনি ফুটবল খেলার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে খেলায় চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের ট্রফি বিতরণ না করে সবার সামনে ট্রফি আছড়ে ভেঙেছেন। এমন কাণ্ডের পর ওই কর্মকর্তাকে তিরষ্কার না করে উল্টো তাকে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলি করা হয়েছে। বগুড়া সদরের ইউএনও সমর কুমার পালের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলজিইডির চতুর্থ শ্রেণীর এক কর্মচারীকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দিয়েছেন। কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার ইউএনওর বিরুদ্ধে এসএসসির পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ রয়েছে। টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) অমিত দত্ত ভূমি নিজ অফিসের দুই কর্মচারীকে মারধর করেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এছাড়া নিজের স্ত্রীকে যৌতুকের জন্য মারধর করা, একাধিক বিয়ে, পরনারীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক থাকার জেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্জারামপুর উপজেলার তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সারোয়ার সালামের বিরুদ্ধে মামলা করেন স্ত্রী। সেই মামলা মহানগর হাকিম আদালতে চলমান থাকলেও ওই কর্মকর্তা নরসিংদীতে এখনো কর্মরত আছেন। কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এমন ভুরিভুরি অভিযোগ রয়েছে, যার বেশির ভাগই অমীমাংসিত বা সঠিক বিচার হয়নি।

মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের বিষয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সরকার ও শাসন বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোক কিংবা সহকারী কমিশানার (ভূমি) হোক, এসব বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানের তরফ থেকে অভিযোগ হওয়া উচিত, জেলা প্রশাসন সেগুলো দেখবে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের চাকরি বিধি-বিধান রয়েছে, সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা। সেগুলো সঠিক বাস্তবায়ন হলেই এ ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, জনমানুষের সঙ্গে কর্মকর্তাদের এ আচরণ সংবিধান পরিপন্থীতো বটেই সেই সঙ্গে তাদের চাকরিবিধি পরিপন্থী। সব কর্মকর্তা খারাপ নয়। তবে ইদানিং তাদের সংখ্যাই বেড়ে যাচ্ছে। কারণ তাদের অন্যায়ের জন্য কোনো ধরনের বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে না। একজন ইউএনও ট্রফি ভাঙলেন তাকে বদলি করে ঢাকায় এনে নির্বাহী মেজিস্ট্রেটের দায়িত্ব দেওয়া হলো। ফলে অপকর্ম করতে উৎসাহ পাচ্ছেন তারা। আমাদের আমলাতন্ত্রসহ সর্বক্ষেত্রে বিচারহীনতার যে সংস্কৃতি শুরু হয়েছে সে কারণেই এ ধরনের সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে।ইনকিলাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions