শিরোনাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙ্গামাটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে-টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: জাগপা নেতা রহমত নতুন সিইসি নাসির উদ্দীনের নাম ছিল বিএনপির তালিকায় নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

বান্দরবানের রুমায় অস্ত্রের মুখে ইউপি চেয়ারম্যানকে অপহরণ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৩০৮ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- বান্দরবানের রুমায় অস্ত্রের মুখে পাইন্দু ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমাকে অপহরণ করা হয়েছে। অপহরণের সাথে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি চীন ন্যাসনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সশস্ত্র সদস্যরা জড়িত থাকার দাবি চেয়ারম্যানের সফরসঙ্গীদের।

আজ রোববার বিকালে এ ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয়রা জানায়, রুমা উপজেলার পর্যটন স্পট ক্যাওক্রাডং পাহাড় এলাকা থেকে ফেরার পথে হারমুন পাড়া এলাকায় চান্দের গাড়ি থামিয়ে পাইন্দু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উহ্লামং মারমাকে অপহরণ করে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা।

অপহরণের পর চেয়ারম্যানের মুক্তিপণ বাবদ মোটা অংকের টাকা দাবি করেছে অপহরণকারীরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চেয়ারম্যানের কয়েকজন সফরসঙ্গী বলেন, প্রতিটি চান্দের গাড়িতে ১৮ জন করে দুটি গাড়ি নিয়ে ৩৬ জন রোববার সকালে তারা কেওক্রাডং একটি এনজিও প্রজেক্ট দেখতে যান। দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষে রুমা উপজেলা সদরের উদ্দেশ্যে ফেরারপথে কেএনএফ সদস্যরা গাড়ীর গতিরোধ করে।

জলপাই রঙের সামরিক পোশাক পরিহিত ৭ জন সশস্ত্র কেএনএফের সদস্য চেয়ারম্যানকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অন্যদের ছেড়ে দেন। তবে কাউকে না বলার জন্য হুমকিও দেন সন্ত্রাসীরা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রুমা থানার ওসি মো. শাহজাহান জানান, অপহরণের বিষয়টি শুনেছি। জেলা পুলিশের কার্যালয়ে একটি মিটিং শেষে আমি রুমায় এসেই কাজ শুরু করেছি। ঘটনাস্থলের ওখানে কোনো মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই।

রুমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল হক জানান, বগালেক-হারমুন পাড়ার মধ্যখানের একটা এলাকা থেকেই চেয়ারম্যানকে অপহরণের বিষয়টি জেনেছি। আইনশঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। অপহরণকারীরা মুক্তিপণও চেয়েছেন। মুক্তিপণ দিলে তারা ছেড়ে দেবে বলে শুনেছি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions