শিরোনাম
পার্বত্য চট্টগ্রাম মহিলা সমিতি’র ১৩তম কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে প্রহসনমূলক বিচারে মাইকেল চাকমাকে দণ্ডাদেশ প্রদান নিষ্ঠুর পরিহাস, মেনে নেয়া যায় না : ইউপিডিএফ কঠিন চীবর দানোৎসবের মাধ্যমে সম্প্রীতির বন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে: পার্বত্য উপদেষ্টা ২৫ বছরের দণ্ডে দণ্ডিত ইউপিডিএফ সশস্ত্র কমান্ডার মাইকেল চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় শাসন বাতিল করে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন বাস্তবায়নের দাবি সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদের খাগড়াছড়িতে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কঠিন চীবর দান উদযাপন রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবি, সেনাবাহিনীর তৎপরতায় সকল যাত্রী নিরাপদে উদ্ধার সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও তিন পার্বত্য জেলার সন্ত্রাসীদের আস্তানায় রাঙ্গামাটির কাপ্তাই বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু, আহত ৪ রাঙ্গামাটিতে কঠিন চীবর দান উপলক্ষে সর্বাত্মক নিরাপত্তা ব্যবস্থা

নির্বাচনে আছি, শেষ পর্যন্ত থাকব কি না বলতে পারছি না–জি এম কাদের

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৩৬৮ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও রংপুর-৩ সদর আসনের লাঙলের প্রার্থী জি এম কাদের আসন্ন সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেছেন, নির্বাচনে রয়েছি, শেষ পর্যন্ত থাকব কি না তা এখন বলতে পারছি না। আমরা শেষ পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করব। গতকাল সকালে রংপুর আদালত চত্বরে গণসংযোগকালে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

জি এম কাদের বলেন, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালে প্রার্থীদের রাজনৈতিক জীবনে বড় কলঙ্ক হয়ে যায়। এতে মানুষ ভাবে- হয় প্রতিপক্ষের কাছে আঁতাত করে কিছুর বিনিময়ে সরে দাঁড়িয়েছে। কিংবা ভয় পেয়ে নির্বাচনের মাঠ ছেড়েছে। এটি রাজনীতির জন্য শুভকর নয়। তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনে প্রার্থীদের ওপর অন্যায়-অত্যাচার হয়। অনেক সময় প্রার্থীরা ঘোষণা দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান, কখনো নীরবে চলে যান। এবারও তাই হচ্ছে, কিন্তু এবার প্রচারণা বেশি। নির্বাচন থেকে প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর দুটি কারণ হতে পারে। একটি অর্থের অভাব, অপরটি অব্যাহত হুমকির কারণ। প্রার্থীদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, সরকারবিরোধী দল ঠিক করে দিচ্ছে এটি সত্য নয়। আমি বিরোধী দল হতে নয়, সংসদে থাকার জন্য নির্বাচনে এসেছি। আমাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো আসন ভাগাভাগি হয়নি কিংবা জোটগত নির্বাচন হচ্ছে না। এটি একটি অপ-প্রচার। জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আমরা চেয়েছিলাম নির্বাচনে প্রশাসনের নিরপেক্ষ ভূমিকা, অর্থ ও পেশিশক্তির প্রভাবকে দূরে রাখার। আমরা সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আশ্বাসে নির্বাচনে এসেছি। আওয়ামী লীগ কিছু আসনে তাদের প্রার্থী সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু দলের শক্তিশালী স্বতন্ত্র প্রার্থী রেখেছে। অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতারা সরাসরি স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন। এতে অনেক স্থানে স্বতন্ত্র প্রার্থীর জয়ী হওয়ার সুযোগ আমরা দেখছি। আবার আমরা কোনো আসন থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করিনি। তাই এটি জোটগত নির্বাচন হচ্ছে না। মানুষের মধ্যে ভোট উৎসব জমেনি এটি বিশ্বাস করি না উল্লেখ করে জি এম কাদের বলেন, যেখানে যাচ্ছি প্রচুর উৎসব দেখতে পারছি। যারা বলছে ভোট উৎসব নেই, তাদের উদ্দেশ্যটা সত্য নয়। আমাদের প্রচার-প্রচারণা ভালো চলছে। ভোটে জনগণের উৎসাহ-উদ্দীপনাও রয়েছে। তিনি বলেন, আবহাওয়াজনিত কারণে অনেক স্থানে প্রচার-প্রচারণায় কম লোকজন দেখা যাচ্ছে। পৃথিবীর বড় দেশগুলোতেও এমন হয়। ভোট দেওয়াটা আমাদের দায়িত্ব। আমি আহ্বান করব সবাই কেন্দ্রে এসে ভোট দিয়ে আপনার মতামত জানাবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাপার কো-চেয়ারম্যান রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইয়াসির, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আজমল হোসেন লেবু, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা আলাউদ্দিন মিয়াসহ নেতা-কর্মীরা।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions