ডেস্ক রির্পোট:- মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে তার নানা প্রচার প্রচারণা। জনদরদি সাজতেও চেষ্টা চালাচ্ছেন নানাভাবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার হাজার হাজার ফলোআর। ‘পাবলিক ফিগার’ হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেন। শেয়ার করেন সমাজ পরিবর্তনের নানা কন্টেন্ট। সেখানে সম্মানিত মানুষদের সঙ্গে সখ্যতার প্রমাণপত্র হাজির করেন। ঘনিষ্ঠজনদের ভাষ্য মতে, এটাই তার পুঁজি। দলিল দস্তাবেজও তা-ই বলছে। বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা এবং সেলিব্রেটিদের সঙ্গে তো বটেই, ইদানীং মহামান্য প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সখ্যতার ছবিও প্রচার করেছেন। সেখানে ধারাভাষ্যকার দিয়ে নিজেকে ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ হিসেবে তুলে ধরেছেন।
আদতে তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। নাম মো. ইমরুল কায়েস। অতি সম্প্রতি দেশে নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠায় ঘুষ লেনদেন সংক্রান্ত বিস্তর অভিযোগের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তাকে ওই পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি যেন রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদে প্রবেশ না করেন মৌখিকভাবে তাকে সেটাও বলে দেয়া হয়েছে।
দেড় যুগ আগে পাবনার এক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের হিসাবরক্ষক পদে চাকরি নেন ইমরুল। পরবর্তীতে বনে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার লোক। ২০০৯ সালে ভোল পাল্টে খাতির জমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পরিবারের সঙ্গে। আর সেই ঘনিষ্ঠতার বিনিময়ে (নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে) অল্প দিনেই তিনি ‘সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক’-এর গুরুত্বপূর্ণ পদটি বাগিয়ে নেন। সেই থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কেবল রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদই নয়, রাজধানীর বিজয়নগরের ওই বিল্ডিংয়ে থাকা নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলেও দুর্নীতির শিকড় বিস্তার করতে থাকেন তিনি। কথিত আছে ইমরুল কায়েসের হস্ত এতটাই প্রসারিত যে, তিনি স্বাস্থ্য-শিক্ষা খাতে পারেন না এমন কোনো কর্ম নেই। তিনি নাকি দুর্নীতিকে শিল্পের মর্যাদা দিয়েছেন! কেউ কেউ তাকে ‘মাস্টার’ বলেও উল্লেখ করেন। বলা হয়, ইমরুল কায়েসের কাছে অর্থই মুখ্য, সেটা বৈধ বা অবৈধ যা-ই হোক। এ জন্য বিভিন্ন দপ্তরে ‘শক্তিশালী সিন্ডিকেট’ গড়ে তুলেছেন। ওই সিন্ডিকেটের চাপে অন্যরা প্রায় অসহায়। এমনটাই বলছিলেন নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অন্য অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
ইমরুল সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিকার চেয়েছিল বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালে তা তদন্ত করেছিল এবং তাকে তিরস্কার করে ভবিষ্যতের জন্য সতর্কও করেছিল। কিন্তু তিনি বদলাননি। পরবর্তীতে প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিল। ২০১৫ সালে দায়ের করা ওই মামলায় বিচারপতি উবায়দুল হাসান ও বিচারপতি নুরুল হুদা জায়গীরদারের আদালত বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে দায়সারা তদন্ত হয়েছে বহুবার। কিন্তু তার কিছুই হয়নি। বরং সময়ের ব্যবধানে দুর্নীতিকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন ইমরুল কায়েস। উল্লেখ্য, মানবজমিনের কাছে ইমরুল কায়েস সিন্ডিকেটের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। যার খণ্ডাংশ অর্থাৎ কেবলমাত্র ইমরুল কায়েসের বিষয়টি রিপোর্টে তুলে ধরা হলো। স্মরণ করা যায়, ইমরুল নিজেকে সাংবাদিক হিসেবেও পরিচয় দেন। তার একটি পরিচয়পত্রের কপিও পাওয়া গেছে।
ইমরুল কায়েসের দুর্নীতি এবং বরখাস্তের আদেশ বিষয়ে জানতে চাইলে আদেশদাতা বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সচিব ডা. মো. জাহিদুর রহমান বলেন, অভিযোগ সঠিক। তার বিরুদ্ধে সাময়িক বরখাস্তের আদেশও সঠিক। বিষয়টির বিস্তারিত তদন্ত হচ্ছে। তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এ নিয়ে কথা না বলাকেই সমীচীন মনে করছি।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও বরখাস্তের বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে এ নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের পর বলা যাবে বলে জানান।
২০১৪ সালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর দায়ের করা অভিযোগ এবং…
সাবেক এক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে অবৈধ ভাবে ম্যাটস্ ও টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ও নিয়োগ বাণিজ্য করে স্ত্রীর নামে ৪টি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি টাকা আত্মসাৎ সংক্রান্ত ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে সেপ্টেম্বরে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিমের কাছে অভিযোগ দায়ের করে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন। বাংলাদেশের বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস্ ওনার্স এসোসিয়েশন (সোসাইটি ফর আইএইচটি অ্যান্ড ম্যাটস্ বাংলাদেশ)-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ‘মো. ইমরুল কায়েস বিগত ২০০৪ সালে ক্যাশিয়ার পদে যোগদান করেন। ২০০৯ সালে সাবেক এক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলের সঙ্গে তার স্ত্রী (তানজিনা খান) পার্টনারশিপ ব্যবসা হিসেবে (১) ট্রমা ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস্-ঢাকা (২) শ্যামলী মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-ঢাকা (৩) টাঙ্গাইল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-টাঙ্গাইল (৪) ঘাটাইল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-টাঙ্গাইল গড়ে তোলেন। সেই সঙ্গে সাবেক মন্ত্রীর ছেলের সঙ্গে সখ্যতার মাধ্যমে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে উক্ত অফিসের মো. মনির হোসেনকে বঞ্চিত করে হিসাবরক্ষক পদ থেকে সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে পদোন্নতি করিয়ে নেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সখ্যতার সুবাধে স্বর্ণের সিঁড়ি বেয়ে তরতর করে তিনি গাড়ি, বাড়ি, ফ্ল্যাট সহ প্রচুর নগদ টাকার মালিক বনে যান। প্রশ্ন উঠে ইমরুল কায়েস রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা (চাকরিরত) অবস্থায় কীভাবে তার স্ত্রী ৪টি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠান চালান? এটাকে চাকরি বিধিমালার আইনের পরিপন্থি ও সরকারি আচরণ বিধিমালা-১৯০৭১ এর বিধি ২৭ এর বি-এর পরিপন্থি বলে উল্লেখ করেন অভিযোগকারীরা। তাতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের মডারেশন, খাতা দেখা, ক্রয় ও ব্যয় সহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তার স্ত্রীর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক বা তার পছন্দের লোক দিয়ে পরিচালনা করে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন। তবে সবচেয়ে শুরুতর অভিযোগ করা হয় যে, সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে থেকে পরীক্ষার রেজাল্ট বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ না করে তাদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ট্রমা ম্যাটস-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। ছাত্রছাত্রী ভর্তির ক্ষেত্রে অভিভাবকদের প্রতারণা করে বলে থাকে যে, মো. ইমরুল কায়েস যেহেতু বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে চাকরিরত, তাই তার স্ত্রীর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে পরীক্ষায় পাসের নিশ্চয়তা আছে এবং পাস করানোর দায়িত্ব মো. ইমরুল কায়েসের বলে সর্বত্র প্রচারিত। অভিভাবকদের এ-ও বলা হয়, মো, ইমরুল কায়েসের স্ত্রীর মালিনাধীন আইএইচটি ও ম্যাটস্ থেকে পাস করলে সরকারি নিয়োগে অগ্রাধিকার মিলবে। অভিযোগকারীরা মন্ত্রীকে জানান, রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সাক্ষ্যগ্রহণ করলে ইমরুল কায়েসের দুর্নীতিসহ ক্ষমতার অপব্যবহারের অকাট্য প্রমাণ পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, মো. ইমরুল কায়েসের বাড়ি পাবনা সদর উপজেলার নারায়ণপুরে। ন্যাশনাল আইডি কার্ডে ব্যবহৃত তার বর্তমান ঠিকানা: ১৭/নিউ ইস্কাটন রোড, রমনা, ঢাকা। অভিযোগগুলোর বিষয়ে বক্তব্য নিতে ইমরুল কায়েসের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি কল রিসিভ করেননি, ব্যাকও করেননি।
আদালতের নির্দেশনা, মন্ত্রণালয়ের তদন্ত এবং ইমরুল কায়েসকে তিরস্কার: এদিকে ২০১৬ সালে ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহের বিষয়ে বিষদ তদন্ত হয়। তাতে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে ক্রমিক-১ ও ২ অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের কর্মচারী প্রবিধানমালা, ১৯৮৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা গৃহীত হবে। এ সংক্রান্ত নথিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পাশাপাশি ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে হাইকোর্টের আদেশটি পুরোপুরি প্রতিপালনের নির্দেশনা রয়েছে মর্মে উল্লেখ ছিল। রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের তদন্তের ফাইন্ডিংসে বলা হয়, সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ইমরুল কায়েসের স্ত্রী তানজিনা খান চারটি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস (১) ট্রমা আই এইচ টি (২) শ্যামলী ম্যাটস, ঢাকা (৩) টাঙ্গাইল ম্যাটস, টাঙ্গাইল ও (৪) ঘাটাইল ম্যাটস, ঘাটাইলের মালিকানায় জড়িত। তবে তিনি নিজে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন মর্মে তথ্য পাওয়া যায়নি। ইমরুল কায়েসের স্ত্রী তানজিনা খান যে চারটি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটসের মালিকানায় জড়িত তা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার স্ত্রী বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটসের মালিকানায় জড়িত থাকার বিষয়টি নৈতিকভাবে অনুচিত বিধায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের কর্মচারী প্রবিধানমালা, ১৯৮৭’ অনুযায়ী ইমরুল কায়েসকে তিরস্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ভর্তি গাইড ব্যবসায়ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: উপদেষ্টা হিসেবে NEURON special গাইড-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ইমরুল কায়েস। ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজি, মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল ও নার্সিং ইনস্টিটিউটে ভর্তি পরীক্ষা সহায়ক গাইড এটি। উপদেষ্টা ইমরুল কায়েস তার বাণীতে বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির সুযোগ পেতে অবতীর্ণ হতে হয় এক মহা ভর্তিযুদ্ধে। আর এই ভর্তিযুদ্ধে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনার। অনেক ছাত্রছাত্রী মেধা ও ভালো ফলাফলের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও সঠিক নির্দেশনার অভাবে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে গাইডটি হবে আপনার সঠিক পথের দিশারী। কারণ উক্ত গাইডটি অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী এবং মেধাবী ছাত্রছাত্রী দ্বারা প্রণীত যা বিষয়ভিত্তিক, নির্ভুল এবং সর্বাধিক ও সাম্প্রতিক তথ্য সংবলিত। আমি আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই সে সমস্ত শিক্ষকমণ্ডলী এবং ছাত্রছাত্রীদের যারা নিরলস ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে গাইডটি ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে পেরেছে। আমি আশা করি গাইডটি ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি উপযোগী করে তুলবে এবং অনুপ্রেরণার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ। এ ছাড়া নিউক্লিয়াস ভর্তি গাইডের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত রয়েছেন বলে তথ্য রয়েছে। মানবজমিন