শিরোনাম
২৫ মার্চ গনহত্যা দিবস উপলক্ষে বাঘাইছড়িতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আজ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় গ্রেপ্তার রাঙ্গামাটির সাজেকে জুমের আগুনে দগ্ধ তুহিন ত্রিপুরার মৃত্যু রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের অনুমোদন ছাড়া নির্মাণ করা যাবে না পর্যটন ও বাণিজ্যিক স্থাপনা গণহত্যাকারীদের বিচার এ দেশে হবেই : ড. ইউনূস প্রতিটি রাজনৈতিক দল সংস্কারের পক্ষে ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে– জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা হাসিনার ঘনিষ্ঠতেই আস্থা অন্তর্বর্তী প্রশাসনের! কালো কোট পরতে হবে না আইনজীবী-বিচারকদের উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান

প্রাথমিকে সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ হাইকোর্টে বাতিল

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৪ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ছয় হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীর নিয়োগ বাতিল ঘোষণা করেছে হাইকোর্ট।

এই পদে উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩০ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে শুনানি শেষে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ ওই আদেশ দেন।

গত ১৯ নভেম্বর এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগপত্র দেওয়াসহ এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছিল হাইকোর্ট।

হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে যা আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগে শুনানির জন্য ওঠে।

হাইকোর্টের রায়ের পর সচিবালয়ের সামনে জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাড়িয়ে দেয়।

রীট কারীদের আইনজীবী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ আপাতত বহাল থাকছে। অর্থাৎ এ সময়ে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।

২০২৩ সালের ১৪ জুন ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। এরপর ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে গত ৩১ অক্টোবর নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত ১১ নভেম্বরের এ-সংক্রান্ত আদেশ অনুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের কাছে ২০ নভেম্বর নিয়োগপত্র ইস্যু করার কথা ছিল। তবে ওই নিয়োগে কোটা অনুসরণের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩১ জন প্রার্থী গত নভেম্বরে রিটটি করেছিলেন।

রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট গত ১৯ নভেম্বর রুল দেন। পাশাপাশি গত ৩১ অক্টোবর ও গত ১১ নভেম্বরের সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত করেন। হাইকোর্টের আদেশের পর নিয়োগপত্র ইস্যু স্থগিত ছিল।

রুলে গত ৩১ অক্টোবরের ফলাফল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ বিষয়ে গত ১১ নভেম্বরের নির্দেশনা-সংবলিত স্মারক কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন- ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী ও আখতার হোসেন মো. আবদুল ওয়াহাব।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions