শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে এমএন লারমা’র মৃত্যুবার্ষিকীতে নানান আয়োজন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রায় ৯১৫ মে. টন কাগজ সরবরাহ করবে কর্ণফুলী পেপার মিলস পাকিস্তানে সংবিধান সংশোধন: সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ছে, কমছে উচ্চ আদালতের ওজন কমাতে ওজেম্পিক গুঞ্জন: ক্ষুব্ধ তামান্না ভাটিয়া চট্টগ্রামে অস্থিরতার নেপথ্যে এক ডজন সন্ত্রাসী, আছে রাজনৈতিক মদত আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণে ২২ গাড়ি ভষ্ম, নিহত ১৩ আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে সংসদ নির্বাচনে পোস্টার, ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধ,আচরণ বিধিমালা জারি স্বাস্থ্যের তিনটিসহ একনেকে ১২ প্রকল্প অনুমোদন

তিন পার্বত্য জেলার বাদপড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৩ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- জাতীয়করণে তৃতীয় ধাপ থেকে বাদপড়া তিন পার্বত্য জেলা ও সিটমহলসহ সাড়ে ৪ হাজারের বেশি যোগ্য বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা।

সোমবার (১১ নভেম্বর) প্রেস ক্লাবের সামনে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচিতে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নেতারা ওই দাবি জানান।

বক্তারা বলেন, সাবেক সচিব মো. আকরাম আল হোসেন ২০২০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ক্ষমতার অপব্যবহার করে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যাতে উল্লেখ ছিল আর কোনো বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের আপাতত সুযোগ নেই। সেই বিজ্ঞপ্তি অবৈধ ও বাতিলের দাবি জানাই। অবিলম্বে ওইসব বিদ্যালয় জাতীয়করণ করতে হবে।

বক্তারা আরো বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফলে যে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষক হিসেবে আমরা ছাত্র-জনতা এবং প্রধান উপদেষ্টা ও প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রত্যাশা করি, শিগগিরই আমাদের দাবি মেনে আমাদেরকে স্কুলে ফিরিয়ে নেবে। আমরা এক যুগেরও বেশি বিনা বেতনে সর্বজনীন শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি সরকারের ঘোষণার নীতিমালার আলোকে বাংলাদেশে আর কোনো চলমান বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকবে না। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম আমাদেরকে শিগগিরই সরকারিকরণ করা হবে। কিন্তু ২৬ হাজার ১৯৩টি বিদ্যালয় তিন ধাপে জাতীয়করণ করা হলেও তৃতীয় ধাপে আমাদেরকে বাদ দিয়ে যোগ্যতা ও মেধাসম্পন্ন শিক্ষক ও বিদ্যালয়কে বঞ্চিত করেছে। এতে করে তৃণমূল গ্রামে শিক্ষার হার কমে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রায় সাড়ে ৪ হাজারের বেশি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ব্যবস্থা দ্রুত করবে।

নেতারা আরো বলেন, তৎকালীন ফ্যাস্টিস সরকার ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি সারাদেশের ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা করে। কিন্তু সমপর্যায়যোগ্য থাকা সত্ত্বেও শুধু রাজনৈতিক হীনমন্যতায় কারণে সারা দেশে তিন পার্বত্য জেলা ও ছিটমহলসহ প্রায় ৪ হাজার বেশি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ থেকে বঞ্চিত হয়।

সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন, শিক্ষক নেতা মামুনুর রশিদ খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটন, প্রচার সম্পাদক নাসির উদ্দিন, মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা তামান্না ইয়াসমিন, শিক্ষক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন, খায়রুল ইসলাম, জুয়েল, নিজাম, বুলবুল প্রমুখ।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions