শিরোনাম
পার্বত্য চট্টগ্রাম মহিলা সমিতি’র ১৩তম কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে প্রহসনমূলক বিচারে মাইকেল চাকমাকে দণ্ডাদেশ প্রদান নিষ্ঠুর পরিহাস, মেনে নেয়া যায় না : ইউপিডিএফ কঠিন চীবর দানোৎসবের মাধ্যমে সম্প্রীতির বন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে: পার্বত্য উপদেষ্টা ২৫ বছরের দণ্ডে দণ্ডিত ইউপিডিএফ সশস্ত্র কমান্ডার মাইকেল চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় শাসন বাতিল করে রাষ্ট্রীয় প্রশাসন বাস্তবায়নের দাবি সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদের খাগড়াছড়িতে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কঠিন চীবর দান উদযাপন রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবি, সেনাবাহিনীর তৎপরতায় সকল যাত্রী নিরাপদে উদ্ধার সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও তিন পার্বত্য জেলার সন্ত্রাসীদের আস্তানায় রাঙ্গামাটির কাপ্তাই বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু, আহত ৪ রাঙ্গামাটিতে কঠিন চীবর দান উপলক্ষে সর্বাত্মক নিরাপত্তা ব্যবস্থা

জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে নিজ ঘরেই হলো কবর

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৫ জুলাই, ২০২৪
  • ১৩১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- ভোলার দৌলতখানে জমি নিয়ে বিরোধ থাকায় চার সন্তানের জননীকে কবর দিয়েছে বসতঘরে। এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার দক্ষিণ জয়নগর ইউনিয়নের পশ্চিম জয়নগর গ্রামের সর্দারবাড়িতে। কবরটি একনজর দেখার জন্য এলাকাবাসী ওই বাড়িতে ভিড় করছে। সরজমিন সর্দারবাড়িতে গেলে চার সন্তানের জননী মৃত জবেদার ছেলে আজিজ জানান, বাড়িতে চাচা খোরশেদ আলমের সঙ্গে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। চাচা ও চাচাতো ভাই রফিক মিলে আমাদের বসতভিটা ও বাড়ির জমি দখলের চেষ্টা করে আসছে। রফিক ঢাকায় থাকে। আমার বাবা আবদুর রশিদ মারা গেলে জমির বিরোধে তাকেও পারিবারিক কবরস্থানে মাটি দিতে দেয়নি তারা। তাকে বসতঘরের পেছনে কবর দেয়া হয়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর আমার অসুস্থ মা ৮৫ বছর বয়সে মারা গেলে তাকেও পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে বাধা দেয় চাচা ও তার ছেলে রফিকের স্ত্রী তাসনুর। এ ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে হানিফ মেম্বার ও এলাকাবাসী এসে পরদিন সকাল ন’টায় মা’কে ঘরের ভিতর দাফনের ব্যবস্থা করেন।

স্থানীয় সাদেক সর্দার ও মাকসুদ ব্যাপারী জানান, খোরশেদ সর্দার জবেদার স্বামীর রেখে যাওয়া বসতভিটার জমি দখলের জন্য তাকে পারিবারিক কবরস্থানেও কবর দিতে দেয়নি। এ ব্যাপারে খোরশেদ সর্দার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি। রফিকের স্ত্রী তাসনুর জানান, আমার দ্বিতল ভবনের নতুন ছাদ ঢালাইয়ের নির্নাণ কাজ চলছে। এলাকাবাসী মিলে আমার কথা না শুনে আমার ঘরের সামনে তাদের বসতভিটায় কবর দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ওই বাড়িতে দেখা যায় এলাকাবাসী কবরস্থান ঘিরে ইট বালি সিমেন্ট এনে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কবরটি সংরক্ষণের কাজ করছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions