শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে ফার্মেসির মালিক পাপ্পু ঘোষের আত্মহত্যা রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ট্রাইব্যুনাল আছে, বিচারক নেই বিচার প্রক্রিয়ায় ধীরগতি,ত্রয়োদশ নির্বাচন বিলম্বের কৌশল? চার্জশিট নেই জুলাই-আগস্ট হত্যা মামলার :: গায়েবি মামলার হাজিরা অব্যাহত যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন, দুই দিনে হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল ধর্ষণের গোলাপ ফুলের নাম… বান্দরবানে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪ রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ইফতার মাহফিল পণ্ড,গুলিবিদ্ধ-১,কিরিচের কোপে ভুঁড়ি বের হল একজনের,অগ্নিসংযোগ রাঙ্গামাটিতে চার সন্তানের জননীকে ধর্ষণ চেষ্টায় যুবক গ্রেফতার রাঙ্গামাটিতে সেনা জোনের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

বান্দরবানের সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা সম্প্রদায়

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৩০ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে জান্তার বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় আছেন দেশটির চাকমা সম্প্রদায়ের প্রায় ৪০০ জন। পাশাপাশি কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গাও সীমান্তে জড়ো হচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান। মো. মিজানুর রহমান বলেন, মিয়ানমারে দেশটির সরকারের জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির সংঘর্ষ চলছে। এতে মিয়ানমার সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে। তাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে আছে। এই অবস্থায় তারা জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে ঢুকার চেষ্টা করছেন। সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমার থেকে কোনো রোহিঙ্গা অথবা অন্য কোনো সম্প্রদায়ের লোকজন যাতে অনুপ্রবেশ করতে না পারেন, সে জন্য সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।

এদিকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টার পর থেকে মিয়ানমারের বাহিনী আরাকান আর্মির অবস্থান লক্ষ্য করে হেলিকপ্টার থেকে বোমা হামলা করছে। আরাকান আর্মির আক্রমণের মুখে এ পর্যন্ত ৯৮ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী পুলিশ (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তারা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হেফাজতে আছেন।

বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১২ লাখ। এর মধ্যে ৮ লাখ এসেছে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর কয়েক মাসে রাখাইন রাজ্য থেকে। রোহিঙ্গা ঢলের ছয় বছরেও একজন রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। যদিও এর আগে দুবার প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও রোহিঙ্গাদের অনীহার কারণে তা ভণ্ডুল হয়েছিল।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions