শিরোনাম
রাঙ্গামাটির চম্পকনগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষয়ক্ষতিদের পাশে জীবন ইয়ুথ ফাউন্ডেশন সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে,এসব আসনের পরিবর্তন এসেছিল ২০০৮ সালে, নির্বাচনের আগেই সমাধান চেয়ে অর্ধশত আবেদন পটিয়া প্রেসক্লাবের নির্বাচন স্থগিত রাঙ্গামাটির সাজেকে পর্যটকদের ঢল, খালি নেই কোনও রিসোর্ট খাগড়াছড়িতে জিপ উল্টে নিহত ১ সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী মুক্তিযোদ্ধা ২১১১, বাদ যাচ্ছে নাম হদিস নেই ১৬৩টি অস্ত্র ও ১৮ হাজারের বেশি গুলির,লুণ্ঠিত অস্ত্রের বেশীর ভাগ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের হাতে জেলা পর্যায়ে বিজয় মেলা ছয় দিন ও উপজেলা পর্যায়ে এক দিন : ডিসি র‌্যাব বিলুপ্তিসহ পুলিশ সংস্কারে বিএনপির ৫ সুপারিশ মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি, আবেদন শুরু মঙ্গলবার

ক্যানসারের গবেষণায় নতুন দুয়ার, মানবেদেহে মিলবে প্রতিষেধক

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১২২ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- মরণঘাতী রোগ হিসেবে পরিচিত ক্যানসার। একদিকে চিকিৎসা ব্যয়বহুল আর অন্যদিকে অনিশ্চিত হওয়ার ফলে এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের একরকম বাঁচার আশা শেষ হয়ে যায়। তবে এবার সামনে এসেছে নতুন তথ্য। এতে করে ক্যানসারের চিকিৎসায় নতুন দুয়ার খুলতে পারে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। মানবদেহে মিলবে এ রোগের প্রতিষেধক। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সিটি অব হোপের গবেষকরা এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, মানবদেহে ক্যানসার নির্মূলের জন্য সহায়ক একটি ইমিউন কোষের সন্ধান মিলেছে। এটি করোনার জন্য দায়ী সার্স-কোভ-২ কোষকেও নিরাময়ের জন্য সহায়ক হবে। হিউম্যান টাইপ-২ ইনন্যাট লাইমফোইড সেলস (আইএলসি২এস) নামের কোষটি এসব রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে। এটি ইঁদুরেরর ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে। এরপর গবেষকরা এ সিদ্ধান্তে এসেছেন।

ইঁদুরের আইএলসি২এস কোষ নিয়ে এর আগেও এ ধরনের পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। তবে নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে কোষটি ক্যানসার নিরাময়ে কাজ করছে।

সিটি অব হোপের হেমাটোলোজি অ্যান্ড হেমাটোপোয়েটিক সেল ট্রান্সপ্ল্যানটেশন বিভাগের প্রফেসর জিয়ানহুয়া ইউ এ জানান, নতুন করে আবিষ্কার করা ইমিউনো কোষ আইএলসি২ ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করতে সক্ষম। এটি ব্লাড ক্যানসার ও সোলিড টিউমারের জন্য অত্যান্ত কার্যকরী।
ক্যানসারের গবেষণায় নতুন দুয়ার, মানবেদেহে মিলবে প্রতিষেধক
মৃত্যুর সময়ে অনুভূতি কেমন হয়?

চিকিৎসা নিয়ে আরও আশার বাণী দিয়েছেন প্রফেসর ইউ। তিনি বলেন, আইএলসি২ কোষটি রোগীর শরীর থেকে নিতে হবে না। এটি সুস্থ ব্যক্তির শরীর থেকে নেওয়া এবং সংরক্ষণ করা যাবে।

একই বিভাগের অপর গবেষক প্রফেসর মাইকেল ক্যালিজিউরি বলেন, আইএলসি২এস কোষ মানুবদেহে অত্যান্ত বিরল। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফুসফুস, নাড়িভুঁড়ি ও ত্বকে পাওয়া যায়।

যুগান্তকারী এ গবেষণায় এ দুই গবেষক ছাড়াও ঝেনলং লি, রুই মা ও হেজুন ট্যাং নামের আরও দুজন কাজ করেছেন। এ ছাড়া পিএইপডি গবেষক ডেভিড আর্টিস, ইউমিউনোলজির প্রফেসর মাইকেল কর্স এবং জিল রবার্টস ইনস্টিটিউট ফর ইনফ্ল্যামেটরির বাওয়েল ডিজিজ ও মেডিসিন গবেষণা পরিচালক ওয়েইল কর্নেলও এ গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ এবং লিউকেমিয়া অ্যান্ড লিম্ফোমা সোসাইটির সমর্থনে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions