শিরোনাম
বাণিজ্য সম্ভাবনায় ‘সেভেন সিস্টার্স’ দুবাইয়ে বিপু-কাজলের ২০০ কোটির দুই ভিলা পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে,প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা

পাহাড়ে গজিয়ে ওঠা নতুন জঙ্গি সংগঠনের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্রের যোগান এসেছে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৪০২ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- পাহাড়ে গজিয়ে ওঠা নতুন জঙ্গি সংগঠনের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্রের যোগান এসেছে পার্শ্ববর্তী কোনো কোনো দেশের সীমান্ত থেকে, এমন দাবি র‍্যাবের। শুধু তাই নয় অর্থের যোগানও এসেছে দেশের ভেতর ও বাহির থেকে। যা থেকে মাসিক ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদার বিনিময়ে আঞ্চলিক সন্ত্রাসীগোষ্ঠী কুকি চিনের সঙ্গে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সার্বিক সহযোগিতা নেয়ার চুক্তিও করে।

দেশে এই প্রথম কোনো জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ মিললো যাদের আছে সুনির্দিষ্ট ইউনিফর্ম। সামরিক কায়দা-কানুন মেনে বানিয়েছে সদর দপ্তর। খুঁড়েছে ট্রেঞ্চ, তৈরি করেছে বাঙ্কার, চালাচ্ছে একে টুয়েন্টি টু এর মতো মারণাস্ত্র।

নতুন এই সংগঠনটি গড়ে তুলেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি দল আনসার আল ইসলাম, জেএমবি ও হুজি বি’র কয়েক নেতা। হাত মিলিয়েছে পাহাড়ি আঞ্চলিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকিচিন বা কেএনএফের সঙ্গে।

র‍্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল বলেন, দুইটা গ্রুপ যখন একই সাথে মিলেছে এতে বলা যায়, আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের একটা হুমকি।

২০২৩ সাল পর্যন্ত এই নয়া জঙ্গিদের প্রশিক্ষণে সহায়তার পেছনে রয়েছে কুকিচিনের মোটা অঙ্কের আর্থিক লাভ। এমন দাবি এই গোয়েন্দা কর্মকর্তার।

প্রশ্ন হচ্ছে গ্রেপ্তার জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সামরিক প্রশিক্ষণের ফুটেজে যে দেশীয় অস্ত্র ও বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রের দেখা মিলেছে তার উৎস কি?

লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল জানান, কোস্টাল বেল্ট থেকে তারা অস্ত্র সংগ্রহ করে ও পাহাড়ের গভীর অরণ্য তারা দেশীয় অস্ত্র তৈরি করে। আর বিদেশি অস্ত্রগুলো পার্শ্ববর্তী দেশের সীমান্ত এলাকা থেকে নিয়ে আসে।

রাঙ্গামাটির বিলাইছড়ি ও বান্দরবনের রুমাকে প্রাধান্য দিয়ে কয়েক স্তরের গোপন ঘাঁটি গেড়েছিল এই জঙ্গিরা। যাদের বিনাশে চলছে টানা অভিযান।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions