শিরোনাম
বঙ্গভবনের সামনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হাসনাত আব্দুল্লাহকে আহ্বায়ক করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি যে পর্যবেক্ষণে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয় বিচারপতি সিনহাকে ‘কোনো একজন ব্যক্তি দ্বারা কোনো একটি দেশ বা জাতি তৈরি হয়নি’ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিলেন আন্দোলনকারীরা সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান এখন লন্ডনে, আমিরাতে আরও ৩০০ বাড়ির সন্ধান শাহবাগে না, সভা-সমাবেশ করতে হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বান্দরবানে ভিক্টরী টাইগার্সের ৫৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন পাহাড়ে ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছেন না প্রান্তিক চাষীরা, কমেছে মিষ্টি কুমড়ার ফলন রাঙ্গামাটিতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান

বান্দরবানে পাহাড় ধসে রুমার সাথে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ৭২ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- বান্দরবান জেলায় শনিবার রাত থেকে মাঝারি ও কখনো কখনো ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে নদ-নদীতে পানি বাড়ছে ও এবং বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটছে।

সোমবার দুপুরে বান্দরবান-রুমা সড়কের দলিয়ান পাড়া এবং খুমী পাড়া পয়েন্টে পাহাড় ধসের ঘটনায় বান্দরবান জেলা সদর ও রুমা উপজেলার মধ্যে সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিকুর রহমান জানান, সড়ক যোগাযোগ দ্রুত চালুর লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নির্মাণ প্রকৌশল বিভাগ (ইসিবি) এবং ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করেছে।

বান্দরবান জেলা আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, সোমবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত বান্দরবান জেলা সদরে ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, পৌর শহর লামায় সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ১৬০ দশমিক ৩ মিলিমিটার। এতে বন্যা ও পাহাড় ধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন জানান, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে সরে নিরাপদ স্থানে চলে আসার জন্য বান্দরবান পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনসমূহের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। এদিকে, উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি প্রবাহ বেড়েছে।

বান্দরবান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অরূপ চক্রবর্তী জানান, সোমবার দুপুর ১২টায় নেওয়া রেকর্ড অনুযায়ী সাঙ্গু নদীর বান্দরবান শহর পয়েন্টে পানি এখনো বিপৎসীমার ৫ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মাতামুহুরী নদীর লামা পয়েন্টে বিপৎসীমার খুব কাছাকাছি দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

বান্দরবান জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, জেলা সদরসহ ৭টি উপজেলায় ২১৪টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনকেও সার্বক্ষণিক সতর্ক অবস্থায় থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions