শিরোনাম
বাণিজ্য সম্ভাবনায় ‘সেভেন সিস্টার্স’ দুবাইয়ে বিপু-কাজলের ২০০ কোটির দুই ভিলা পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কে,প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব বৈঠক ডিসেম্বরে, শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হবে কি এবার মারা গেলেন পরীমণির প্রথম সিনেমার পরিচালক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ, বদিউল বললেন, ‘বিবেচনায় রয়েছে’ বান্দরবানে নৌকা বাইচ দিয়ে ক্রীড়া মেলা শুরু রাঙ্গামাটিতে সাফজয়ী পাহাড়ের তিন কন্যাকে উষ্ণ সংবর্ধনা

এ বছর মেসির মায়ামির সম্ভাব্য আয় ২২০০ কোটি টাকা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
  • ১২৮ দেখা হয়েছে

স্পোর্টস ডেস্ক:- লিওনেল মেসি যোগ দেয়ার পর স্বপ্নের মতো সময় পার করছে ইন্টার মায়ামি। এক বছরের কম সময়ের মধ্যে মাঠ ও মাঠের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল পরাশক্তিতে পরিণত হয়েছে ক্লাবটি। গত বছরের জুনে লিওনেল মেসির আগমনের ঘোষণার পরই শুরু হয় ইন্টার মায়ামির বদলে যাওয়া। ‘মেসি-ম্যানিয়া’ কেবল শুধু মায়ামিকেই নয়, বদলে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল-জগৎকেও। দর্শকদের আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবেও এখন শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছেছে মেজর লীগ সকারের (এমএলএস) ক্লাবগুলো। তবে সবচেয়ে বেশি লাভ হচ্ছে মেসির ক্লাব মায়ামির। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি কীভাবে ইন্টার মায়ামির ফুটবল-বাণিজ্যের চিত্র বদলে দিয়েছেন, তা নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন ক্লাবটির জেনারেল ডিরেক্টর হাভিয়ের আসেনসি। তিনি জানিয়েছেন, মেসির আগমন ক্লাবের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করেছে এবং চলতি বছর ক্লাবটি প্রায় ২০ কোটি ডলার আয় (টার্নওভার) করবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২২০০ কোটি টাকা। আসেনসি বলেছেন, ‘মেসি আসার পর আমাদের প্রত্যাশিত আয় ৬ কোটি ডলার থেকে বেড়ে এখন ১২ কোটি ৫০ লাখ থেকে ১৩ কোটি ডলারে পৌঁছে গেছে।

এ বছর আশা করি আমরা ২০ কোটি ডলারের বেশি আয় করতে পারব।’ মেসি আসার পর দর্শকদের পাশাপাশি পৃষ্ঠপোষকদের আগ্রহের কেন্দ্রেও ইন্টার মায়ামি। এরই মধ্যে অ্যাপল, অ্যাডিডাস, হেনিক্যান, রয়্যাল ক্যারিবিয়ানসহ বেশ কিছু বিশ্বখ্যাত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করেছে ক্লাবটি। সাম্প্রতিক সময়ে আরেকটি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান ভিসাও যুক্ত হয়েছে মায়ামির সঙ্গে। আসেনসি বলেছেন, ‘আমরা সেই অংশীদারদের খুঁজছি, যারা আমাদের অন্য আরেকটি স্তরে নিয়ে যাবে। যেখানে নিশ্চিতভাবে রয়্যাল ক্যারিবিয়ান এবং জেপি মরগান চেজের মতো প্রতিষ্ঠানও আছে।’ মেসির আসার পর ফোর্ট লডারডেল এমএলএসের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে ফেলেছে বলেও জানিয়েছেন আসেনসি। ব্যাপারটিকে তিনি মেসির মতো তারকার শক্তি হিসেবেই দেখছেন। এ ছাড়া মেসির আগমনের পর মায়ামির টিকিট বিক্রি, মার্চেন্ডাইজিংসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন এসেছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, আয়ে ইন্টার মায়ামি এখন ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোকেও টেক্কা দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আসেনসিও। তিনি বলেন, ‘আমি বার্সেলোনায় ১১ বছর ছিলাম। আমি সেখানে প্রধান বাণিজ্যিক অফিসার হিসেবে কাজ করেছি। লিও (মেসি) যখন খেলোয়াড় হিসেবে ছিল, তখনো আমি সেখানে ছিলাম। ইন্টার মায়ামি প্রাক-মৌসুম সফরে যে আয় করেছে, তা পেশাদার ফুটবল ক্লাব যে আয় করে, তার চেয়ে বেশি। এখানে বেশ কিছু নির্ণায়ক আছে। যেমন ইউরোপের বড় ক্লাবগুলো একই সময়ে সফর করে, যেটা হচ্ছে গ্রীষ্মে। আমরা সেটা করতে পারি জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে, যখন অন্যরা করতে পারে না। লিও নিশ্চিতভাবেই এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। মেসি না থাকলে আমরা এখন যে আলাপ করছি, তারও কোনো অস্তিত্ব থাকত না।’

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions