রাঙ্গামাটি – রাঙ্গামাটি পৌরসভার সাবেক প্রত্যাহারকৃত আকবর হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে চরম দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহার প্রশাসন নিয়ন্ত্রনে রয়েছে সীমাহীন অভিযোগউঠেছে। রাঙ্গামাটি পৌরসভার ইউজি-ত্রি দুই দফায় ১৫০+১১৪ প্রায় ২৬৪ কোটির ভুয়া প্রকল্প তৈরি, নিজের পার্টনার নামে কার্য্যদেশ দেয়া হয়। জেলা পরিষদ-পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড-পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুতায়ন প্রকল্প- পার্বত্য চট্টগ্রাম গণপুর্ত বিভাগ,জনস্থাস্থ্য প্রকৌশলী কার্য্যলয়েসহ একাধিক প্রতিষ্ঠানে শতাধিক কোটি টাকার নিজের ছোট ভাই কামাল হোসেন (ইকবাল) নামে ও নিজের পার্টনার ভাগ-ভাটোয়ারা করে নিয়ন্ত্রনে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।এ সব কাজগুলি অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা একাধিক উপজাতীর নামে কাজ দেখায় যা এনবিআর কর ফাকির চরম পর্যায়ে পড়েছে।
রাঙ্গামাটি পৌরসভাসহ সকল উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের টেন্ডার ভাগ-ভাটোয়ারা করেছে আকবর নিজেই,অপরাধীর আশ্রয় প্রশ্রয়ে দিয়ে ভুমি দখল টেন্ডার,ইজারা,নিলাম আকবর ও তার ছোট ভাই ইকবাল নিয়ন্ত্রনে। বিচার নামে চলতো নির্যাতন। প্রতিবাদ করায় নাসির নামে এক যুবলীগ নেতা এলোপাতারী কুপিয়ে গুরুত্বর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে রেফার করে।
মুল সুবিধাভোগী নিজেই সরকারি-বেসরকারী জমি দখল-চাদাবাজি-নিয়োগ-বানিজ্যের মাধ্যমে গত দুই মেয়াদে তিনি শতকোটি টাকার সম্পদের পাহাড়,গড়েছেন-গাড়ী-বাড়ী অবৈধ সম্পক্তি তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মত দু:সাহস রাঙ্গামাটিতে কোন ব্যক্তির জন্ম হয়নি।
অনুসন্ধানে জানাগেছে,রাঙ্গামাটি পৌরসভার ২০১৬-২০২১ অর্থ বছরে ফুটপাত টাইলসকরণ,সৌন্দর্য্যবর্ধন , উন্নয়ন খাত ও রাজস্ব খাতের আনুমানিক ২৫১ কোটি টাকা কাজ নিজের পার্টনারদের নামে ভাগিয়ে নিয়েছে। এছাড়া টিআর,কাবিখা,কাবিটা ও বিশেষ প্রকল্প নিয়ে কাউন্সিলাদের ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে।
১১ কোটি টাকা ব্যয়ে রাঙ্গামাটি পৌরসভার ভবন নির্মাণ করে হ্রদের ওপর । পৌরসভার বাউন্ডারীর বাহিরে প্রায় ১০/১৫ ক্ষুদ্র পরিবার এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারসহ ক্রয় সুত্রে বসবাস করে। জাফর সিএনজি ড্রাইবার সাড়ে চার লক্ষ টাকা বাড়ী ক্রয় করে বসবাস করতে দেয়নি তাদের উচ্ছেদ করে মামলা দিয়ে কারাবরণ করতে হয়েছে বলে ভুক্তভোগী মামুনের অভিযোগ। তাদের ক্ষতিপুরুন না দিয়ে মামলা দিয়ে জেলে পাটিয়ে আট বছর মামলা চালিয়ে এই দরিদ্র হয়রানীর স্বীকার হয়েছে প্রতিবেদকের কাছে তারা অভিযোগ করে।
এমনিতে প্রতিবছর রাঙ্গামাটি পৌরসভার এডিবির বরাদ্ধ আসে প্রায় ৮০ হতে ৯০ লক্ষ টাকা এসব টেন্ডার কাজ তার কাউন্সিলারদের না দিয়ে নিজের কাছের লোক সুজন বড়ুয়ার নামসর্বস্ব প্রকল্প নয়-ছয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেয়। নিজের আরেক পার্টনার তৈয়ব চৌধুরী মাধ্যমে পৌর এলাকার ফুটপাতের দুই পার্শ্বে ড্রেন করার সিডিউলে উল্লেখ থাকলেও নামে মাত্র পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতির মার্কেট সামনে ও সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতির বাড়ীর পয়নিস্কানের পানি সড়কের ওপর দিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে! এসব ড্রেন এত নিম্মমানের পানি চলাচল করতে পারে না।
অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে তার অন্যতম সহযোগী যুবলীগ নেতা শফিউল আজমের মাধ্যমে টেন্ডার নিয়ে নিজের দখলে রাখেন । তার ছোট ভাই কামাল হোসেন(ইকবাল)ও মিজানকে (এক সময়ের পালিশ মিস্ত্রি) কে দিয়ে পৌর এলাকায় জলবায়ু প্রকল্পের সোলার প্যানেল স্থাপন ১ কোটি ৮০ লক্ষাধিক টাকা নিম্মমানের কাজ করায় দৃশ্যমান নেই।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় অবৈধভাবে ভেদভেদী মার্কেট নিমার্ণ নিজের লোক দিয়ে দোকান বরাদ্দ । বনরুপা বনবিভাগের জায়গা দখলে নিয়ে বনসংরক্ষকের কার্য্যলয়ে সামনে পুলিশ বক্স ও সিএনজি ষ্টেশন নিমার্ণকাজ করে সাবেক যুবলীগে সাধারণ সম্পাদক নুর মুহাম্মদ কাজল। এই বিষয়ে তৎকালিন বনসংরক্ষক শামসুল আযম বলেন, আকবর জোরপুর্বক সরকারি জায়গায় নিমার্ণ কাজ করায় প্রায় ৮০ লক্ষাধিক টাকা পেনশনের টাকা পায়নি।
পৌর ট্রাক টার্মিনাল নামে মাত্র ইজারা দিয়েছে দলীয় লোকদের কাছে ১৫ লক্ষ টাকায় ১০ লক্ষ টাকা নিজেই হাতিয়ে নেয়। ভেদভেদী পৌরসভার টোল আদায় ইজারা দিয়ে একই পন্থায় উম্মুক্ত টেন্ডার ছাড়াই প্রায় ২৫ লক্ষ টাকায় । এলজিইডির মাধ্যমে ৭ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মানের উদ্যোগ নিলে ১৫ কোটি টাকার কাজটি সাবেক মেয়র ছোট ভাই নামে কাজটি দিতে কর্তৃপক্ষকে হুমকি ও চাপ দিয়েছে বলে অফিস সুত্রে জানাগেছে। রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজ এর হোষ্টেল কাজ নিজের ভাই নামে টিনসেট ১ কোটি ২৬ লক্ষ টাকায় ভাগিয়ে নেয়।
রাঙ্গামাটি পৌরসভার অর্থায়নে ২৬ লক্ষ ব্যয়ে টেন্ডার হয় মধুমিতা সড়কে । কাজটি সেখানে না করে তার বোনের স্বামীর বাড়ীর দিকে বিএডিসি ও কৃষি ব্যাংক জায়গা দখলে নিয়ে সড়ক ও আরসিসি ওয়াল নির্মাণ করে। এয়াড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বরাদ্ধ নিয়ে উন্নয়ন হ্রদ দখল বোনের স্বামীর জন্য বিশাল আরসিসি ওয়াল করে। ছোট বোনের দেবর থেকে নামে ১৬ লক্ষ টাকা বসত ভিটা ক্রয় দেয় আকবর নিজেই। ক্রয়কৃত বসভিটা বর্তমান মুল্য এককোটি ত্রিশ লক্ষ টাকা অন্য আরেক ভাই বিক্রি করতে চাই । এইভাবে আকবর পিতৃ সম্পক্তি থেকে বোনদের ভাগ না দিতে এ পরিকল্পনা করেছে বলে পরিবার সুত্রে জানা যায়।
আকবর সম্পদের পাহাড়: রাঙ্গামাটি শিল্পকলা একাডেমীর পাশের হ্রদের উপর মিউজিক ক্লাবের নামে নিজেই পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড থেকে দুই দফায় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ নিয়ে দ্বিতল ভবন করেছে। সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি থাকা অবস্থায় বাজার ফান্ডের অর্থায়নে পার্বত্য জেলা পরিষদের টেন্ডার কাজ হাতিয়ে নেয় প্রায় কয়েক কোটি টাকার মাইনী বাজার ভবন নির্মান।
পৌরসভার কর আদায়কারী সনৎ বড়ুয়ার আসামবস্তি সড়কে পাহাড় কয়েক লক্ষাধিক টাকায় ক্রয় করে। মিজানের নামে (এক সময়ে পালিশ মিস্ত্রি) চতুর্থশ্রেণী কর্মচারী সমিতির পিছনে লেক দখল করে বহু তল ভবন নির্মাণ। মৃত মাওলানা শাহজাহান মোল্লা থেকে কোটি টাকার ঝগড়াবিল এলাকায় জায়গা ক্রয় ,এইভাবে নামে বে-নামে ২৭টি জায়গার দানপত্র বা হেবামুলে মালিক সাবেক মেয়র আকবর নামে রয়েছে। মামলা হওয়ার পর পলাতক রয়েছে।
চকরিয়া শাশুড়বাড়ীতে ক্রয় করেছে বহু জমি,চট্টগ্রামে ফ্রাইট বাড়ী প্লট রয়েছে-কক্সবাজারে তার শৈশব কালের বন্ধুর মাধ্যমে বহু সম্পদ ক্রয় করেছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। সম্পর্ক গড়েছে তিন/চারটি মেয়ের সাথে বিয়ে করে চকরিয়া।
রাঙ্গামাটি পৌরসভার সাবেক মেয়র বিরুদ্ধে আনীত ক্ষমতার অপব্যবহার,দুর্নীতি এবং সরকারি অর্থ আত্বসাৎ করে নামে বেনামে দেশ বিদেশ ব্যবসা বাণিজ্য স্থাবর/অস্থাবর সম্পদ অর্জন করার বিষয়ে তদন্তপুর্বক মতামত প্রেরণের ৩০/১০/২০২২ সালে মন্ত্রনালয়ের অভিযোগ।
প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রন করে রাঙ্গামাটি পৌরসভার ময়লা ডাম্পিং গ্রাউন্ড নির্মাণের কথা আবেদনে উল্লেখ থাকলেও অধিগ্রহণ মামলার নম্বরে উল্লেখ নেই, রাঙ্গামাটি পৌরসভার ১১০ নং শুকুরছড়ি মৌজায় একটি ডাম্পিং উপ-প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহন করা হয় বলে তথ্য অধিকার আইনে ২০০৯ এর ৮(১) ধারা অনুযায়ী সিনিয়ার সহকারী কমিশনার ও তথ্য প্রদান কর্মকর্তা মেহরাজ শারবীন স্বাক্ষরিত তথ্য জানিয়েছেন।অধিগ্রহনের জমির পরিমান ৪.০০(চার) এর সর্বমোট ক্ষতিপুরণ ৪,৩৭,৩০,২৪৫/৮০ (চার কোটি সাইত্রিশ লক্ষ ৩০ হাজার দুইশত আশি পয়সা) এতে সরকারের ৪ কোটি ২৭ লক্ষাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ।
এলাকার হেডম্যান কার্বারী ,জনপ্রতিনিধির অভিযোগ রাঙ্গামাটি হতে ১৬ কিলোমিটার ধুরে এই পাহাড়ে ভুমি পৌরসভা এত দামে ক্রয় করার রহস্য কি ? এখানে প্রতি একর ভুমি বেশী হলে ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকায় ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে। সামান্য উচু-নীচু ঢালু পাহাড়ে সর্বোচ্ছ ২ লক্ষ থেকে আড়াই লক্ষ টাকায় পাওয়া যায়। অল্প সময়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছে দুই ভাই ।
অভিযোগ উঠেছে,জেলা প্রশাসনের কার্য্যলয়ে এস,এ শাখায় তৎকালীন দায়িত্ব কানুনগো অরুন চন্দ্র তালুকদার ও সার্ভেয়ার কাজী ফরিদ উদ্দীন সরেজমিনে পরির্দশন করে ভুমি রের্কড প্রতিবেদন দাখিল করেন। এতে সাবেক কানুনগো অরুন চন্দ্র তালুদার ও সার্ভেয়ার কাজী ফরিদ উদ্দীন ওই ভুমির চৌহদ্দিতে উল্লেখ করা হয় , দক্ষিনে রাঙ্গাপনিছড়ার পাহাড় পুর্বে নিখিল দেওয়ানের পাহাড় পশ্চিমে – সরকারি মেইন সড়ক, উত্তরে -ঝিরি ও খাস পাহাড়। পাহাড়ের মধ্য ভাগে ডা: ধর্মজ্যোতি চাকমার ছেলে পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া অনির্বাণ চাকমা (ব্রাক ঢাকায় কর্মরত) ব্যক্তিমালিকাধীন জমি। পাহাড়ে তৃতীয় শ্রেণীর এই জমিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর জমি দেখিয়ে সরকারের বিপুল পরিমান অর্থ ব্যক্তিগত পকেটে নেওয়ার সিন্ডিকেট জেলা প্রশাসনের এস এ শাখা।
রাঙ্গামাটির নানিয়াচর সীমান্তে শুকুরছড়ি ত্রিদিব নগরে তৃতীয় শ্রেনীর মৌজার জমির মুল্য সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা হবে না। কিন্ত সেই জমি রাঙ্গামাটি পৌরসভা ময়লা ডাম্পিং প্রকল্পের জন্য চার কোটি ৩৭ লক্ষ ৩০ হাজার ২৪৫ টাকায় ক্রয় দেখিয়েছে চার একর তৃতীয় শ্রেণীর জমি। এতে সাবেক মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী হাতিয়ে নিয়েছে ৪ কোটি ৩৭লক্ষ টাকা।
এই বিষয়ে জমি বিক্রি বিষয়ে ধর্মজ্যোতি চাকমার স্ত্রী বলেন,কত টাকা দিয়েছে ছেলেকে আমি জানি না । ঐএলাকায় জমি বিক্রয় পর উচ্ছেদ আতংকে শুকুরছড়ি ১নংও ৬নংওয়ার্ডে ২৫০ পরিবার। ডাম্পিং ষ্টেশন না করার জন্য উপজাতীয়রা মানববন্ধন করায় স্থাপনার কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। স্থানীয় উপজাতীয়দের অভিযোগ দৈনন্দিন ব্যবহার ও বিশুদ্ধ পানীয় জল উৎস ঝিরি ও খাল। ঝিরি মধ্যে পাতকুয়া স্থাপন করে নিত্যদিনের জল সরবরাহ করে আসছে উপজাতীয়রা। এখানে ময়লা ডাম্পিং করা হলে পাহাড় কেটে সাবাড় করবে,নষ্ট হয়ে পাহাড়ের প্রাকৃতিক আবহাওয়া ও জীববৈচিত্র । ধ্বংস হয়ে যাবে পার্শ্ববর্তী সব ঝিরি ও খাল । ইউনিসেফ পরিচালিত পাড়া কেন্দ্র ,স্কুল,ধর্মীয় উপসানালয় ও বাজার ।
৩০/১০/২০২২ সালে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ে রাঙ্গামাটি পৌরসভার মেয়র বিরুদ্ধে আনীত ক্ষমতার অপব্যবহার,দুর্নীতি এবং সরকারি অর্থ আত্বসাৎ করে নামে বেনামে দেশ বিদেশ ব্যবসা বানিজ্য স্থাবর/অস্থাবর সম্পদ অর্জন করার বিষয়ে অভিযোগর বিষয়েতদন্ত পুর্বক প্রতিবেদন প্রেরনের নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রনালয় ।
স্বারক ও সুত্র:-১১৬৭ তাং ১৭/০৯/২০২৩ সন দুদক প্রদান কার্য্যলয়,ঢাকা ই/আর নং মপ/তদন্ত-২/২৩১/২১ রাঙ্গামাটি দুর্নীতি দমন কমিশনের সমম্বিত জেলা কার্য্যলয় পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ২০১৬-২০২১ সন পর্যন্ত সরকারি ও প্রকল্পে উন্নয়ন খাত ও রাজস্ব খাতে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে আনুমানিক ২৫১ কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগটি সুষ্ট অনুসন্ধানের স্বার্থে নিন্মে বর্ণিত ব্যক্তিবর্গের নামে আপনার আওতাধীন কার্য্যলয়সমুহ হতে কোন ইলেকট্রিসিটি সংযোগ বা অন্য কোন ফ্যাসিলিটি প্রদান করা হয়েছে কিনা এ বিষয়ে রের্কড সংগ্রহ করা একান্ত প্রয়োজন। ১।আকবর হোসেন চৌধুরী পিতা: সুলতান সওদাগর মাতা-রহিমা খাতুন জন্ম তারিখ ০৯/০৩/১৯৭৭ খ্রি:২। রাফিদা রুহী পিতা:আবু মোয়াজ্জেম স্বামী:আকবর হোসেন চৌধুরী মাতা: নাসরিন বেগম ৩। রহিমা খাতুন পিতা: উলা মিয়া স্বামী সুলতান সওদাগার। এই তিনজনকে দুদক নোটিশ দিয়েছে।
নিজের নামে অস্ত্রের লাইসেন্স করেছে তৎকালীন কোতয়ালী থানারএসআই ওসমান বাড়ী খাগড়াছড়ি। পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে আকবর নিজের মত করে । জেলা ক্রীড়া সংস্থাসহ সকল সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান চলতো তার কথামত। মোটকথা প্রশাসন সেই নিজের মত করে চালিয়েছে।