শিরোনাম
দলীয় কোন্দলে রক্তাক্ত রাজনীতির মাঠ,নেপথ্যে আধিপত্য ও এলাকার নিয়ন্ত্রণ ‘বৃহৎ বাংলা’ প্রতিষ্ঠার পথে বাংলাদেশ: ‘পশ্চিম বাংলা’ প্রদেশের রাজধানী হবে মালদা নতুন ভোটার ৬৩ লাখ, বাদ গেল ২৩ লাখ মৃত ভোটার রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে বাংলাদেশ গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬ অস্তিত্বহীন-নামসর্বস্ব পাঠাগার অর্থ-বই বরাদ্দ বছর বছর,বেসরকারি গ্রন্থাগারে সরকারি অনুদান এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর, বাড়ছে ভাতা জেরুজালেমের পাশে নিয়ন্ত্রণে আসলেও বাকি আগুন এখনো জ্বলছে ইসরাইল জুড়ে আট মাসে দেশে ২৬টি রাজনৈতিক দল ও প্ল্যাটফর্ম রাঙ্গামাটিতে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফের পরিচালক আহত

বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ১৯১ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। রোববার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে জেলা শহরের কয়েকটি এলাকার নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে।

এদিকে সোমবার সকালে বান্দরবান-রুমা সড়কে দলিয়ান পাড়া এলাকায় পাহাড় ধসে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় পাহাড়ের মাটি সরানোর পর দুপুর থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

জানা যায়, জেলা শহরের টাংকি পাহাড়, বালাঘাটা, কালাঘাটা, ইসলামপুর, হাফেজঘোনা, বনরুপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকার পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় কয়েকশ মানুষের বসবাস। এছাড়া লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়িতে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস করছে। টানা বৃষ্টি হলেই এসব এলাকায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে।

২০২৩ সালে বান্দরবান সদর উপজেলার কালাঘাটা, টংকাবতি, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও থানচিতে ১০ জন নিহত হয়েছিলেন। গত মাসের ২৯ জুন নাইক্ষ্যংছড়ির ফুলতলি এলাকায় কৃষিকাজ করতে গিয়ে আবু বক্কর (৫৫) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়। পাহাড় ধসে গত পাঁচ বছরে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৬০ জনের।

পাহাড়ধসে প্রাণনাশের ঝুঁকি এড়াতে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি ইউনিয়ন পর্যায়েও মাইকিং করা হচ্ছে।

বান্দরবানের পৌর মেয়র শামসুল ইসলাম জানান, পৌরসভার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে প্রচারণা চালাতে মাইকিং করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় পৌর এলাকায় ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে।

জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সনাতন কুমার মন্ডল বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টা মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions