শিরোনাম
জুরাছড়ি জোনের উদ্যোগে পাংখুয়াপাড়া গির্জায় বড়দিন উপলক্ষে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ কর্মসূচি রাঙ্গামাটিতে বড়দিন উপলক্ষে খ্রীষ্টধর্মাবলম্বীদের সমবেত প্রার্থনা ও কেক কাটা আজ শুভ বড়দিন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ আজ ফিরছেন তারেক রহমান,নির্বাসন শেষ, ঢাকায় বরণের আয়োজন খাগড়াছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১২টি ভারতীয় গরু জব্দ নাইজেরিয়ায় নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, নিহত ৭ দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে! অবশেষে খনন হচ্ছে রাঙ্গামাটির ৩ নদী,একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন,সহজতর হবে যাত্রী ও কৃষিপণ্য পরিবহন ভূমিকা রাখবে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাঙ্গামাটি আসনে মনোনয়ন জমা দিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির জুঁই চাকমা

রাঙ্গামাটির সাজেকের দুর্গম এলাকায় অসুস্থদের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে বিজিবি

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪
  • ২১৭ দেখা হয়েছে

রাঙ্গামাটি:- রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের দুর্গম অরুণ পাড়া, তারুম পাড়া ও নিউথাংনাং পাড়ায় জ্বর, কাশি, রক্ত বমি ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে আছে অর্ধশতাধিক মানুষ। এসব এলাকার আশপাশে কোন কমিউনিটি ক্লিনিক ও হাসপাতাল না থাকায় চিকিৎসা নিতে পারছে না কেউ। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় দ্রুত পাঠানো যাচ্ছে না চিকিৎসা সরঞ্জাম।

বিষয়টি নিয়ে গত বরিবার সংবাদ প্রচার করে একাত্তর টেলিভিশন। এরপরই আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে এগিয়ে আসে ৫৪-বিজিবি বাঘাইহাট ব্যাটালিয়ন। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও পাঠানো হয়েছে ৬ সদস্যের মেডিকেল টিম। ৫৪-বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের নির্দেশে সাজেকের নিউথাংনাং পাড়া বিওপির কমান্ডার নায়েক সুবেদার কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে সোমবার একটি মেডিকেল টিম দিনভর বেটলিং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে শতাধিক পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ বিতরণ করেন।

বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল আসাদুজ্জামান বলেন, বিজিবির জনকল্যাণমুখী কাজের নিয়মিত অংশ হিসেবে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’র পক্ষ থেকেও ৬ সদস্যদের একটি মেডিকেল টিম আক্রান্ত এলাকায় পাঠানো হয়েছে। এলাকাটি দুর্গম ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় পায়ে হেঁটে মেডিকেল টিম এখনো পৌঁছাতে পারেনি।

রাঙ্গামাটির সিভিল সার্জেন ডা. নুয়েন খিসা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে জ্বর, কাশি, মাথা ব্যাথায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে মানুষ। জ্বরের কারণে মূলত কারো কারো বমি, পাতলা পায়খানাও হচ্ছে। তবে ডায়রিয়ার প্রকোপ নয়।

উল্লেখ, গত ২০১৬, ২০২০ ও ২০২৩ সালে এসব এলাকায় ডায়রিয়া ও হামে আক্রান্ত হয়ে ৯ শিশুসহ ১৫ জন গ্রামবাসীর মৃত্যু হয়।

এদিকে স্থানীয়দের দাবি সাজেক ও আশপাশের দুর্গম এলাকায় হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions