শিরোনাম
খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটি’র সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টাচার্য, সম্পাদক এইচ এম প্রফুল্ল ও সাংগঠনিক দিদারুল আলম নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা ৫ দেশে গমনেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে আরএসএফ ভিসা দেওয়া না দেওয়া ভারতের নিজস্ব ব্যাপার : উপদেষ্টা হাসান আরিফ ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত

ইরানে ২০২৩ সালে ৮৩৪ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ৬ মার্চ, ২০২৪
  • ৯৮ দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:- ইরানে গত বছর ৮৩৪ জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন যৌথভাবে প্রকাশ করেছে নরওয়েভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) ও প্যারিসভিত্তিক সংগঠন টুগেদার অ্যাগেইনস্ট দ্য ডেথ পেনাল্টি (ইসিপিএম)।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বার্ষিক সংখ্যাগত দিক থেকে ইরানে গত দুই দশকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের ঘটনা। তবে এই মৃত্যুদণ্ডের ৪৩ শতাংশেরই মাহসা আমিনির মৃত্যুর ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত। এ ছাড়া মৃত্যুদণ্ড হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ২০ শতাংশ- অর্থাৎ ১৬৭ জনই সংখ্যালঘু বালুচ সম্প্রদায়ের। আবার অনেককে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

গতবছরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নারীদের সংখ্যা ২২ জন। এর মধ্যে ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।

এ ছাড়া প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বেশির ভাগ মৃত্যুদণ্ড কারাগারের সীমানার ভেতরে ঘটলেও ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড জনসম্মুখে দেওয়া হয়।

সঠিক নিয়মে হিজাব না পরার অপরাধে ২০২২ সালে তেহরানে ২২ বছর বয়সী কুর্দি তরুণী মাহসা আমিনিকে আটক করা হয়। পরে নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনার ফলে দেশব্যাপী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষুব্ধদের অভিযোগ, হেফাজতে নির্যাতনের কারণেই তার মৃত্যু হয়।

মূলত পোশাকের স্বাধীনতার দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লেও পরে তা সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী সরকার কঠোরভাবে বিক্ষোভ দমন করে এবং শত শত ব্যক্তিকে তারা আটক করেছিল। এখন পর্যন্ত এই ইস্যুতে ৪৭১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আইএইচআরের পরিচালক মোহাম্মদ আমিরি-মোগহাদাম বলেছেন, ‘এত বেশি সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে সামাজিক ভীতি তৈরির চেষ্টা করছে ক্ষমতাসীনরা। সামাজিক ভীতি জাগিয়ে তোলাই হলো শাসন ক্ষমতা ধরে রাখার একমাত্র উপায় এবং মৃত্যুদণ্ড হলো এর সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।’ সূত্র: ইরান ইন্টারন্যাশনাল/আল-জাজিরা

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions