শিরোনাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সব নির্বাচন চান সম্পাদকরা রাজপথে পরিকল্পিত নৈরাজ্য,হাসিনার ষড়যন্ত্রে একের পর এক অস্থিরতার চেষ্টা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাচ্ছেন বড় গ্রুপের প্রভাবশালীরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষের সিন্ডিকেট,বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার সঙ্গে দেনদরবারেও জড়িত পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙ্গামাটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা বিচারের পর আ.লীগকে নির্বাচনে স্বাগত জানানো হবে-টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: জাগপা নেতা রহমত নতুন সিইসি নাসির উদ্দীনের নাম ছিল বিএনপির তালিকায় নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

বান্দরবানে অনুমোদন ছাড়াই ভবন সম্প্রসারণের অভিযোগ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় বুধবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৮৭ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- বান্দরবানে অনুমোদন ছাড়াই নকশা বদল করে পৌর মাছ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির ভবন সম্প্রসারণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পিলার থাকলেও ঢালু পাহাড় হওয়ায় ভবনটির নিচের অংশে দেয়াল ছিল না। এখন দেয়াল দিয়ে কক্ষ করা হচ্ছে। ওপরের তলায় অর্থাৎ সমিতির মূল ভবনের ভেতরও দেয়াল ভেঙে নতুনভাবে করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, যেকোনো জমির ওপর পাকা ভবন করতে হলে মাটি পরীক্ষাসহ সংশ্লিষ্ট সব ধরনের পরীক্ষা করতে হয়, যা বাধ্যতামূলক। তবে পাহাড়ি ঢালু জমিতে হলে ভবনের ভিত্তির গভীরতা বাড়িয়ে রাখতে হয়। যাতে ভূমিকম্পসহ বর্ষাকালে পাহাড়ধসের মতো ঘটনায় ভবন রক্ষা পায়। অন্যথায় ঢালু জমির ভবনে অঘটনের ঝুঁকি থেকে যায়। তবে সরকারি অর্থায়নে করা ভবনের নকশা পরিবর্তনে অনুমোদন নিতে হয়। না হলে তা বৈধ হয় না বলে মনে করেন উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীরা।

ভবনের সাইনবোর্ড অনুযায়ী, এটি নির্মাণ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড। ২০১৮-২০২০ দুই অর্থবছরে ভবনটি নির্মাণ করা হয়।

এ বিষয়ে বান্দরবান পৌর মাছ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. আবু তাহের বলেন, ‘সমিতির সদস্যরা যাতে পরিবার নিয়ে থাকতে পারে এজন্য মূল ভবনসহ নিচতলায় রুম করা হচ্ছে। ওপরে সম্প্রসারণ করা হলেও টিনের চাল দেয়া হবে। যাতে ওজন না বাড়ে।’ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ের কথা জানালে নির্মাণকালে ১৫-২০ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হয়নি বলে দাবি তার।

তবে বিষয়টি জানেন না পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো. ইয়াসির আরাফাত। তিনি বলেন, ‘চাইলেই সরকারি অর্থায়নে করা ভবনের নকশা পরিবর্তন করা যায় না। এজন্য অনুমোদন নিতে হয়। না হলে তা অবৈধ। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।’বণিক বার্তা

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions