শিরোনাম
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ কোটা সংস্কার আন্দোলন চিকিৎসাধীন তিনজনের মৃত্যু, নিহত বেড়ে ২০৬,ছুটির দিনেও রাজধানী ফাঁকা এএসআই মোক্তাদিরের ওপর নৃশংসতায় স্তব্ধ পরিবার সারা দেশে অভিযান,এলাকা ভাগ করে ‘ব্লক রেইড’ ‘গুলি আর কারা করবে, আমরা নিরস্ত্র ছিলাম’-মিফতাহ সিদ্দিকী ‘এত মৃত্যু দেখে কেউ চুপ থাকতে পারে না’ কোটা বিক্ষোভ দমনের পর প্রান্তসীমায় বাংলাদেশ,ক্রাইসিস গ্রুপের রিপোর্ট নতুন নির্বাচন দাবি ড. ইউনূসের গণতন্ত্রে রাষ্ট্রের মালিক জনগণ ফেসবুক খুলবে কবে? এই মাধ্যম এখন আন্তর্জাতিকভাবে জাতিসংঘ ঘোষিত মৌলিক মানবাধিকার দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান ৫৫০ মামলা ৬ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার

রাত পোহালেই ভোট

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৮১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- অপেক্ষার প্রহর শেষ, রাত পোহালেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট। আগামীকাল রবিবার সকল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলবে। প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার–প্রচারণা শেষ। পুরো দেশের নজর এখন ভোটের দিকে। এখন শুধু ভোটের জন্য অপেক্ষা। নৌকা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ–পাল্টা অভিযোগ ছাপিয়ে চট্টগ্রামের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা বলছেন। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলের প্রার্থী, ভোটার এবং কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চলছে ভোটের নানা হিসেব–নিকাশ।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, সুপ্রিম পার্টি, তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট, কল্যাণ পার্টিসহ বিভিন্ন দলের এবং স্বতন্ত্রসহ ১২৫ জন প্রার্থী ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। প্রচার শেষ হওয়ায় নির্বাচনী মাঠে এখন ভোটার এবং প্রার্থীরা ভোটের অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। এবার নির্বাচন কমিশনের পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ব্যালট পেপার কেন্দ্রে যাবে ভোটের দিন।

চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনসহ দেশের ৩শ’ আসনে আগামীকাল রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলবে ভোট গ্রহণ। চট্টগ্রামের ১৬ সংসদীয় আসনে ২০২৩টি ভোট কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের জন্য ৪৭ হাজার ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ভোট কেন্দ্রের দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন।

আজ শনিবার ভোট কেন্দ্রগুলোতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সার্বিক সহায়তায় অবস্থান নিয়ে আগামীকাল সকাল থেকে ভোট গ্রহণের সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন। চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম জেলা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে সাড়ে ৪ হাজার করে ৯ হাজার পুলিশের অফিসার ও সদস্য নির্বাচনী মাঠে মোতায়েন করা হয়েছে। নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে ৯৬ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও র‌্যাবের ৩২টি টহল টিম নির্বাচনী এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও চট্টগ্রামের ১৬ আসনে ৮২ জন এঙিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩২ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে মাঠে কাজ করছেন।

রিটার্নিং অফিসারসহ পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আগামীকাল ররিবার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের সকল প্রস্তুতি শেষ। গতকাল শুক্রবার ছুটির দিনেও কর্মব্যস্ত ছিল রিটার্নিং অফিসার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়।

চট্টগ্রামে জেলার ১৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টি আসনের রিটার্নিং অফিসার চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। অপর ছয়টি আসনের রিটার্নিং অফিসার চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম।

নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে, উৎসবমুখর পরিবেশ ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। তিনি গতকাল আজাদীকে বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য আমাদের (প্রশাসনের) পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগামী ৭ জানুয়ারি রবিবার ভোটাররা উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারবেন। এই ব্যাপারে আমরা কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। আমরা ভোটারদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই-‘নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে আসুন, উৎসবমুখর পরিবেশ ভোট দিন।’ চট্টগ্রামের সর্বত্র উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হবে। কোথাও কাউকে কোনো ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে দেবোনা। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। বিশেষ করে সন্দ্বীপ, পটিয়া, বাঁশখালী, সাতকানিয়া–লোহাগাড়া ও ফটিকছড়ি আসনকে আমরা বিশেষ নজরদারিতে রেখেছি।

আমরা সন্দ্বীপে প্রথমে বিজিবি মোতায়েন করিনি এখন আমরা ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করেছি। এছাড়াও ৭ প্লাটুন কোস্টগার্ড এবং র‌্যাবের দুটি টিম মোতায়েন করা হয়েছে। পটিয়ায় ৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বাঁশখালীতে ৮ প্লাটুন, সাতকানিয়া–লোহাগাড়া ৮ প্লাটুন, ফটিকছড়িতে ৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও চট্টগ্রামের ১৬ আসনে ৮২ জন এঙিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩২ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচনী এলাকাগুলোতে কাজ করছেন। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ৩ জন পুলিশ ও ১২ জন আনসার সদস্য দায়িত্বে রয়েছে। ব্যালট পেপারসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে গেছে। আজ শনিবার দুপুর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তায় প্রিসাইডিং অফিসারের তত্ত্বাবধানে প্রতিটি কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছে যাবে।

চট্টগ্রাম জেলা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে জানা গেছে, চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম জেলা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে সাড়ে ৪ হাজার করে ৯ হাজার পুলিশের অফিসার ও সদস্য নির্বাচনী মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ হাজার ৫০০ জন অফিসার ও ফোর্স নির্বাচনী মাঠে থাকবেন। অপরদিকে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সাড়ে ৪ হাজার পুলিশ সদস্য নির্বাচনী মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানা গেছে।

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ব্যাপারে চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ বলেন, চট্টগ্রাম জেলায় সাড়ে ৪ হাজার পুলিশ সদস্য নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পাঁচ স্তরের নিরাপত্তার মধ্যে প্রথমে কেন্দ্রে থাকবে পুলিশ এবং আনসার সদস্যদের নিরাপত্তা বলয়, এরপর থাকবে মোবাইল টিমের সদস্যরা। আগে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মোবাইল টিমের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করত। এবার আমরা প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়নে দুটি করে মোবাইল টিম দিয়েছি। যাতে কেউ কোন ধরনের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টাও করতে না পারে। তৃতীয় ধাপে থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স (পুলিশ এবং আনসার ব্যাটালিয়নের ফোর্স থাকবে), এরপর থাকবে ডিএসবির সদস্যদের সমন্বয়ে গোয়েন্দা নজরদারী। এরপর থাকবে চেক পেয়েন্ট, অবৈধ কোনো অস্ত্রশস্ত্র কেউ বহন করছে কিনা, কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করছে কিনা সেটা প্রতিটি পয়েন্টে মনিটরিং করা হবে। এছাড়াও থাকবে ট্রাফিক ম্যানেজম্যান্ট।

পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ বলেন, আমরা শুরু থেকে যেটা বলেছি–এখনো সেটা বলছি, নির্বাচন হবে শতভাগ সুষ্ঠু। কেউ এদিক–ওদিক করার সুযোগের কথা দূরে থাক–চিন্তাও করতে পারবেনা। কোনো কেন্দ্রে যদি কেউ বিন্দুমাত্র প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করলে সাথে সাথে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। কাউকে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবেনা। এই ক্ষেত্রে কোনো প্রিসাইডিং অফিসারের যদি কোনো ধরনের দায়িত্ব অবহেলা থাকে–তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। পুলিশ এবং আনসার সদস্যদের দায়িত্ব পালনে কোনো ধরনের অবহেলা দেখা গেলে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।

বিশেষ করে পটিয়া, বাঁশখালী, সাতকানিয়া–লোহাগাড়া, মীরসরাই, জোরারগঞ্জ, ফটিকছড়ি–ভূজপুরকে আমরা বিশেষ নজরদারিতে রেখেছি। নির্বাচনের দিন প্রতিটি উপজেলা–জেলা প্রশাসকসহ আমি প্রশাসনের কর্মকর্তারা পরিদর্শন করবো।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনের নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির ব্যাপারে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী বলেন, নির্বাচন নিয়ে আমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ। প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার–প্রচারণা শেষ হয়েছে। চট্টগ্রামের ১৬ আসনে ব্যালট পেপারসহ সকল নির্বাচনী সামগ্রী চলে গেছে। সার্বিক বিষয়গুলো নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তাগণ মনিটরিং করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।

রিটার্নিং অফিসার ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলার উপজেলা পর্যায়ে সাধারণ ভোট কেন্দ্রগুলোতে ২ জন অস্ত্রধারী পুলিশ এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ৩ জন অস্ত্রধারী পুলিশ মোতায়েন থাকবেন। এছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রে ১০ জন আনসার–ভিডিপি সদস্য, এক অথবা দুই জন গ্রাম–পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবেন। মেট্রোপলিটন এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রগুলোতে ৩ জন অস্ত্রধারী পুলিশ, গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ৪ জন অস্ত্রধারী পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রেও ১০ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্যও রয়েছে।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মোট ১২৫ জন প্রার্থী : চট্টগ্রামের ১৬ আসনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, সুপ্রিম পার্টি, তরিকত ফেডারেশন, ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট, কল্যাণ পার্টিসহ বিভিন্ন দলের এবং স্বতন্ত্রসহ ১২৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।

চট্টগ্রাম–১ (মীরসরাই) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। চট্টগ্রাম–২ (ফটিকছড়ি) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৯ জন। চট্টগ্রাম –৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন জন। চট্টগ্রাম –৫ (হাটহাজারী) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৮ জন। চট্টগ্রাম–৬ (রাউজান) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৫ জন। চট্টগ্রাম –৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে মোট প্রার্র্থী সংখ্যা ৬ জন। চট্টগ্রাম–৮ (চান্দগাঁও–বোয়ালখালী) মোট প্রার্থী সংখ্যা ১০ জন। চট্টগ্রাম–৯ (বাকলিয়া–কোতোয়ালী) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। চট্টগ্রাম–১০ (পাহাড়তলী–ডবলমুরিং) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ১০জন। চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর–পতেঙ্গা) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। চট্টগ্রাম–১২ (পটিয়া) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৯ জন। চট্টগ্রাম–১৩ (আনোয়ারা–কর্ণফুলী) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। চট্টগ্রাম–১৪ (চন্দনাইশ) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৮ জন। চট্টগ্রাম–১৫ (সাতকানিয়া–লোহাগাড়া) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। চট্টগ্রাম–১৬ (বাঁশখালী) আসনে মোট প্রার্থী সংখ্যা ১০ জন।

ভোট কেন্দ্র ও বুথের সংখ্যা: চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ২০২৩টি এবং ভোট কক্ষের সংখ্যা ১৩ হাজার ৭৩২টি।

ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা : চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে ৪৭ হাজার ৫৪৪ জন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের (প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার) প্রশিক্ষণ দিয়ে সংশ্লিষ্ট ভোট কেন্দ্রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। আজ শনিবার সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তায় প্রিসাইডিং অফিসারগণ ভোট গ্রহণের সকল নির্বাচনী সামগ্রী নিয়ে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পৌঁছে যাবেন এবং আগামীকাল সকল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণের জন্য সকল প্রস্তুতি নেবেন। এবার নির্বাচন কমিশনের পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ব্যালট পেপার কেন্দ্রে যাবে ভোটের দিন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৬৩ লাখ ১৪ হাজার ৩৯৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৩২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯০ জন এবং নারী ভোটার ৩০ লাখ ২৪ হাজার ৭৫১ জন। তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া) ৫৬ জন।আজাদী

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.net
Website Design By Kidarkar It solutions