শিরোনাম
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় কাচের বোতল কেন ঝুলিয়েছে বিএসএফ? রুপির দাম তলানিতে, নিয়ন্ত্রণে যে সিদ্ধান্ত নিলো ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেভাবে মাদ্রাসা নিয়ন্ত্রণ করতো আওয়ামী লীগ সরকার রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে বিএনপি’র সভাপতিসহ নয় নেতাকে বহিষ্কার: অপরাধ তদন্তে কমিটি গঠন রাঙ্গু‌নিয়ায় পরকীয়া প্রেমের ব‌লি গৃহবধূ, গ্রেফতার ১ বহু বছর পর পাকিস্তান সফরে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিদল ইমাম-মুয়াজ্জিনরা পাচ্ছেন ভাতা, কে কত? আওতায় আসবেন পুরোহিতরাও ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অতিথির তালিকায় নাম নেই মোদির গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন প্রয়োজন: ডব্লিউএইচও হামলা-লুটপাট ও অগ্নিসংযোগসহ সব নির্যাতন করেছে আ.লীগ: হিন্দু মহাজোট সভাপতি

সারা দেশে প্রতিদিনে গ্রেপ্তার ১৯০০, গ্রেপ্তাররা রাজনৈতিক কর্মী নয় আসামি: পুলিশ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৯১ দেখা হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট:- সারা দেশে প্রতিদিন নিয়মিত মামলায় ১ হাজার ৮০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা রাজনৈতিক কর্মী নয় আসামি বলে জানিয়েছেন পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ডিআইজি(অপারেশন) মো. আনোয়ার হোসেন।

আজ শনিবার দুপুরে পুলিশ সদর দপ্তরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান আনোয়ার হোসেন৷

আনোয়ার হোসেন বলেন, গত ২৮ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের কতজন নেতা–কর্মীদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেটা একেবারে সংখ্যা নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। তবে প্রতিদিন নিয়মিত মামলায় সারা দেশে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ নানা কারণে ১৮০০ থেকে ১৯০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর বাইরে যেটা বলা হয় শুধু রাজনৈতিক কারণে, আসলে রাজনৈতিক কারণে কোনো গ্রেপ্তার হয় না। যখন একটি জায়গায় মারামারি, বাসে অগ্নিসংযোগ, অবরোধ হয় তখন সেই সংক্রান্ত একটা মামলা হয়। মামলায় যারা আসামি হয় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। যেই সংখ্যাটা বাইরে বলা হয়, এটা একেবারেই অতিরঞ্জিত। আপনারা দেখেছেন গ্রেপ্তার বাণিজ্য শব্দ কিন্তু এবার গণমাধ্যমে নাই। আমরা গ্রেপ্তার করার আগে বারবার চিন্তা করি যে-ই জড়িত শুধু তাকেই গ্রেপ্তার করা হয়।

আনোয়ার হোসেন বলেন, গত ২৮ অক্টোবর একটি সমাবেশকে কেন্দ্র করে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছিল। সেদিনের পরিস্থিতি আমরা মোকাবিলা করেছি। সেখানে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছিল। পুলিশের অনেকগুলো অস্ত্র ছিনতাই হয়েছিল। এই ঘটনার পর থেকে যেটা বলা হয় রাজনৈতিক কর্মী। আমরা যখন গ্রেপ্তার করি তখন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয় না। আমরা দেখি কোনো একটা ঘটনার সাথে যারা জড়িত থাকে তাদেরকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হয় যেন পরিস্থিতির আর অবনতি না ঘটে।

লিফলেট বিতরণকারীদের কেন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে জানতে চাইলে আনোয়ার হোসেন বলেন,‘ নির্বাচনকে প্রতিরোধ করা, নির্বাচনী কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করাটা কিন্তু অপরাধ। আমরা যদি নির্বাচনী আইন বিধি এই বিষয়গুলো দেখি তাহলে দেখবেন, একটা নির্বাচনী প্রক্রিয়া এগিয়ে যাচ্ছে সেখানে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না। বাধা সৃষ্টি করতে গেলেই সেখানে সংগত কারণেই একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে আরও বড় ঘটনা সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions