শিরোনাম
রামগড় স্থলবন্দর চালুর বিষয়ে লাভ-ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন হবে: উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত রোজা ও ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানাল আরব আমিরাত বিডিআর হত্যা মামলার বিচার কেরানীগঞ্জ অস্থায়ী আদালতে আগামী নির্বাচনকে ইতিহাসের সেরা ও ঐতিহাসিক করতে চাই রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়ায় প্রশিক্ষণ শেষে ১৬তম ট্রেইনিং রিক্রুট কনস্টেবল ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ শেখ মুজিব পাহাড়িদের অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বাধ্য করেছে : খাগড়াছড়িতে ওয়াদুদ ভূইয়া আন্তক্যাডার দ্বন্দ্ব: বরখাস্তেও প্রশাসনের ছড়ি স্পর্শকাতর দফতরে বহাল আওয়ামী আমলারা,আইনি পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ‘কিনছে’ হাসিনার অলিগার্করা,সাংবাদিক না সাংঘাতিক! রাঙ্গামাটির কাউখালীতে ১০ অবৈধ ইটভাটা বন্ধ

লামায় তিন বছরেও চালু হয়নি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২১৫ দেখা হয়েছে

বান্দরবান:- জনবল সংকটে উদ্বোধনের তিন বছর পার হলেও এখনো চালু হয়নি লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটি। এখনো জনবল নিয়োগ হয়নি। ফলে এই এলাকায় অর্ধ লাখ মানুষের চিকিৎসা সেবায় উপকারে আসেনি চার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হাসপাতালটি। উদ্বোধন হওয়ার পর থেকে সিকিউরিটি গার্ড শামসুল হক হাসপাতালের অবকাঠামো পাহারা দিয়ে আসছেন।

স্থানীয়রা জানায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দুটি ভবন নির্মাণ, আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তিন বছর আগে হস্তান্তর করেছেন। শুধু জনবল সংকট থাকায় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অর্ধ লাখ মানুষ। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে আসা শতাধিক শিশু-নারী-পুরুষ রোগী চিকিৎসা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন হাসপাতাল থেকে। এদিকে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের আসবাবপত্র ও অবকাঠামো।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ৪ কোটি ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ শয্যাবিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রটি নির্মিত হয়। কাজের মধ্যে রয়েছে ১০ শয্যা হাসপাতাল ভবন, স্টাফ কোয়ার্টার ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ। সমাজসেবক মোয়াজ্জেম হোসেন খাঁন হাসপাতালটি নির্মাণের জন্য ৪৫ শতক জমি দান করেন। পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি ২০২০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এ হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর লামার মেডিকেল অফিসার ডা. বাপ্পী মার্মা বলেন, একজন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের মাধ্যমে আমরা মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রটিকে সাব-সেন্টার দেখিয়ে কিছু ওষুধপত্র দিয়ে সপ্তাহে এক-দুই দিন সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। এলাকার চাহিদার তুলনায় এটি অপ্রতুল। এই কল্যাণ কেন্দ্রটিতে জনবল নিয়োগ দিতে জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর বান্দরবানের উপপরিচালক অধিদপ্তরে অনেকবার লেখালেখি করেও জনবল নিয়োগ না দেওয়ার ফলে ওষুধ ও সরঞ্জাম বরাদ্দ পাইনি।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো
© All rights reserved © 2023 Chtnews24.com
Website Design By Kidarkar It solutions